হিউম্যান রাইটস ওয়াচ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
কর্মকাণ্ডঃ নতুন অনুচ্ছেদ
Suvray (আলোচনা | অবদান)
৩৮ নং লাইন: ৩৮ নং লাইন:


==কর্মকাণ্ড==
==কর্মকাণ্ড==
হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচ বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা নির্যাতিত-নিপীড়িত লেখকদের রক্ষার্থে তাদের লিখিত প্রবন্ধ-রচনাগুলোকে প্রকাশের জন্য আর্থিক সহযোগিতাও করেছিল।
হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচ বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা নির্যাতিত-নিপীড়িত লেখকদের রক্ষার্থে তাদের লিখিত প্রবন্ধ-রচনাগুলোকে প্রকাশের জন্য আর্থিক সহযোগিতাও করেছিল।

প্রতি বছর এ সংগঠনের উদ্যোগে ''হিউম্যান রাইটস্‌ ডিফেন্ডার এ্যাওয়ার্ড'' প্রদান করা হয়। মানবাধিকার সংক্রান্ত বিষয়ে পথ-প্রদর্শক এবং সাহসী ভূমিকার অধিকারী ব্যক্তিত্বকে এ পদক দেয়া হয়।


==কার্য্যালয়==
==কার্য্যালয়==

১২:৪৮, ২৫ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচ
প্রতিষ্ঠাকাল১৯৭৮
ধরনঅ-লাভজনক বেসরকারী সংস্থা
আলোকপাতমানব অধিকার কর্মকাণ্ড
অবস্থান
এলাকাগত সেবা
বিশ্বব্যাপী
মূল ব্যক্তিত্ব
  • কেনেথ রথ(নির্বাহী পরিচালক)
  • জেমস্‌ এফ। হগ, জুনিয়র(সভাপতি)
ওয়েবসাইটহিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচ.অর্গ
প্রাক্তন নাম
হেলসিংকী ওয়াচ

হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বেসরকারী সংস্থা হিসেবে মানবাধিকার বিষয়ে কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছে। সংস্থাটির প্রধান কাজ হচ্ছে - মানব অধিকার বিষয়ে গবেষণা, পরামর্শ ও সমর্থন প্রদান করা। এর প্রধান কার্যালয় বা সদর দফতর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে অবস্থিত।

ইতিহাস

১৯৭৮ সালে একটি বেসরকারী আমেরিকান প্রতিষ্ঠান হিসেবে হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। শুরুতে এর নাম ছিল হেলসিংকী ওয়াচ। হেলসিংকী সম্মেলনে তৎকালীন সোভিয়েট ইউনিয়ন ও তার মিত্র রাষ্ট্রগুলোয় সংঘটিত গুরুতর অভিযোগসমূহ তদারকী করার বিষয়ে হেলসিংকী ওয়াচের জন্ম হয়।[১]

আমেরিকাস ওয়াচ মধ্য আমেরিকায় রক্তাক্ত গৃহযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ১৯৮১ সালে গঠন করা হয়েছিল। মাঠ পর্যায়ে ব্যাপক অনুসন্ধান ও কাজ করতে গিয়ে দেখতে পায় যে, শুধুমাত্র ক্ষমতাসীন সরকারই যে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন ভঙ্গ করেছে তা নয়; সরকারের পাশাপাশি যুদ্ধাপরাধী বিদ্রোহী দলগুলোও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন ভঙ্গ করেছে।

এশিয়া ওয়াচ (১৯৮৫), আফ্রিকা ওয়াচ (১৯৮৮) এবং মিডিল ইষ্ট ওয়াচ (১৯৮৯) একীভূত হয়ে 'দি ওয়াচ কমিটি' নামে পরিচিত। ১৯৮৮ সালে সকল কমিটি একত্রিত হয়ে পরবর্তীকালে 'হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচ' নামে পরিচিতি পেয়েছে।

কর্মকাণ্ড

হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচ বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা নির্যাতিত-নিপীড়িত লেখকদের রক্ষার্থে তাদের লিখিত প্রবন্ধ-রচনাগুলোকে প্রকাশের জন্য আর্থিক সহযোগিতাও করেছিল।

প্রতি বছর এ সংগঠনের উদ্যোগে হিউম্যান রাইটস্‌ ডিফেন্ডার এ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। মানবাধিকার সংক্রান্ত বিষয়ে পথ-প্রদর্শক এবং সাহসী ভূমিকার অধিকারী ব্যক্তিত্বকে এ পদক দেয়া হয়।

কার্য্যালয়

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে হিউম্যান রাইটস্‌ ওয়াচের প্রধান কার্যালয় অবস্থিত। এছাড়াও, বিশ্বের অনেক স্থানে এর শাখা রয়েছে। তন্মধ্যে - বার্লিন, বৈরুত, ব্রাসেলস্‌, শিকাগো, জেনেভা, জোহানেসবার্গ, লন্ডন, লসএঞ্জেলেস, মস্কো, প্যারিস, স্যান ফ্রান্সিসকো, টোকিও, টরোন্টো এবং ওয়াশিংটন অন্যতম।[২]

তথ্যসূত্র

  1. "Our History"। Human Rights Watch। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৭-২৩ 
  2. "Frequently Asked Questions"। Human Rights Watch। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৭-২৩ 

বহিঃসংযোগ