পিক্সেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎মেগাপিক্সেল: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর [[ব্যবহারকারী আলাপ:NahidSultan|পরিচালককে...
SD Subroto (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩ নং লাইন: ৩ নং লাইন:
এটি ছবির ক্ষুদ্রতম একক যার অভ্যন্তরে আর কোন ভগ্নাংশ নেই;অর্থাৎ পিক্সেল ছবির অতি ক্ষুদ্র অংশের প্রতিনিধিত্ব করে।প্রত্যেক পিক্সেলের নিজস্ব অবস্থান বা খুঁজে পাওয়ার ঠিকানা রয়েছে বলা যায়।কারণ পিক্সেলের অবস্থান নির্দিষ্ট স্থানাংকের সাথে সম্পর্কযুক্ত।কারণ পিক্সেল সাধারণত দ্বি-মাত্রিক তলে সাজানো থাকে এবং ডট বা চারকোণা আকৃ্তির হয় যার প্রতিটি অবস্থানের আলাদা স্থানাংক(co-ordinate) থাকে। প্রত্যেক পিক্সেল মূল ছবির একটি নমুনা;পিক্সেল যত ছোট হয় তা তত বেশি নির্ভূলভাবে একটি ছবির প্রতিনিধিত্ব করে।
এটি ছবির ক্ষুদ্রতম একক যার অভ্যন্তরে আর কোন ভগ্নাংশ নেই;অর্থাৎ পিক্সেল ছবির অতি ক্ষুদ্র অংশের প্রতিনিধিত্ব করে।প্রত্যেক পিক্সেলের নিজস্ব অবস্থান বা খুঁজে পাওয়ার ঠিকানা রয়েছে বলা যায়।কারণ পিক্সেলের অবস্থান নির্দিষ্ট স্থানাংকের সাথে সম্পর্কযুক্ত।কারণ পিক্সেল সাধারণত দ্বি-মাত্রিক তলে সাজানো থাকে এবং ডট বা চারকোণা আকৃ্তির হয় যার প্রতিটি অবস্থানের আলাদা স্থানাংক(co-ordinate) থাকে। প্রত্যেক পিক্সেল মূল ছবির একটি নমুনা;পিক্সেল যত ছোট হয় তা তত বেশি নির্ভূলভাবে একটি ছবির প্রতিনিধিত্ব করে।


পিক্সলের প্রাবল্য (intensity) একটি চলরাশি। রঙিন ছবির প্রতিটি পিক্সেলে রঙ সম্পর্কিত তিন বা চারটি চলকের মান থাকতে পারে। লাল-সবুজ-নীল কিংবা সায়ান-ম্যাজেন্টা-হলুদ-কালো।
পিক্সেলের প্রাবল্য (intensity) একটি চলরাশি। রঙিন ছবির প্রতিটি পিক্সেলে রঙ সম্পর্কিত তিন বা চারটি চলকের মান থাকতে পারে। লাল-সবুজ-নীল কিংবা সায়ান-ম্যাজেন্টা-হলুদ-কালো।


== মেগাপিক্সেল ==
== মেগাপিক্সেল ==

১৭:২৩, ৩০ মে ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

পিক্সেল (ইংরেজি: Pixel) বলতে কোন গ্রাফিক ছবির ক্ষুদ্রতম অংশ বা বিন্দুকে বোঝায়। পিক্সেলের হিসাব থেকে ছবি বিষয়ক যাবতীয় কাজ করা হয়। বর্তমানে বহুল ব্যবহৃত ডিজিটাল ক্যামেরার কারণে এই পিক্সেল শব্দটি খুব বেশি উচ্চারন হচ্ছে। ১.৩ মেগা পিক্সেল মানে ১ ৩০০ ০০০ পিক্সেল এর সমন্বয়ে তৈরি হওয়া ছবি। যেহেতু ডিজিটালি ছবির মাপ থাকে ৪:৩ সুতরাং ১.৩ মেগা পিক্সেলের ছবি তে ১২৮০ x ৯৮০ এই রেশিওতে পিক্সেল থাকবে।

এটি ছবির ক্ষুদ্রতম একক যার অভ্যন্তরে আর কোন ভগ্নাংশ নেই;অর্থাৎ পিক্সেল ছবির অতি ক্ষুদ্র অংশের প্রতিনিধিত্ব করে।প্রত্যেক পিক্সেলের নিজস্ব অবস্থান বা খুঁজে পাওয়ার ঠিকানা রয়েছে বলা যায়।কারণ পিক্সেলের অবস্থান নির্দিষ্ট স্থানাংকের সাথে সম্পর্কযুক্ত।কারণ পিক্সেল সাধারণত দ্বি-মাত্রিক তলে সাজানো থাকে এবং ডট বা চারকোণা আকৃ্তির হয় যার প্রতিটি অবস্থানের আলাদা স্থানাংক(co-ordinate) থাকে। প্রত্যেক পিক্সেল মূল ছবির একটি নমুনা;পিক্সেল যত ছোট হয় তা তত বেশি নির্ভূলভাবে একটি ছবির প্রতিনিধিত্ব করে।

পিক্সেলের প্রাবল্য (intensity) একটি চলরাশি। রঙিন ছবির প্রতিটি পিক্সেলে রঙ সম্পর্কিত তিন বা চারটি চলকের মান থাকতে পারে। লাল-সবুজ-নীল কিংবা সায়ান-ম্যাজেন্টা-হলুদ-কালো।

মেগাপিক্সেল

মেগা পিক্সেল ডিজিটাল ছবির গুণাগুণ বর্ণনার একক। মেগা = ১০০০,০০০ আর পিক্সেল হল রেজুলেশনের একক। ৮০০x৬০০ (৪৮০০০০=০.৪৮ মে. পি.)পিক্সেল মানে ঐ ছবিতে প্রতি ইঞ্চিতে অনুভুমিক ভাবে ৮০০ এবং লম্ব ভাবে ৬০০ পিক্সেল আছে।মেগাপিক্সেল শব্দটি কোন ছবিতে পিক্সেলের সংখ্যার জন্যই কেবল ব্যবহার করা হয় না।এটি ডিজিট্যাল ক্যামেরার ছবির ক্ষুদ্রতম উপাদান( sensor element)এর সংখ্যা ব্যক্ত করতে অথবা ডিজিট্যাল ছবির প্রদর্শনকারী একক (display elements of digital displays)প্রকাশ করতে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ,২০৪৮×১৫৩৬ ক্ষুদ্রতম উপাদানের সমন্বয়ে ছবি তৈরি করতে পারে এমন ক্যামেরাকে সাধারণভাবে বলা হয় "৩.১ মেগাপিক্সেল" (২০৪৮ × ১৫৩৬ = ৩,১৪৫,৭২৮)।মেগাপিক্সেল সাধারণভাবে ক্যামেরার যোগ্যতা পরিমাপক হিসেবে বিবেচনা করা হয়,যদিও অন্যান্য বিভিন্ন বিষয় ক্যামেরার গুনমান নির্ধারণ করে।পিক্সেল হিসাব করা হয় ২ টি রেসুলেশন এর গুনফল কে ১০^৬ দিয়ে ভাগ করে দশমিক এর পরের সংখ্যা পর্যন্ত নেয়া হয়। অধিকাংশ ডিজিট্যাল ক্যামেরার সংবেদী পর্দাতে সারি সারি রং-এর প্যাটার্ন করা থাকে যেখানে লাল, সবুজ ও নীল বর্ণ, বেয়ার ফিলটার ব্যবস্থার(Bayer filter) মাধ্যমে মোজাইক করে সুসজ্জায়ন করা হয়। ফলে কোন নির্দিষ্ট পিক্সেল একটি একক প্রাথমিক রং-এর তীব্রতাই কেবল ধারণ করতে পারে।