কাঁটানটে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সংশোধন ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
২৩ নং লাইন: | ২৩ নং লাইন: | ||
==পরিচিতি== |
==পরিচিতি== |
||
কাঁটানটে বহুবর্ষজীবী। কাঁটানটে একটি গুল্মজাতীয় কাঁটাযুক্ত বড় পাতাবিশিষ্ট আগাছা। সাধারণত ১.০-১.২ মিটার (৪০-৪৮ ইঞ্চি) পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। কাণ্ড ও পাতা সাধারণত লালচে দাগযুক্ত । পাতার বোঁটায় দৃঢ় লম্বা সূচালো দুটি কাঁটা থাকে। কাণ্ড খাড়া হালকা গোলাপী এবং শাখা-প্রশাখাবিশিষ্ট। |
কাঁটানটে বহুবর্ষজীবী। কাঁটানটে একটি গুল্মজাতীয় কাঁটাযুক্ত বড় পাতাবিশিষ্ট আগাছা। সাধারণত ১.০-১.২ মিটার (৪০-৪৮ ইঞ্চি) পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। কাণ্ড ও পাতা সাধারণত লালচে দাগযুক্ত । পাতার আকৃতি অনেকটা ছোট। পাতার আগার দিকটা ক্রমড়শঃ সরু। পাতার বোঁটায় দৃঢ় লম্বা সূচালো দুটি কাঁটা থাকে। কান্ড শক্ত গাঁটযুক্ত এবং কাঁটায় ভরা থাকে। কাণ্ড খাড়া হালকা গোলাপী এবং শাখা-প্রশাখাবিশিষ্ট। ফুলের রং ফিকে সবুজ, গুচ্ছবদ্ধ অবস্থায় থাকে। বীজ চকচকে কালো। বীজ দিয়ে বংশবিস্তার করে।<ref>http://27.147.138.56/agro/Weeds/view/8/%E0%A6%95_%E0%A6%9F_%E0%A6%A8%E0%A6%9F/language:bn</ref> |
||
==বিস্তার== |
|||
বাংলাদেশের সর্বত্র কাঁটা নটে দেখা যায়। |
|||
==বংশবিস্তার== |
|||
বীজ থেকে বংশবিস্তার হয়ে থাকে। বীজের রং কালো তবে রং উজ্জ্বল হয়ে থাকে। বর্ষার শেষে গাছে ফুল ফোটে, আশ্বিন মাসে ফল ধরে। পতিত জমি ও ক্ষেতের আইলে নিজে থেকেই জন্মে থাকে। এমনকি শাক-সবজির ক্ষেতেও দু’চারটে কাঁটা নটে দেখতে পাওয়া যায়। একে কাটিং এর মাধ্যমেও বংশ বিস্তার ঘটানো যায়। |
|||
==চাষের সময়== |
==চাষের সময়== |
০৯:১৮, ২০ মে ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
কাঁটানটে | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Plantae |
শ্রেণীবিহীন: | Angiosperms |
শ্রেণীবিহীন: | Eudicots |
শ্রেণীবিহীন: | Core eudicots |
বর্গ: | Caryophyllales |
পরিবার: | Amaranthaceae |
গণ: | Amaranthus |
প্রজাতি: | A. spinosus |
দ্বিপদী নাম | |
Amaranthus spinosus L. |
কাঁটানটে এর বৈজ্ঞানিক নাম Amaranthus spinosus ও ইংরেজি নাম spiny amaranth, spiny pigweed, prickly amaranth or thorny amaranth। এটি Amaranthaceae পরিবারের অন্তর্গত।
অন্যান্য স্থানীয় নাম: কাঁটাখুইড়া, খুড়াকাঁটা, খৈরাকাটা ইত্যাদি।
প্রধান ব্যবহার
সবজি এবং ওষুধি
অন্যান্য ব্যবহার
কাঁটানটে একটি অনাবাদি উদ্ভিদ। এটা শাক এবং ওষুধি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
পরিচিতি
কাঁটানটে বহুবর্ষজীবী। কাঁটানটে একটি গুল্মজাতীয় কাঁটাযুক্ত বড় পাতাবিশিষ্ট আগাছা। সাধারণত ১.০-১.২ মিটার (৪০-৪৮ ইঞ্চি) পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। কাণ্ড ও পাতা সাধারণত লালচে দাগযুক্ত । পাতার আকৃতি অনেকটা ছোট। পাতার আগার দিকটা ক্রমড়শঃ সরু। পাতার বোঁটায় দৃঢ় লম্বা সূচালো দুটি কাঁটা থাকে। কান্ড শক্ত গাঁটযুক্ত এবং কাঁটায় ভরা থাকে। কাণ্ড খাড়া হালকা গোলাপী এবং শাখা-প্রশাখাবিশিষ্ট। ফুলের রং ফিকে সবুজ, গুচ্ছবদ্ধ অবস্থায় থাকে। বীজ চকচকে কালো। বীজ দিয়ে বংশবিস্তার করে।[১]
বিস্তার
বাংলাদেশের সর্বত্র কাঁটা নটে দেখা যায়।
বংশবিস্তার
বীজ থেকে বংশবিস্তার হয়ে থাকে। বীজের রং কালো তবে রং উজ্জ্বল হয়ে থাকে। বর্ষার শেষে গাছে ফুল ফোটে, আশ্বিন মাসে ফল ধরে। পতিত জমি ও ক্ষেতের আইলে নিজে থেকেই জন্মে থাকে। এমনকি শাক-সবজির ক্ষেতেও দু’চারটে কাঁটা নটে দেখতে পাওয়া যায়। একে কাটিং এর মাধ্যমেও বংশ বিস্তার ঘটানো যায়।
চাষের সময়
বীজের রং কালচে হলেও উজ্জ্বল। বর্ষার শেষে গাছে ফুল হয় ও আশ্বিনে ফল।[২]
বহিঃসংযোগ
তথ্যসূত্র
- ↑ http://27.147.138.56/agro/Weeds/view/8/%E0%A6%95_%E0%A6%9F_%E0%A6%A8%E0%A6%9F/language:bn
- ↑ এ বি এম জাওয়ায়ের হোসেন লেখক; গ্রন্থনা প্রকাশনী; ঔষুধি গাছগাছাড়া; পৃষ্ঠা- ৩০, আইএসবিএন ৯৮৪-৮৬০৫-০০২