দিয়েগো মারাদোনা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
চিত্র |
উইকিমিডিয়া কমন্সে |
||
৪৮ নং লাইন: | ৪৮ নং লাইন: | ||
*[[২০০৩]]: মারাদোনা তার ছেলের সাথে দেখা করলেন প্রথম বারের মত। এর আগে তিনি সবসময় তাকে পুত্র হিসেবে অস্বীকার করে আসছিলেন। |
*[[২০০৩]]: মারাদোনা তার ছেলের সাথে দেখা করলেন প্রথম বারের মত। এর আগে তিনি সবসময় তাকে পুত্র হিসেবে অস্বীকার করে আসছিলেন। |
||
*[[২০০৪]]: [[১৯ এপ্রিল]] আরেকবার গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল তাকে। |
*[[২০০৪]]: [[১৯ এপ্রিল]] আরেকবার গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল তাকে। |
||
{{commons|Diego Maradona|দিয়েগো মারাদোনা}} |
|||
[[Category:আর্জেন্টিনীয় ফুটবলার]] |
[[Category:আর্জেন্টিনীয় ফুটবলার]] |
০৫:০৯, ৯ জুন ২০০৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
দিয়েগো আর্মান্দো মারাদোনা (স্পেনীয় ভাষায়: Diego Armando Maradona) (জন্ম ৩০শে অক্টোবর, ১৯৬০) একজন আর্জেন্টিনীয় ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি আর্জেন্টিনা দলের হয়ে ১৯৮২, ১৯৮৬, ১৯৯০ ও ১৯৯৪ সালের বিশ্বকাপ ফুটবল প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহন করেন। তাঁর নেতৃত্বে ১৯৮৬ সালে আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন, এবং ১৯৯০ সালে রানার-আপ হয়।
মারাদোনার জীবনের উল্লেখযোগ্য ঘটনাপঞ্জি
- ১৯৬০: ৩০শে অক্টোবর বুয়েনোস আইরেস প্রদেশের এর লেনাস জেলায় জন্ম।
- ১৯৭৬: স্থানীয় ক্লাবের হয়ে খেলোয়াড়ি জীবনের অভিষেক।
- ১৯৭৭: ২৭ শে ফেব্রুয়ারি তারিখে আর্জেন্টিনার সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে হাঙ্গেরির বিরুদ্ধে মাঠে নামেন। বয়স ১৬ বছর ১২০ দিন।
- ১৯৭৮: বয়সে কম হবার কারণে বিশ্বকাপ দল থেকে বাদ পড়লেন।
- ১৯৭৯: ২ জুন, জাপানে অনুষ্ঠিত যুব বিশ্বকাপ এ জীবনের প্রথম আন্তর্জাতিক গোল করলেন। অধিনায়ক হিসেবে শিরোপা ও জয় করলেন।
- ১৯৮২: ২১ বছর বয়সে দলের সাথে ইউরোপে পাড়ি জমালেন স্পেন এ বিশ্বকাপ খেলার জন্য। ব্রাজিলের কাছে ৩-১ গোলে হেরে আর্জেন্টিনা বিদায় নিলো।
- ১৯৮৪: ইতালীয় ক্লাব নাপোলি-তে যোগ দিলেন। ৪.৬৮ মিলিয়ন পাউন্ডের বিনিময়ে ।
- ১৯৮৬: ঈশ্বরের হাতের খ্যাতি আর সাথে সাথে অসাধারণ নৈপূণ্য দেখিয়ে আর্জেন্টিনাকে এনে দিলেন বিশ্বকাপ। এ বছরই ইউরোপের সেরা ফুটবলার এর পুরস্কার পেলেন।
- ১৯৮৭: নাপোলিকে জেতালেন ইতালীয় ফুটবলের শিরোপা।
- ১৯৯০: সন্তানের পিতৃত্ব সংক্রান্ত মামলায় জরিমানা।বিশ্বকাপ ফাইনালে জার্মানির কাছে ০-১ গোলে হেরে গেল আর্জেন্টিনা।
- ১৯৯১: ড্রাগ টেস্ট এ পজিটিভ হবার কারণে ইতালি ত্যাগ করতে হল। কোকেন গ্রহণের অভিযোগে আর্জেন্টিনায় গ্রেফতার হলেন।
- ১৯৯২: স্প্যানিশ ক্লাব সেভিয়া ফুটবল ক্লাব-এ যোগ দিলেন।কিন্তু আশানুরূপ ক্রীড়া নৈপূণ্য দেখাতে পারলেন না।
- ১৯৯৩: সেভিইয়া ছেড়ে আবার আরজেন্টিনায় ফিরে এলেন। যোগ দিলেন স্থানীয় নোয়েল ওল্ড বয়েজ দলে।
- ১৯৯৪: আবার ড্রাগ টেস্টে ব্যর্থ হলে এক ম্যাচ পরেই বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়লেন।এরপর আর জাতীয় দলে খেলেন নি।
- ১৯৯৬: মাদকাসক্তি থেকে মুক্তিলাভের জন্য ক্লিনিকে ভর্তি হলেন।
- ১৯৯৭: ৩৭ বছর বয়সে অবসর নিলেন।
- ২০০০: হৃদযন্ত্রের সমস্যায় উরুগুয়ের এক হাসপাতালে ভর্তি হলেন।
- ২০০২: মাদকাসক্তি থেকে মুক্তি লাভের আশায় কিউবাতে চলে গেলেন।
- ২০০৩: মারাদোনা তার ছেলের সাথে দেখা করলেন প্রথম বারের মত। এর আগে তিনি সবসময় তাকে পুত্র হিসেবে অস্বীকার করে আসছিলেন।
- ২০০৪: ১৯ এপ্রিল আরেকবার গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল তাকে।
উইকিমিডিয়া কমন্সে দিয়েগো মারাদোনা সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।