বিষয়বস্তুতে চলুন

পানযোগ্য পানি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
কলের পানি

বিভিন্ন জলাশয় থেকে পানি কৃত্রিম উপায়ে তা পরিশোধন করার ফলে সেই পানি যখন নিরাপদে পান করার উপযোগী হয়ে ওঠে তখন তাকে বলা হয় খাবার পানি বা পানযোগ্য পানি। অধিকাংশ উন্নত দেশে গার্হস্থ্য ব্যবহারের জন্য এবং বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে যে পানি সরবরাহ করা হয় তা খাবার পানির গুণমান বজায় রেখেই করা হয়ে থাকে।[] যদিও সেই পানির অতি স্বল্পাংশই পান করা অথবা রন্ধন, ইত্যাদি কার্যে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। কিন্তু বিশ্বের বহুলাংশেই যে পানি পানীয় হিসেবে ব্যবহৃত হয় তা ভীষণভাবেই পান করার পক্ষে অনুপযোগী এবং অস্বাস্থ্যকর।[] এই সমস্ত পানির মাধ্যমে নানাবিধ রোগসৃষ্টিকারী জীবাণু এবং ক্ষতিকারক পদার্থ মানবদেহে প্রবেশ করে এবং ফলস্বরূপ বহু মানুষ বিভিন্ন জলবাহিত রোগে আক্রান্ত হয়। সাধারণত স্থানীয় পৌরসংস্থা অথবা দেশের সরকার কর্তৃক যে জল সরবরাহ করা হয়ে থাকে তা পানীয় পানির উৎকর্ষ বজায় রাখে। সেই পানি যদি কৃষি অথবা অন্য কোন ক্ষেত্রেও ব্যবহৃত হয়ে থাকে তবুও গুণগত মানের কোন তারতম্য হয় না। এক্ষেত্রে একমাত্র ব্যতিক্রম চীন কারণ সেই দেশে খাবার পানির সরবরাহ বাধ্যতামূলক নয়।

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Ann C. Grandjean (আগস্ট ২০০৪)। "3"। Water Requirements, Impinging Factors, and Recommended Intakes (পিডিএফ)। World Health Organization। পৃষ্ঠা 25–34। ২০১৬-০২-২২ তারিখে মূল (pdf) থেকে আর্কাইভ করা। 
  2. Exposure Factors Handbook: 2011 Edition (পিডিএফ)। National Center for Environmental Assessment। সেপ্টেম্বর ২০১১। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৫ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]