পলাশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৮ নং লাইন: ৮ নং লাইন:
[[বাংলা সাহিত্য|বাংলা সাহিত্যে]] পলাশ ফুলের প্রসঙ্গ এসেছে নানাভাবে। [[কাজী নজরুল ইসলাম|কবি নজরুল]] তাঁর একটি গানে লিখেছেন-
[[বাংলা সাহিত্য|বাংলা সাহিত্যে]] পলাশ ফুলের প্রসঙ্গ এসেছে নানাভাবে। [[কাজী নজরুল ইসলাম|কবি নজরুল]] তাঁর একটি গানে লিখেছেন-


{{cquote|হলুদ গাঁদার ফুল, রাঙা পলাশ ফুল<br />
{{cquote|হলুদ [[গাঁদা]]র ফুল, রাঙা পলাশ ফুল<br />


এনে দে এনে দে নইলে বাঁধব না,<br />
এনে দে এনে দে নইলে বাঁধব না,<br />

০৮:৩০, ২৪ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বসন্ত ঋতুতে পলাশ গাছ

পলাশ মাঝারি আকারের পর্ণমোচী বৃক্ষসংস্কৃতিতে এটি কিংসুক এবং মনিপুরী ভাষায় পাঙ গোঙ নামে পরিচিত (ইংরেজি: Parrot tree, Bastard Teak)। বৃক্ষটি Fabaceae পরিবারের সদস্য। তবে পলাশ গাছ তার ফুলের জন্যই সবচেয়ে বেশি পরিচিত।[১]

বর্ণনা

পলাশ গাছ সর্বোচ্চ ১৫ মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়ে থাকে। শীতে গাছের পাতা ঝরে যায়। বসন্তে এ গাছে ফুল ফোটে। টকটকে লাল ছাড়াও হলুদ ও লালচে কমলা রঙের পলাশ ফুলও দেখা যায়। এর বাকল ধূসর। শাখা-প্রশাখা ও কাণ্ড আঁকাবাঁকা। নতুন পাতা রেশমের মতো সূক্ষ্ম। গাঢ় সবুজ পাতা ত্রিপত্রী, দেখতে অনেকটা মান্দার গাছের পাতার মতো হলেও আকারে বড়। পলাশের ফল দেখতে অনেকটা শিমের মতো। বাংলাদেশে প্রায় সব জায়গাতে কমবেশি পলাশ গাছ দেখতে পাওয়া যায়।[১]

সাহিত্যে পলাশ ফুল

বাংলা সাহিত্যে পলাশ ফুলের প্রসঙ্গ এসেছে নানাভাবে। কবি নজরুল তাঁর একটি গানে লিখেছেন-

এছাড়াও বাংলাদেশের জনপ্রিয় একটি দেশাত্মবোধক গানে এর উল্লেখ পাওয়া যায়- ‘আমায় গেঁথে দাও না মাগো একটি পলাশ ফুলের মালা...’ [১]

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র