অধিজগৎ (জীববিদ্যা): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
Jarould (আলোচনা | অবদান)
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{multiple image
{{multiple image
| image1=Magnificent tree frog (Litoria splendida) crop.jpg
| image1=Australia green tree frog (Litoria caerulea) crop.jpg
| alt1=Australian green tree frog (Litoria caerulea) (Litoria caerulea)
| alt1=Australian green tree frog (Litoria caerulea) (Litoria caerulea)



০৪:১০, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

Australian green tree frog (Litoria caerulea) (Litoria caerulea)
Scanning electron micrograph of S. aureus; false color added
Electron micrograph of Sulfolobus infected with Sulfolobus virus STSV1.
ত্রি-সাম্রাজ্য পদ্ধতির, ইউকারিয়া (প্রতিনিধি, অষ্ট্রেলিয় সবুজ বৃক্ষ ব্যাঙ, বাওঁফাল), ব্যাক্টেরিয়া (প্রতিনিধি, S. aureus, মধ্যে) ও আর্কিয়া (প্রতিনিধি, Sulfolobus, সোঁফাল).

জীববৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিভাজনএ অধিজগৎ বলতে, আমেরিকান অণুজীববিদ ও জৈবপদার্থবিদ কার্ল বেইসের ত্রি-সাম্রাজ্য পদ্ধতির সর্বোচ্চ বর্গীয় স্থানকে বোঝায় । ১৯৯০ খ্রিস্টাব্দে তাঁর প্রকাশ করা তিনটি অধিজগতের জীবনবৃক্ষ অনুসারে, তিনটি অধিজগৎ হ'ল - আর্কিয়া, ব্যাক্টেরিয়া ও ইউকারিয়া (সংকোষকেন্দ্রীয়) ।[১] একে প্রথম দুটি অধিজগতের সকল সদস্য প্রকোষকেন্দ্রীয় অণুজীব বা কোষকেন্দ্রহীন এককোষী অণুজীব । সুনির্দিষ্ট কোষকেন্দ্র থাকা ও প্রায় সকল বহুকোষী জীব সংকোষকেন্দ্রীয় অধিজগতের অন্তর্ভুক্ত । অধিজগৎসমূহকে কয়েকটি জগতে ভাগ করা হয়েছে ।

বিকল্প শ্রেণীবিভাজন সমূহ

জীবজগতের এসব প্রস্তাবিত বিকল্প শ্রেণীবিভাজন সমূহঃ

  • দ্বি-সাম্রাজ্য পদ্ধতি বা অতিঅধিরাজ্য পদ্ধতিঃ প্রকোষকেন্দ্রীয় (মোনেরা) ও সংকোষকেন্দ্রীয় নামে দুটি ভাগে বিভক্ত করা হয় ।[২]
  • ইউকাইট হাইপোথিসিসঃ ব্যাকটেরিয়া ও আর্কিয়া (আর্কিয়া ও ইউকারিয়াকে ধরে) নামে দুটি অধিজগতে ভাগ করা হয়েছিল । এই প্রস্তাবটি জেমস অ্যা লেক ও সঙ্গীরা, ১৯৮৪ সালে প্রকাশ করেন ।[৩][৪][৫]

ভাইরাস বহিষ্করণ

উপরের কোনো একটি পদ্ধতিতেও কোষবিহীন জীবসমূহ অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি৷ ২০১১ সালে ভাইরাস দের নিয়ে একটি চতুর্থ অধিরাজ্যের সম্ভাবনার কথা আলোচনা করা হয় ।

তথ্যসূত্র

  1. Woese C, Knor O, Wheelis M (১৯৯০)। "Towards a natural system of organisms: proposal for the domains Archaea, Bacteria, and Eucarya."Proc Natl Acad Sci USA87 (12): 4576–9। ডিওআই:10.1073/pnas.87.12.4576পিএমআইডি 2112744পিএমসি 54159অবাধে প্রবেশযোগ্যবিবকোড:1990PNAS...87.4576W। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১০ 
  2. Mayr, Ernst (১৯৯৮)। "Two empires or three?"Proc Natl Acad Sci USA95 (17): 9720–9723। ডিওআই:10.1073/pnas.95.17.9720পিএমআইডি 9707542পিএমসি 33883অবাধে প্রবেশযোগ্যবিবকোড:1998PNAS...95.9720 |বিবকোড= length পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ 
  3. Archibald, John M. (২৩ ডিসেম্বর ২০০৮)। "The eocyte hypothesis and the origin of eukaryotic cells"PNAS105 (51): 20049–20050। ডিওআই:10.1073/pnas.0811118106 
  4. Lake, James A.; Henderson, Eric; Oakes, Melanie; Clark, Michael W. (জুন ১৯৮৪)। "Eocytes: A new ribosome structure indicates a kingdom with a close relationship to eukaryotes"PNAS81: 3786–3790। ডিওআই:10.1073/pnas.81.12.3786 
  5. Williams, Tom A.; Foster, Peter G.; Cox, Cymon J.; Embley, T. Martin (ডিসেম্বর ২০১৩)। "An archaeal origin of eukaryotes supports only two primary domains of life"Nature504 (7479): 231–236। ডিওআই:10.1038/nature12779পিএমআইডি 24336283