বিষয়বস্তুতে চলুন

জ্যোতির্বিজ্ঞানী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা Gunyam (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ০৩:৪৭, ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (WPCleaner v2.05 - Fixed using Wikipedia:Check Wikipedia (শিরোনাম "=" দিয়ে শেষ করা উচিত))। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

গ্যালিলিওকে আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞানের একজন পুরোধা হিসেবে ধরা হয়ে থাকে।

জ্যোতির্বিজ্ঞানী বা জ্যোতিঃবিজ্ঞানী হচ্ছেন একজন বিজ্ঞানী যিনি জ্যোতির্বিজ্ঞান নিয়ে মৌলিক গবেষণা পরিচালনা করেন এবং জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক বা মহাজাগতিক বস্তুসমূহ যেমন গ্রহ, নক্ষত্র, ছায়াপথ ইত্যাদি পর্যবেক্ষণ করেন এবং এদের বৈশিষ্ট্য ও ধর্ম অধ্যয়ন করেন। প্রাচীনকালে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা আকাশের মহাজাগতিক বিভিন্ন বস্তু ও ঘটনার শ্রেণিবিন্যাস ও বর্ণনায় নিয়োজিত থাকতেন, পক্ষান্তরে জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানীরা পদার্থবিজ্ঞানের তত্ত্বসূত্র ব্যবহার করে এই সব ঘটনার ও বস্তুর আচরণের কার্যকারণ ব্যাখ্যা করতে সচেষ্ট থাকতেন। বর্তমানকালে জ্যোতির্বিজ্ঞানী এবং জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানীদের গবেষণার ক্ষেত্র অনেকটা একই রকম হয়ে গেছে।

সাধারণত উচ্চ শিক্ষিত এবং পি এইচ ডি বা ডক্টরেট সম্মাননাপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা পেশাদার জ্যোতির্বিজ্ঞানী হিসেবে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় বা গবেষণা প্রতিষ্ঠান থেকে নিয়োগপ্রাপ্ত হন।[] তারা তাদের বেশিরভাগ সময় গবেষণার কাজে ব্যবহার করলেও শিক্ষাদান, গবেষণার সহযোগী যন্ত্রপাতি তৈরী এবং মানমন্দিরের কার্যক্রম পরিচালনা ইত্যাদি কাজেও অংশগ্রহণ করেন।

বিশ্বজুড়ে পেশাদার জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের সংখ্যা কম হলেও শৌখিন জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের সংখ্যা নেহায়েত কম নয়। প্রশান্ত মহাসাগরীয় জ্যোতির্বিজ্ঞান সমিতি (Astronomical Society of the Pacific) পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জ্যোতির্বিজ্ঞান সমিতি এবং পেশাদার ও শৌখিন জ্যোতির্বিজ্ঞানী সহ বিশ্বের ৭০টি দেশে তাদের সদস্য রয়েছে।[] আবার বাংলাদেশ জ্যোতির্বিজ্ঞান সমিতি (Bangladesh Astronomical Society) প্রকাশিত তথ্যমতে বাংলাদেশে অগণিত জ্যোতির্বিজ্ঞান-উৎসাহী রয়েছে, (১৯৯৯ সালের ২৪ অক্টোবর প্রায় ৩০,০০০ মানুষ পূর্ণ-গ্রাস সূর্যগ্রহণ দেখতে শের-ই-বাংলা নগরের একটি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে ভিড় জমিয়েছিল[]

সবচেয়ে বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানীর নাম ও অবদান

গ্যালিলিও গ্যালিলেই

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "Frequently Asked Questions About Becoming an Astronomer"। NOAO। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০০৯ 
  2. "About Us"। Astronomical Society of the Pacific। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০০৯ 
  3. "বাংলাদেশ জ্যোতির্বিজ্ঞান সমিতি ওয়েবসাইট"। বাংলাদেশ জ্যোতির্বিজ্ঞান সমিতি। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ অক্টোবর ২০১১ 

বহিঃসংযোগ

1