টানেল রেলওয়ে
টানেল রেলওয়ে | |
---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |
স্থিতি | বন্ধ |
মালিক | র্যামসগেট অলিম্পিয়া |
অঞ্চল | র্যামসগেট |
বিরতিস্থল |
|
স্টেশন | ২ |
পরিষেবা | |
ধরন | ন্যারো গেজ |
ইতিহাস | |
চালু | ৩১ জুলাই ১৯৩৬ |
বন্ধ | ২৬ সেপ্টেম্বর ১৯৬৫ |
কারিগরি তথ্য | |
রেলপথের দৈর্ঘ্য | ১,৪৪৪ গজ (১,৩২০ মি) |
ট্র্যাকসংখ্যা | ১ |
ট্র্যাক গেজ | ২ ফুট (৬১০ মিলিমিটার) |
বিদ্যুতায়ন | ৪০০ ভি ডিসি; ট্রলির খুঁটি ব্যবহার করে |
সর্বোচ্চ উচ্চতা | ৮৩ ফুট (২৫ মি) |
টানেল রেলওয়ে (র্যামসগেট ক্লিফ রেলওয়ে, র্যামসগেট টানেল রেলওয়ে, র্যামসগেট আন্ডারগ্রাউন্ড রেলওয়ে এবং ওয়ার্ল্ড সিনিক রেলওয়ে নামে পরিচিত) ইংল্যান্ডের কেন্টের রামসগেটে একটি ২ ফুট (৬১০ মিমি) ন্যারো-গেজ ভূগর্ভস্থ রেলপথ। ১৯২৬ সালে র্যামসগেটে রেলপথের পুনর্গঠনের পরে, র্যামসগেট সমুদ্রের সামনের দিকে একটি সুড়ঙ্গ সহ ব্রডস্টেইস ও র্যামসগেট হারবারের মধ্যবর্তী রেলপথের অংশটি পরিত্যক্ত করা হয়। ডাম্পটন পার্কের নতুন রেলপথের সাথে র্যামসগেট হারবারের কাছে পর্যটকদ আকর্ষণ ও দোকানগুলির সংযোগ স্থাপনের জন্য ১৯৩৬ সালে থেকে অব্যবহৃত সুড়ঙ্গের মধ্যে ন্যারো-গেজের টানেল রেলওয়েটি খোলা হয়।[১]
এটির দুটি স্টেশন বাদে— সুড়ঙ্গের প্রতিটি প্রান্তে একটি—রেলপথটি পুরোপুরি ভূগর্ভে প্রবেশ করে। এই রেলপথটি তিন মাসেরও কম সময়ে নির্মিত হয় এবং ১৯৩৬ সালে এটির সমাপ্তির পরে দেশের অন্যতম স্বল্পতম দৈর্ঘের স্বাধীন রেলপথ ছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় একটি বড় বিমান-অভিযানের আশ্রয়ে রূপান্তরিত হওয়ার আগে এটি কেবল তিন বছরের জন্য উন্মুক্ত ছিল। যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরে, এটি ১৯৪৮ সালে ব্রিটিশ রেলপথের জাতীয়করণের অন্তর্ভুক্ত ছিল না, তবে এটি বেসরকারি মালিকানায় থাকে।
১৯৬০-এর দশকে যাত্রীদের সংখ্যা হ্রাস পায় এবং লাইনটি অর্থনৈতিকভাবে অযোগ্য হয়ে পড়ে। ১৯৬৫ সালে একটি ট্রেন দুর্ঘটনার পরে, মালিকগণ সে বছরের সেপ্টেম্বর মাসের শেষে রেলপথটি বন্ধ করে দেয়। সুড়ঙ্গটি এখনও বিদ্যমান, তবে দুটি স্টেশনের একটিরও কোনও চিহ্ন খুঁজে পাওয়া যায় না।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Ramsgate and its Tunnel Shelters"। The Railway Magazine। খণ্ড 87 নং 525। London: Tothill Press Limited। মার্চ ১৯৪১। পৃষ্ঠা 118।