ঘাজালা জাভেদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
M66JX (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
M66JX (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে}}
{{কাজ চলছে}}


ঘাজালা জাভেদ ({{lang-ps|{{Nastaliq|غزاله جاويد}}}}) ছিলেন একজন পাকিস্তানী সংগীতশিল্পী। ২০০৪ সাল থেকে তিনি গান গাওয়া শুরু করেন। তাঁর গান পাকিস্তান সহ প্রতিবেশী রাষ্ট্র আফগানিস্তানেও জনপ্রিয় ছিল। পশতুন সম্প্রদায়ের কাছে তাঁর গান বহু জনপ্রিয় ছিল।
ঘাজালা জাভেদ ({{lang-ps|{{Nastaliq|غزاله جاويد}}}}) (জানুয়ারি ১, ১৯৮৮-জুন ১৮, ২০১২) ছিলেন একজন পাকিস্তানী সংগীতশিল্পী। ২০০৪ সাল থেকে তিনি গান গাওয়া শুরু করেন। তাঁর গান পাকিস্তান সহ প্রতিবেশী রাষ্ট্র আফগানিস্তানেও জনপ্রিয় ছিল। পশতুন সম্প্রদায়ের কাছে তাঁর গান বহু জনপ্রিয় ছিল।


==কর্মজীবন==
==কর্মজীবন==

০৯:২২, ৩ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ঘাজালা জাভেদ (পশতু: غزاله جاويد) (জানুয়ারি ১, ১৯৮৮-জুন ১৮, ২০১২) ছিলেন একজন পাকিস্তানী সংগীতশিল্পী। ২০০৪ সাল থেকে তিনি গান গাওয়া শুরু করেন। তাঁর গান পাকিস্তান সহ প্রতিবেশী রাষ্ট্র আফগানিস্তানেও জনপ্রিয় ছিল। পশতুন সম্প্রদায়ের কাছে তাঁর গান বহু জনপ্রিয় ছিল।

কর্মজীবন

তিনি ১ জানুয়ারি ১৯৮৮ সালে খাইবার পাখতুনখোয়াতে জন্মগ্রহণ করেন। ২০০৭ সালের শেষের দিকে তিনি ও তাঁর পরিবার সিউট ভ্যালি থেকে পেশোয়ার স্থানান্তরিত হয় পাকিস্তানী তালিবানের কারণে। তাঁর পরে পরেই তিনি 'বারান দয় বারান দ্য'এবং 'লাগ রাশা কানা' গান দুটি রেকর্ডিং করেন। কর্মজীবনের শেষের দিকে তিনি আরও শ্রুতিমধুর গান করেন। তিনি পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও পৃথিবীর পশতুন কাছে পরিচিতি লাভ করেন।

তিনি দুবাই এবং কাবুলএ স্টেজ শো এর মাধ্যমে প্রতি রাতে ১০০০০-১৫০০০ ডলার অর্থ উপার্জন করেন। রেডিও কাবুলের পরিচালক আব্দুল ঘানি মুডাকিকের মতে ঘাজালা জাভেদ ছিলেন অন্যান্য পশতুন গায়ল গায়িকাদের চেয়ে জনপ্রিয় ও অন্যান্যদের চেয়ে বেশি অর্থ প্রধান্যকারী। তাঁর চদিদাও বেশি ছিল।

তাঁর গান "যা লেয়ানা ডা মেনা", "যা ডা ছা খকিওলা তা ফিকার বারী এম", "খো লেগ রাশা রাশা কানা" এবং "মেনে বা কাব জানানা মেনে বা কাব" সদর্থক আলোচনা পেয়েছে। তিনি ২০১০ সালে ফ্লিমফেয়ার আওয়ার্ড এবং খয়বের আওয়ার্ড এর জন্য মনোনীত হন।

ব্যাক্তিগত জীবন

৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ সালে জাভেদের বিবাহ হয় পেশোয়ারের একজন জমির দালালের সঙ্গে যার নাম জাহাঙ্গীর খান। কিন্তু পরে স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণে তিনি তাঁর বাবার সঙ্গে থাকতে শুরু করেন। জাভেদ জানতে পারেন যে তাঁর বিবাহের আগে তাঁর স্বামীর আরও একটি বিবাহ হয়েছে। এর ফলে তাঁদের মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটে। নভেম্বর ২০১০ সালে তিনি তাঁর অভিভাবকদের কাছে চলে আসেন। ১২ অক্টোবর ২০১১ সালে তিনি সিভিল কোর্টে পেটিশন করেন এবং ৪ ডিসেম্বর ২০১১ সালে মামলার রায় তাঁর পক্ষই যায়।