অক্টোপাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
CarsracBot (আলোচনা | অবদান) অ r2.7.2) (বট মুছে ফেলছে: da:Ottearmet blæksprutte, nap:Octopus vulgaris |
CarsracBot (আলোচনা | অবদান) অ r2.7.2) (বট মুছে ফেলছে: sv:Åttaarmade bläckfiskar |
||
১১৬ নং লাইন: | ১১৬ নং লাইন: | ||
[[sr:Хоботница]] |
[[sr:Хоботница]] |
||
[[su:Gurita]] |
[[su:Gurita]] |
||
[[sv:Åttaarmade bläckfiskar]] |
|||
[[ta:சாக்குக்கணவாய்]] |
[[ta:சாக்குக்கணவாய்]] |
||
[[te:ఆక్టోపస్]] |
[[te:ఆక్టోపస్]] |
২২:০৩, ১ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
অক্টোপাস | |
---|---|
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | প্রাণী জগৎ |
পর্ব: | Mollusca |
শ্রেণী: | Cephalopoda |
উপশ্রেণী: | Coleoidea |
মহাবর্গ: | Octopodiformes |
বর্গ: | Octopoda Leach, 1818[১] |
Suborders | |
প্রতিশব্দ | |
|
অক্টোপাস আটটি বাহু বিশিষ্ট সামুদ্রিক প্রাণী। দেখতে শামুকের মত না হলেও (শক্ত খোলস নেই) এরা শামুক-ঝিনুকের জাতভাই অর্থাৎ মোলাস্কা পর্বের অন্তর্ভুক্ত। এদের মাথার ঠিক পিছনেই আটটি শুঁড়-পা আছে তাই এরা সেফালোপডা বা "মস্তক-পদ" শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত (স্কুইড-ও একই শ্রেণীর)। এরা নিশাচর, সাধারণতঃ ধীর গতিসম্পন্ন।প্রায় ১৫০ প্রজাতির ছোটবড় বিভিন্ন আকারের অক্টোপাস রয়েছে।
আকৃতি
সাধারণত অক্টোপাসগুলো খুব একটা বড় হয়না। দৈর্ঘ্য হয় সর্বোচ্চ ৪.৫ ফিট এবং ওজন হয় প্রায় ১০ কেজি। তবে এশিয়া প্যাসেফিক অঞ্চলে এক প্রজাতির অক্টোপাস রয়েছে যা জায়ান্ট অক্টোপাস নামে পরিচিত। এটি অন্য যে কোন অক্টোপাস থেকে বড়। এর নাম ডলফিনি অক্টোপাস। এটি লম্বায় প্রায় ৩০ ফিট এবং ওজন প্রায় ২৭৫ কেজি পর্যন্ত হয়।
খাদ্য
অক্টোপাস মাংসাশী প্রাণী।মাছ, কাকড়া, চিংড়ি ইত্যাদি অক্টোপাসের প্রিয় খাদ্য।
আত্নরক্ষার কৌশল
অক্টোপাসের আত্নরক্ষার কৌশল বেশ অদ্ভুত। এরা ইচ্ছেমত নিজের দেহের রঙ পরিবর্তন এবং মাথার নিচের নলাকার ফানেল জলপূর্ণ করে দ্রুতবেগে বের করে দিয়ে তাড়াতাড়ি দূরে সরে যেতে পারে। রং পরিবর্তনের ফলে সমুদ্রতলের বালি, পাথর, উদ্ভিদ ইত্যাদির সাথে এমনভাবে মিশে যেতে পারে যে হাঙ্গর, ইল, ফিন (অক্টোপাসের প্রধান শত্রু) খুব কাছ থেকেও একে সনাক্ত করতে পারে না। এছাড়াও এদের দেহে কালি থলে(ink sac) থাকে যার সাহাহ্যে অক্টোপাস নিজের দেহ থেকে ঘন কালো কালি ছুঁড়ে দিতে পারে যা শত্রুকে কিছুক্ষণের জন্য অন্ধ করে দেয়। এ কালির আরেকটি গুণ হচ্ছে এটি শত্রুর ঘ্রাণশক্তিও কিছুক্ষণের জন্য নষ্ট করে দেয়। ফলে অক্টোপাসটি পালিয়ে যেতে পারে। শেষ পর্যন্ত আত্নরক্ষার কোন উপায় না পেলে অনেক সময় এরা জ্ঞান হারিয়ে ফেলে অথবা নিজের বাহু খেতে আরম্ভ করে! অক্টোপাস খুব দ্রুত গতিতে ছুটতে পারে যা এটির আত্নরক্ষায় সহায়ক।
বর্ণ পরিবর্তনের ক্ষমতা
অক্টোপাসের একটি লক্ষণীয় বৈশিষ্ট্য হল রঙ বা বর্ণ পরিবর্তনের ক্ষমতা। এর ত্বকে আঁচিলের মত ফুস্কুড়ি থাকে। ত্বকের নিচে অনেকগুলি ক্রোমাটোফোর(chtomatophore) আছে। ক্রোমাটোফোরে নানা রঙের কোষ থাকে। এসব কোষের সাহাহ্যেও এরা দেহের রঙ পাল্টায়।
বংশ বিস্তার
স্ত্রী অক্টোপাস প্রায় দেড় লক্ষ্য ডিম পাড়ে। ডিম থেকে বাচ্চা বের হয়। বাচা বের হবার পর মা অক্টোপাস মারা যায়।