বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারী আশ্রম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধনে - ''প্রীতম''
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সংশোধনে - ''প্রীতম''
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৪ নং লাইন: ৩৪ নং লাইন:
}}
}}
'''বাবা লোকেনাথ ব্রহ্মচারী আশ্রম''' [[নারায়ণগঞ্জ জেলা]]র [[সোনারগাঁ|সোনারগাঁ উপজেলার]] [[বারদী ইউনিয়ন|বারদীতে]] অবস্থিত একটি গুরুত্বপূর্ণ হিন্দু তীর্থভূমি। বিশেষত বাঙালি হিন্দুর কাছে এটি একটি জনপ্রিয় তীর্থ।
'''বাবা লোকেনাথ ব্রহ্মচারী আশ্রম''' [[নারায়ণগঞ্জ জেলা]]র [[সোনারগাঁ|সোনারগাঁ উপজেলার]] [[বারদী ইউনিয়ন|বারদীতে]] অবস্থিত একটি গুরুত্বপূর্ণ হিন্দু তীর্থভূমি। বিশেষত বাঙালি হিন্দুর কাছে এটি একটি জনপ্রিয় তীর্থ।
[[চিত্র:বাবা লোকনাথ সমাধি মন্দির.jpg|থাম্ব|'''বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারী আশ্রমে''' সমাধি মন্দিরের ভিতরে '''বাবা [[লোকনাথ ব্রহ্মচারী]]'''র মূর্তি]]


==অবস্থান==
==অবস্থান==

১১:৩০, ৬ জুন ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারী আশ্রম
বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারী আশ্রমের বাইরের অংশ
ধর্ম
অন্তর্ভুক্তিহিন্দুধর্ম
জেলানারায়ণগঞ্জ
অবস্থান
অবস্থানবারদী
দেশবাংলাদেশ
স্থাপত্য
ধরনবাংলার মন্দির স্থাপত্য
সৃষ্টিকারীলোকনাথ ব্রহ্মচারী

বাবা লোকেনাথ ব্রহ্মচারী আশ্রম নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ উপজেলার বারদীতে অবস্থিত একটি গুরুত্বপূর্ণ হিন্দু তীর্থভূমি। বিশেষত বাঙালি হিন্দুর কাছে এটি একটি জনপ্রিয় তীর্থ।

বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারী আশ্রমে সমাধি মন্দিরের ভিতরে বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর মূর্তি

অবস্থান

নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ উপজেলার বারদী বাজারের পশ্চিম-উত্তর কোণে লোকনাথ ব্রহ্মচারীর আশ্রম অবস্থিত ।

(ঢাকা থেকে ঢাকা-চট্রগ্রাম জাতীয় মহাসড়ক পথ ধরে গিয়ে মোগরাপাড়া চৌরাস্তা থেকে প্রায় ৩৫ কি.মি. দূরে এর অবস্থান)

গুরুত্ব

প্রতি বছর উনিশ জৈষ্ঠ এখানে হিন্দু সম্প্রদায়ের মহাপুরুষ লোকনাথ ব্রহ্মচারীর তিরোধান উৎসবও সপ্তাহ ব্যাপী মেলা বসে । ১২৯৭ সালের এই দিনে পরমপুরুষ শ্রীশ্রীলোকনাথ ব্রম্মচারী মৃত্যুবরণ করেন । তার এই মহাকাল প্রয়াণের দিনটিকে ভক্তি শ্রদ্ধার মধ্য দিয়ে স্মরণ করার জন্যই এই উৎসব ও  মেলার আয়োজন হয় । এই তিরোধান উৎসবে অংশগ্রহণ করতে প্রতিবেশী দেশ ভারত, নেপাল, ভুটান ও শ্রীলঙ্কাসহ দেশের লক্ষাধিক লোকনাথ ভক্ত বারদী আশ্রমে এসে সমবেত হন । জৈষ্ঠের উনিশ তারিখ আশ্রমের চৌচালা ছাদের উপর থেকে ভক্তদের ছুঁড়ে দেয়া বাতাসা মিষ্টান্ন ও তা কুড়ানোর উচ্ছ্বল আয়োজন হয় যা “হরি লুট” নামে পরিচিত। এছাড়া দিন ব্যাপী  চলে গীতা পাঠ, বাল্যভোগ, লোকনাথের জীবন বৃত্তান্ত পাঠ, রাজভোগ, প্রসাদ বিতরণ ও আরতী কীর্তনসহ ধর্মীয় নানা অনুষ্ঠান।

বারদীর লোকনাথ আশ্রম এখন শুধুমাত্র হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের তীর্থ স্থানই নয়, বরং ধর্ম-বর্ণ-জাতি নির্বিশেষে সকল ধর্মের, সকল মানুষের কাছে এক মিলন মেলা হিসেবে পরিচিত।

আশ্রমের বিররণ

শ্রী শ্রী বাবা লোকনাথ ব্রহ্মচারীর আশ্রমের দক্ষিণের উঠানে তাঁর সমাধিস্থলের পশ্চিমে শত বৎসর ধরে কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে বিশাল আকৃতির একটি বকুল গাছ । আশ্রমের ভেতরে আছে লোকনাথ ব্রহ্মচারীর বিশাল তৈলচিত্র । মূল আশ্রমের পেছনে খোলা উঠান পেরিয়ে বিশাল পাঁচতলা ভবনের যাত্রীনিবাস । পশ্চিমে আরও দুটি বিশালাকার যাত্রীনিবাস । ভক্ত ও দর্শণার্থীরা বিনা পয়সায় এখানে রাত্রিযাপন করেন। সাধক পুরুষ লোকনাথ ব্রহ্মচারী জীবিত থাকা অবস্থায় আশ্রমের পাশে কামনা সাগর ও জিয়স নামে পুকুর খনন করা হয়। এই পুকুরটিতে আশ্রমে আগত ভক্তরা স্নান করেন।

সমাধি মন্দির

শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রক্ষচারী সমাধি মন্দির

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ