সুবিমল বসাক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, কোন সমস্যা?
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
সুবিমল বসাক ( জন্ম ১৫.ডিসেম্বর.[[১৯৩৯]] ) বাংলা সাহিত্যে [[হাংরি আন্দোলন]]-এর একজন প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক । তাঁর জন্ম ও পড়াশোনা বিহারের রাজধানী পাটনায় । তিনি তন্তুবায় পরিবারের সন্তান । তাঁর বাবা তারকনাথ বসাক ছিলেন ঢাকা শহরের আদি-নিবাসী । দেশভাগের সময়ে পরিবারটি পাটনায় স্হানান্তরিত হয় । তারকনাথ সেখানে স্বর্ণকারের পেশা অবলম্বন করেন । গোল্ড কনট্রোল আইন লাগু হবার কারনে তারকনাথ দেউলিয়া হয়ে যান এবং আত্মহত্যা করেন । তিন ভাই ও এক বোনের দায়িত্ব শৈশব থেকে সুবিমল বসাকের ওপর বর্তায় । পরিবারটি পাটনার অপরাধীদের পাড়া হিসাবে কুখ্যাত লোদিপুর অঞ্চলে থাকতে বাধ্য হয় । এই অঞ্চলের ভাষা সুবিমল বসাককে শৈশব থেকে আকৃষ্ট করেছে এবং সাহিত্যে তাঁর প্রবেশ বাংলার সঙ্গে মিশ্রিত এই অঞ্চলের ভাষার কারনে ।
'''সুবিমল বসাক''' ( জন্ম ১৫.ডিসেম্বর.[[১৯৩৯]] ) বাংলা সাহিত্যে [[হাংরি আন্দোলন]]-এর একজন প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক । তাঁর জন্ম ও পড়াশোনা বিহারের রাজধানী পাটনায় । তিনি তন্তুবায় পরিবারের সন্তান । তাঁর বাবা তারকনাথ বসাক ছিলেন ঢাকা শহরের আদি-নিবাসী । দেশভাগের সময়ে পরিবারটি পাটনায় স্হানান্তরিত হয় । তারকনাথ সেখানে স্বর্ণকারের পেশা অবলম্বন করেন । গোল্ড কনট্রোল আইন লাগু হবার কারনে তারকনাথ দেউলিয়া হয়ে যান এবং আত্মহত্যা করেন । তিন ভাই ও এক বোনের দায়িত্ব শৈশব থেকে সুবিমল বসাকের ওপর বর্তায় । পরিবারটি পাটনার অপরাধীদের পাড়া হিসাবে কুখ্যাত লোদিপুর অঞ্চলে থাকতে বাধ্য হয় । এই অঞ্চলের ভাষা সুবিমল বসাককে শৈশব থেকে আকৃষ্ট করেছে এবং সাহিত্যে তাঁর প্রবেশ বাংলার সঙ্গে মিশ্রিত এই অঞ্চলের ভাষার কারনে ।


== হাংরি আন্দোলন ==
== হাংরি আন্দোলন ==


পাটনা নিবাসী হবার কারণে [[হাংরি আন্দোলন]]-এর স্রষ্টা মলব রায়চৌধুরীর সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয় । [[মলয় রায়চৌধুরী]] তাঁকে [[দেবী রায়]]-এর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন । এনাদের কার্যকলাপের কারনে অচিরে কলকাতায় এই তিনজন হাংরি ত্রিমূর্তি নামে খ্যাত হন । হাংরি বুলেটিনগুলিতে প্রকাশিত স্কেচগুলি আঁকার দায়িত্ব নেন সুবিমল বসাক । বেশ কিছু হাংরি বুলেটিন এবং [[হাংরি আন্দোলন]]-এর পত্রিকার প্রচ্ছদের জন্য তিনি কাঠখোদাই করে দিয়েছিলেন । স্কেচগুলি অশ্লীলতার অভিযোগে আক্রান্ত হয় এবং সুবিমল বসাক সম্পাদকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন । হাংরি আন্দোলনে যুক্ত থাকার কারণে ১৯৬৪ সালের সেপটেমবরে অন্যান্যদের সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপতারি পরোয়ানা জারি হয়েছিল ।
পাটনা নিবাসী হবার কারণে [[হাংরি আন্দোলন]]-এর স্রষ্টা মলব রায়চৌধুরীর সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয় । [[মলয় রায়চৌধুরী]] তাঁকে [[দেবী রায়]]-এর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন । এনাদের কার্যকলাপের কারনে অচিরে কলকাতায় এই তিনজন হাংরি ত্রিমূর্তি নামে খ্যাত হন । হাংরি বুলেটিনগুলিতে প্রকাশিত স্কেচগুলি আঁকার দায়িত্ব নেন সুবিমল বসাক । বেশ কিছু হাংরি বুলেটিন এবং [[হাংরি আন্দোলন]]-এর পত্রিকার প্রচ্ছদের জন্য তিনি কাঠখোদাই করে দিয়েছিলেন । স্কেচগুলি অশ্লীলতার অভিযোগে আক্রান্ত হয় এবং সুবিমল বসাক সম্পাদকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন । হাংরি আন্দোলনে যুক্ত থাকার কারণে ১৯৬৪ সালের সেপটেমবরে অন্যান্যদের সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপতারি পরোয়ানা জারি হয়েছিল ।



== সাহিত্যধারা ==
== সাহিত্যধারা ==
১৯৬৫ সালে তিনি '''ছাতামাথা''' নামে একটি উপন্যাস লেখেন । উপন্যাসটিতে ন্যারেটিভ লিখিত হয় পূর্ব বঙ্গের কথ্য ভাষায় এবং সংলাপ লিখিত হয় কলকাতার কথ্য ভাষায় । বাংলা ভাভায় পূর্ব বঙ্গের ভাষায় লেখা উপন্যাস সম্ভবত এইটিই প্রথম । সেসময়ে সুবিমল বসাক সাহিত্যের ভাষাকে কলুষিত করছেন বলে সমালোচিত হলেও, পরবর্তীকালে, বিশেষ করে পূর্ববঙ্গে এই ভাষায় সাহিত্য রচনা এখন স্বীকৃত । এর পর তিনি ঢাকা শহরের কথ্য ভাষায় একট কাব্যগপন্হ প্রকাশ করেন এবং তার নাম দেন '''হাবিজাবি''' । ন্যারেটিভের মাধ্যম নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা তিনি হাংরি আন্দোলন ফুরিয়ে যাবার পরও বজায় রেখেছিলেন । তাঁর পরবর্তী উপন্যাস '''প্রত্নবীজ'''-এ তিনি শৈশবের লোদিপুর পাড়ার কথ্য ইনগদির সঙ্গে মিশ্রিত বাংলা, যা ওই অঞ্চলের বাঙালিরা ব্যবহার করেন সেটি প্রয়োগ করেন । পশ্চিমবঙ্গে কালক্রমে একটি মিশ্রিত ভাষায় ন্যারেটিভ তৈরির চল হয়েছে যেটি বহির্বঙ্গীব বাঙালিরা ব্যবহার করেন ।
১৯৬৫ সালে তিনি '''ছাতামাথা''' নামে একটি উপন্যাস লেখেন । উপন্যাসটিতে ন্যারেটিভ লিখিত হয় পূর্ব বঙ্গের কথ্য ভাষায় এবং সংলাপ লিখিত হয় কলকাতার কথ্য ভাষায় । বাংলা ভাভায় পূর্ব বঙ্গের ভাষায় লেখা উপন্যাস সম্ভবত এইটিই প্রথম । সেসময়ে সুবিমল বসাক সাহিত্যের ভাষাকে কলুষিত করছেন বলে সমালোচিত হলেও, পরবর্তীকালে, বিশেষ করে পূর্ববঙ্গে এই ভাষায় সাহিত্য রচনা এখন স্বীকৃত । এর পর তিনি ঢাকা শহরের কথ্য ভাষায় একট কাব্যগপন্হ প্রকাশ করেন এবং তার নাম দেন '''হাবিজাবি''' । ন্যারেটিভের মাধ্যম নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা তিনি হাংরি আন্দোলন ফুরিয়ে যাবার পরও বজায় রেখেছিলেন । তাঁর পরবর্তী উপন্যাস '''প্রত্নবীজ'''-এ তিনি শৈশবের লোদিপুর পাড়ার কথ্য ইনগদির সঙ্গে মিশ্রিত বাংলা, যা ওই অঞ্চলের বাঙালিরা ব্যবহার করেন সেটি প্রয়োগ করেন । পশ্চিমবঙ্গে কালক্রমে একটি মিশ্রিত ভাষায় ন্যারেটিভ তৈরির চল হয়েছে যেটি বহির্বঙ্গীব বাঙালিরা ব্যবহার করেন ।


== ক্ষেত্রসমীক্ষা ==
== ক্ষেত্রসমীক্ষা ==


১৯৬৫ সালে হাংরি আন্দোলন ফুরিয়ে গেলে সুবিমল বসাক ক্ষেত্রসমীক্ষায় লিপ্ত হন । তিনি পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশে ভ্রমণ করে বিভিন্ন অঞ্চলের '''ঢাকাই বিয়ার গীত''' এবং '''বাঙালির কুসংস্কার''' সংগ্রহ করে গ্রন্হাকারে প্রকাশ করেন ।
১৯৬৫ সালে হাংরি আন্দোলন ফুরিয়ে গেলে সুবিমল বসাক ক্ষেত্রসমীক্ষায় লিপ্ত হন । তিনি পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশে ভ্রমণ করে বিভিন্ন অঞ্চলের '''ঢাকাই বিয়ার গীত''' এবং '''বাঙালির কুসংস্কার''' সংগ্রহ করে গ্রন্হাকারে প্রকাশ করেন ।



== পুরস্কার ==
== পুরস্কার ==
৬০ নং লাইন: ৫৮ নং লাইন:
* [http://www-sul.stanford.edu/depts/spe/xml/m0733.xml অ্যালেন গিন্সবার্গের সঙ্গে সুবিমল বসাকের চিঠিপত্র সংরক্ষিত ]
* [http://www-sul.stanford.edu/depts/spe/xml/m0733.xml অ্যালেন গিন্সবার্গের সঙ্গে সুবিমল বসাকের চিঠিপত্র সংরক্ষিত ]
* [http://www.library.northwestern.edu/spec/pdf/weissner.pdf কার্ল ওয়েসনারের সঙ্গে সুবিমল বসাকের চিঠিপত্র সংরক্ষিত ]
* [http://www.library.northwestern.edu/spec/pdf/weissner.pdf কার্ল ওয়েসনারের সঙ্গে সুবিমল বসাকের চিঠিপত্র সংরক্ষিত ]



{{Commons category|সুবিমল বসাক}}
{{Commons category|সুবিমল বসাক}}

২০:৫৮, ১৫ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সুবিমল বসাক ( জন্ম ১৫.ডিসেম্বর.১৯৩৯ ) বাংলা সাহিত্যে হাংরি আন্দোলন-এর একজন প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক । তাঁর জন্ম ও পড়াশোনা বিহারের রাজধানী পাটনায় । তিনি তন্তুবায় পরিবারের সন্তান । তাঁর বাবা তারকনাথ বসাক ছিলেন ঢাকা শহরের আদি-নিবাসী । দেশভাগের সময়ে পরিবারটি পাটনায় স্হানান্তরিত হয় । তারকনাথ সেখানে স্বর্ণকারের পেশা অবলম্বন করেন । গোল্ড কনট্রোল আইন লাগু হবার কারনে তারকনাথ দেউলিয়া হয়ে যান এবং আত্মহত্যা করেন । তিন ভাই ও এক বোনের দায়িত্ব শৈশব থেকে সুবিমল বসাকের ওপর বর্তায় । পরিবারটি পাটনার অপরাধীদের পাড়া হিসাবে কুখ্যাত লোদিপুর অঞ্চলে থাকতে বাধ্য হয় । এই অঞ্চলের ভাষা সুবিমল বসাককে শৈশব থেকে আকৃষ্ট করেছে এবং সাহিত্যে তাঁর প্রবেশ বাংলার সঙ্গে মিশ্রিত এই অঞ্চলের ভাষার কারনে ।

হাংরি আন্দোলন

পাটনা নিবাসী হবার কারণে হাংরি আন্দোলন-এর স্রষ্টা মলব রায়চৌধুরীর সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয় । মলয় রায়চৌধুরী তাঁকে দেবী রায়-এর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন । এনাদের কার্যকলাপের কারনে অচিরে কলকাতায় এই তিনজন হাংরি ত্রিমূর্তি নামে খ্যাত হন । হাংরি বুলেটিনগুলিতে প্রকাশিত স্কেচগুলি আঁকার দায়িত্ব নেন সুবিমল বসাক । বেশ কিছু হাংরি বুলেটিন এবং হাংরি আন্দোলন-এর পত্রিকার প্রচ্ছদের জন্য তিনি কাঠখোদাই করে দিয়েছিলেন । স্কেচগুলি অশ্লীলতার অভিযোগে আক্রান্ত হয় এবং সুবিমল বসাক সম্পাদকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন । হাংরি আন্দোলনে যুক্ত থাকার কারণে ১৯৬৪ সালের সেপটেমবরে অন্যান্যদের সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপতারি পরোয়ানা জারি হয়েছিল ।

সাহিত্যধারা

১৯৬৫ সালে তিনি ছাতামাথা নামে একটি উপন্যাস লেখেন । উপন্যাসটিতে ন্যারেটিভ লিখিত হয় পূর্ব বঙ্গের কথ্য ভাষায় এবং সংলাপ লিখিত হয় কলকাতার কথ্য ভাষায় । বাংলা ভাভায় পূর্ব বঙ্গের ভাষায় লেখা উপন্যাস সম্ভবত এইটিই প্রথম । সেসময়ে সুবিমল বসাক সাহিত্যের ভাষাকে কলুষিত করছেন বলে সমালোচিত হলেও, পরবর্তীকালে, বিশেষ করে পূর্ববঙ্গে এই ভাষায় সাহিত্য রচনা এখন স্বীকৃত । এর পর তিনি ঢাকা শহরের কথ্য ভাষায় একট কাব্যগপন্হ প্রকাশ করেন এবং তার নাম দেন হাবিজাবি । ন্যারেটিভের মাধ্যম নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা তিনি হাংরি আন্দোলন ফুরিয়ে যাবার পরও বজায় রেখেছিলেন । তাঁর পরবর্তী উপন্যাস প্রত্নবীজ-এ তিনি শৈশবের লোদিপুর পাড়ার কথ্য ইনগদির সঙ্গে মিশ্রিত বাংলা, যা ওই অঞ্চলের বাঙালিরা ব্যবহার করেন সেটি প্রয়োগ করেন । পশ্চিমবঙ্গে কালক্রমে একটি মিশ্রিত ভাষায় ন্যারেটিভ তৈরির চল হয়েছে যেটি বহির্বঙ্গীব বাঙালিরা ব্যবহার করেন ।

ক্ষেত্রসমীক্ষা

১৯৬৫ সালে হাংরি আন্দোলন ফুরিয়ে গেলে সুবিমল বসাক ক্ষেত্রসমীক্ষায় লিপ্ত হন । তিনি পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশে ভ্রমণ করে বিভিন্ন অঞ্চলের ঢাকাই বিয়ার গীত এবং বাঙালির কুসংস্কার সংগ্রহ করে গ্রন্হাকারে প্রকাশ করেন ।

পুরস্কার

২০০৭ সালে অনুবাদের জন্য তিনি সাহিত্য অকাদেমী পুরস্কার পান ।

ফিল্ম

২০১১ সালে সৃজিৎ মুখোপাধ্যায় বাইশে শ্রাবণ নামে একটি ফিল্ম পরিচালনা করেছেন যাতে সুপ্রসিদ্ধ পরিচালক গৌতম ঘোষ একজন হাংরি আন্দোলনকারীর অভিনয় করেছেন। বাংলা সিনেমায় এই প্রথম হাংরি আন্দোলনকে একটি ফিল্মে কেন্দ্রে আনা হল।

চিত্র:Gautam Ghose and Subimal Basak.jpg
গৌতম ঘোষ ও সুবিমল বসাক

তথ্যসূত্র

  • মিলন সুবিমল বসাক সংখ্যা (জানুয়ারি ২০০৭ ) । সম্পাদক: বিশ্বজিৎ নন্দী । চারুকুঠী, পো: তুরা, মেঘালয় ৭৯৪০০১ ।
  • হাংরি শ্রুতি ও শাস্ত্রবিরোধী আন্দোলন (১৯৮৬ ) । ড. উত্তম দাশ । মহাদিগন্ত প্রকাশনী, কলকাতা ।
  • ক্ষুধিত প্রজন্ম ও অন্যান্য প্রবন্ধ (১৯৯৫ ) । ড. উত্তম দাশ । মহাদিগন্ত প্রকাশনী, কলকাতা ।
  • একালের গদ্যপদ্য সাহিত্য আন্দোলনের দলিল (১৯৭০) । সত্য গুহ । অধুনা প্রকাশনী, আমহার্স্ট স্ট্রিট, কলকাতা ।
  • হাংরি গদ্যের পোস্টমর্টেম (বাং ১৩৭৭ ) । ধুর্জটি চন্দ । আবহ, কলকাতা ।
  • বনতুলসী কা গন্ধ (১৯৮৮) । ফণীশ্বরনাথ রেণু । রাজকমল প্রকাশন, দিল্লি ।
  • যুবযন্ত্রণা ও সাহিত্য (১৯৬৮ ) । ড. অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত । শারদীয় বসুমতী, বৌবাজার, কলকাতা ।
  • উত্তরপ্রবাসী হাংরি আন্দোলন সংখ্যা (১৯৮৫) । সম্পাদক: গজেন্দ্রকুমার ঘোষ । গোটেনবার্গ, সুইডেন ।
  • কৃত্তিবাস (১৯৬৬) । সম্পাদক : সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় । যুগীপাড়া রোড, দমদম, কলকাতা ।
  • বাঙালির প্রবাস (১৯৯৯)। সমীর বসু । পদক্ষেপ সাহিত্য পরিষদ, সল্ট লেক, কলকাতা ।
  • হাওয়া ৪৯ হাংরি আন্দোলন সংখ্যা (জানুয়ারি ২০০৬) । সম্পাদক: সমীর রায়চৌধুরী । বাঁশদ্রোণি, কলকাতা ৭০০০৭০ ।
  • Intrepid Hungryalist Issue (1969). Editor: Allan De Loach. Buffalo, New York, USA.
  • Salted Feathers Hungryalist Issue (1967). Editor Lee Altman and Dick Bakken. Portland, Oregon, USA.

আরও দেখুন

গ্রন্হতালিকা

  • উপন্যাস: ছাতামাথা, প্রত্নবীজ ।
  • গল্পগ্রন্হ : অযথা খিটক্যাল, গেরিলা আক্রোশ, আত্মার শান্তি দু মিনিট ।
  • কাব্যগ্রন্হ: হাবিজাবি ।
  • গবেষণাগ্রন্হ: ঢাকাই বিয়ার গীত, কুসংসকার সংকলন ।
  • সম্পাদিত পত্রিকা: হাংরি বুলেটিন, প্রতিদ্বন্দ্ব্বী ।

বহিঃসংযোগ