আল শামস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
৯ নং লাইন: | ৯ নং লাইন: | ||
==প্রেক্ষাপট== |
==প্রেক্ষাপট== |
||
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ ঢাকায় বেসামরিক লোকজনের উপর পরিচালিত অপারেশন সার্চলাইট এর পর বন্দি নেতৃত্ব তৎক্ষণাৎ পাকিস-ান থেকে পূর্ব পাকিস-ানের স্বাধীনতা ঘোষণা করলে পাকিস-ানী বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু হয়। |
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ ঢাকায় বেসামরিক লোকজনের উপর পরিচালিত অপারেশন সার্চলাইট এর পর বন্দি নেতৃত্ব তৎক্ষণাৎ পাকিস-ান থেকে পূর্ব পাকিস-ানের স্বাধীনতা ঘোষণা করলে পাকিস-ানী বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু হয়। |
||
==বিলুপ্তি== |
১৫:০৩, ৮ নভেম্বর ২০০৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আল শামস ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধকালে পাকিস-ানী সামরিক বাহিনী গঠিত আধা সামরিক মিলিশিয়া বাহিনী। এর সদস্য ছিল মূলত পূর্ব পাকিস-ান জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্র সংঘের সদস্যরা।
নামকরণ ও প্রেরণা
আরবি শব্দ আল শামসের অর্থ দাঁড়ায় ‘সূর্য’। তৎকালীন পূর্ব পাকিস-ানে আল শামস ও আল বদর বাহিনী গঠন করা হয় মুক্তিযোদ্ধাদের বাহিনী মুক্তি বাহিনীকে প্রতিহত করার উদ্দেশ্যে।
প্রতিষ্ঠা
পূর্ব পাকিস-ান জামায়াতে ইসলামীর আমীর অধ্যাপক গোলাম আযম জামায়াতে ইসলামীর প্রচারযন্ত্র দৈনিক সংগ্রাম এর মাধ্যমে ‘দুষকৃতিকারীদের’ বিরুদ্ধে সর্বাত্মক প্রতিরোধ ও যুদ্ধের ডাক দিয়ে রাজাকার বাহিনী গঠন করে সে বাহিনীর আমীরের পদ গ্রহণ করলে তৎকালীন ছাত্রসংঘের কর্ণধার, মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ, আবদুল কাদের মোল্লার নেতৃত্বে আল শামস ও আল বদর বাহিনী গঠন করেন। পূর্ব পাকিস-ান ছাত্রসংঘের আমীর ও পরবর্তীতে বাংলাদেশের মন্ত্রী মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী আল বদর ও আল শামস বাহিনীর আমীরের পদ গ্রহণ করেন এবং সারা বাংলাদেশে প্রচারণা, সামরিক বাহিনীসমূহের সাথে যোগাযোগের দায়িত্ব পালন করেন। ঢাকা নগর ছাত্রসংঘের আমীর ও পরবর্তীতে বাংলাদেশের মন্ত্রী আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদও এসব বাহিনীর প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। আবদুল কাদের মোল্লা সামরিক জিজ্ঞাসাবাদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের আঙুল কাটার দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন।
প্রেক্ষাপট
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ ঢাকায় বেসামরিক লোকজনের উপর পরিচালিত অপারেশন সার্চলাইট এর পর বন্দি নেতৃত্ব তৎক্ষণাৎ পাকিস-ান থেকে পূর্ব পাকিস-ানের স্বাধীনতা ঘোষণা করলে পাকিস-ানী বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু হয়।