পিয়ের দ্য কুবেরত্যাঁ
দ্য ব্যরন অব কুবর্তা | |
---|---|
আইওসি এর ২য় সভাপতি | |
কাজের মেয়াদ ১৮৯৬ – ১৯২৫ | |
পূর্বসূরী | Demetrius Vikelas |
উত্তরসূরী | Godefroy de Blonay (acting) |
আইওসি এর মাননীয় সভাপতি | |
কাজের মেয়াদ ১৯২২ – ২ সেপ্টেম্বর ১৯৩৭ | |
পূর্বসূরী | position established |
উত্তরসূরী | vacant, next held by Sigfrid Edström (1952) |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | প্যারিস, ফ্রান্স | ১ জানুয়ারি ১৮৬৩
মৃত্যু | ২ সেপ্টেম্বর ১৯৩৭ জেনেভা, সুইজারল্যান্ড | (বয়স ৭৪)
মৃত্যুর কারণ | হার্ট অ্যাটাক |
জাতীয়তা | ফরাসি |
দাম্পত্য সঙ্গী | মারি রথন |
সন্তান | Jacques and Renée |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | Paris Institute of Political Studies |
স্বাক্ষর |
চার্লস পিয়ের ডি ফ্রাডি, ব্যারন ডি কুবেরত্যাঁ (ফরাসি : [pjɛʁ də kubɛʁtɛ̃]; জন্ম পিয়ের ডি ফ্রাডি; ১ জানুয়ারি ১৮৬৩ – ২ সেপ্টেম্বর ১৯৩৭, পিয়ের ডি কুবর্তা ও ব্যারন ডি কুবর্তা হিসাবেও পরিচিত) ছিলেন একজন ফরাসি শিক্ষক এবং ইতিহাসবিদ , আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি এর প্রতিষ্ঠাতা, এবং এর দ্বিতীয় প্রেসিডেন্ট। তিনি আধুনিক অলিম্পিকের জনক হিসেবে পরিচিত।
তিনি একটি ফরাসি অভিজাত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন, তিনি পড়াশোনায় পাণ্ডিত্যপূর্ণ হয়ে ওঠেন এবং বিষয়গুলির বিস্তৃত পরিসর, বিশেষত শিক্ষা এবং ইতিহাসের বিস্তৃত পরিসর অধ্যয়ন করেন।
যেসব ক্রীড়াবিদ অলিম্পিক খেলায় দক্ষতা প্রদর্শন করে তাদেরকে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি পিয়ের দ্য ক্যুবার্টিন পদক (ক্যুবার্টিন মেডেল অথবা ট্রু স্পিট অব স্পোর্টসম্যান মেডেল নামেও পরিচিত) পুরস্কারটি প্রদান করে।
প্রারম্ভিক জীবন
[সম্পাদনা]পিয়ের ডি ফ্রাডি ১৮৬৩ সালের ১লা জানুয়ারি প্যারিসে একটি অভিজাত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন ব্যারন চার্লস লুই ডি ফ্রেডি, ব্যারন ডি কুবেরত্যাঁর ম্যারি–মার্সেল্লি গিগল্ট ডি ক্রিসেনয় এর চতুর্থ সন্তান।[১]
শিক্ষাগত দর্শন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Ancestry of Pierre de Coubertin"। Roglo.eu। সংগ্রহের তারিখ ৯ অক্টোবর ২০১১।[অনির্ভরযোগ্য উৎস?]