২০০৪ এএফসি কাপ
অবয়ব
বিবরণ | |
---|---|
তারিখ | ১০ ফেব্রুয়ারি – ২৬ নভেম্বর ২০০৪ |
দল | ১৮ (১১টি অ্যাসোসিয়েশন থেকে) |
চূড়ান্ত অবস্থান | |
চ্যাম্পিয়ন | আল-জইশ (১ম শিরোপা) |
রানার-আপ | আল-ওয়াহদা |
পরিসংখ্যান | |
ম্যাচ | ৬১ |
গোল সংখ্যা | ১৭৮ (ম্যাচ প্রতি ২.৯২টি) |
শীর্ষ গোলদাতা | ইন্দ্র সাহদন দাউদ এগমার গঞ্জালভেজ (৭টি করে গোল) |
২০০৪ এএফসি কাপ হল এশীয় আন্তর্জাতিক ক্লাব ফুটবলের দ্বিতীয় সারি এএফসি কাপ প্রতিযোগিতার সর্বপ্রথম আসর। এই আসরে একটি সর্ব-সিরিয়ান ফাইনালে আল-জইশ ক্লাব চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল এবং এএফসি কাপের প্রথম চ্যাম্পিয়ন হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছিল।
উপমহাদেশীয় ক্লাবের মধ্যে ভারতের ইস্টবেঙ্গল ক্লাব কোয়ার্টার-ফাইনাল পর্যন্ত অগ্রসর হয়ে নজর কেড়েছিল।
দল
[সম্পাদনা]- দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া
- পূর্ব এশিয়া
- পশ্চিম এশিয়া
- দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া
গ্রুপ পর্ব
[সম্পাদনা]প্রতি গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন এবং শ্রেষ্ঠ তিনটি রানার্সআপ দল নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ হয়েছিল।
গ্রুপ এ
[সম্পাদনা]দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন | NJM | NIS | IBB | MUK | |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
আল-নেজমেহ (Q) | ৬ | ৫ | ১ | ০ | ১১ | ২ | +৯ | ১৬ | নক-আউট পর্ব | ৩–১ | ৩–০ | ২–০ | ||
নিসা আসগাবাত | ৫ | ২ | ১ | ২ | ৩ | ৪ | −১ | ৭ | সম্ভাব্য নক-আউট পর্ব | ০–১ | বাতিল^ | ১–০ | ||
আল-শাব ইব | ৫ | ২ | ১ | ২ | ৭ | ৭ | ০ | ৭ | ১–১ | ০–১ | ৩–০* | |||
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ | ৬ | ০ | ১ | ৫ | ২ | ১০ | −৮ | ১ | ০–১ | ০–০ | ২–৩ |
- * = মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ক্রীড়া চক্র মাঠে উপস্থিত হতে না পারায় আল-শাব ইবকে ৩–০ ফলাফলে জয়ী ঘোষণা করা হয়।
- ^ = ইয়েমেনে ধর্মঘট দেখা দিলে আল-শাব ইব ম্যাচ আয়োজনে ব্যর্থ হয়।
গ্রুপ বি
[সম্পাদনা]দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন | WHD | DHO | MAH | |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
আল-ওয়াহদা (Q) | ৪ | ২ | ২ | ০ | ৮ | ২ | +৬ | ৮ | নক-আউট পর্ব | ২–০ | ৫–১ | ||
ধোফার ক্লাব | ৪ | ১ | ১ | ২ | ৬ | ৭ | −১ | ৪ | সম্ভাব্য নক-আউট পর্ব | ১–১ | ৪–২ | ||
মহিন্দ্র ইউনাইটেড | ৪ | ১ | ১ | ২ | ৫ | ১০ | −৫ | ৪ | ০–০ | ২–১ |
গ্রুপ সি
[সম্পাদনা]দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন | JSH | OLY | NEB | |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
আল-জইশ (Q) | ৪ | ২ | ২ | ০ | ৮ | ০ | +৮ | ৮ | নক-আউট পর্ব | ২–০ | ৬–০ | ||
অলিম্পিক বেইরুট (Q) | ৪ | ২ | ১ | ১ | ৪ | ৩ | +১ | ৭ | সম্ভাব্য নক-আউট পর্ব | ০–০ | ২–০ | ||
নেবিৎচি বলকানাবাত | ৪ | ০ | ১ | ৩ | ১ | ১০ | −৯ | ১ | ০–০ | ১–২ |
গ্রুপ ডি
[সম্পাদনা]দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন | HOM | PRK | HPV | VAL | |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
হোম ইউনাইটেড (Q) | ৬ | ৪ | ২ | ০ | ১৯ | ৫ | +১৪ | ১৪[ক] | নক-আউট পর্ব | ২–২ | ৫–১ | ৫–০ | ||
পেরাক এফএ (Q) | ৬ | ৪ | ২ | ০ | ১১ | ৬ | +৫ | ১৪[ক] | সম্ভাব্য নক-আউট পর্ব | ২–২ | ২–১ | ২–০ | ||
হ্যাপি ভ্যালি | ৬ | ১ | ০ | ৫ | ৭ | ১৪ | −৭ | ৩ | ০–২ | ১–২ | ৩–১ | |||
ভ্যালেন্সিয়া এফসি | ৬ | ১ | ০ | ৫ | ৩ | ১৫ | −১২ | ৩ | ০–৩ | ০–১ | ২–১ |
গ্রুপ ই
[সম্পাদনা]দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন | EAB | GEY | NEG | ISL | |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ইস্টবেঙ্গল (Q) | ৬ | ৪ | ১ | ১ | ১৪ | ৮ | +৬ | ১৩[ক] | নক-আউট পর্ব | ১–১ | ৪–২ | ১–১ | ||
গেলাং ইউনাইটেড (Q) | ৬ | ৪ | ১ | ১ | ১২ | ৫ | +৭ | ১৩[ক] | সম্ভাব্য নক-আউট পর্ব | ২–৩ | ২–১ | ১–০ | ||
নেগেরি সেমবিলান | ৬ | ২ | ০ | ৪ | ১১ | ৯ | +২ | ৬ | ২–১ | ০–১ | ৬–০ | |||
আইল্যান্ড ক্লাব | ৬ | ১ | ০ | ৫ | ২ | ১৭ | −১৫ | ৩ | ১–২ | ০–৫ | ১–০ |
নক-আউট পর্ব
[সম্পাদনা]কোয়ার্টারফাইনাল | সেমিফাইনাল | ফাইনাল | |||||||||||||||
আল-ওয়াহদা (অ্যা) | ২ | ২ | ৪ | ||||||||||||||
নেজমেহ | ১ | ৩ | ৪ | ||||||||||||||
আল-ওয়াহদা | ১ | ১ | ২ | ||||||||||||||
গেলাং ইউনাইটেড | ১ | ০ | ১ | ||||||||||||||
পেরাক এফএ | ১ | ২ | ৩ | ||||||||||||||
গেলাং ইউনাইটেড | ২ | ৩ | ৫ | ||||||||||||||
আল-ওয়াহদা | ২ | ১ | ৩ | ||||||||||||||
আল-জইশ (অ্যা) | ৩ | ০ | ৩ | ||||||||||||||
ইস্টবেঙ্গল | ০ | ০ | ০ | ||||||||||||||
আল-জইশ | ০ | ৩ | ৩ | ||||||||||||||
আল-জইশ | ৪ | ২ | ৬ | ||||||||||||||
হোম ইউনাইটেড | ০ | ১ | ১ | ||||||||||||||
অলিম্পিক বেইরুট | ৩ | ১ | ৪ | ||||||||||||||
হোম ইউনাইটেড | ৩ | ২ | ৫ |
গোলদাতা
[সম্পাদনা]এই প্রতিযোগিতায় ৬১টি ম্যাচে ১৭৮টি গোল হয়েছে, যা ম্যাচ প্রতি গড়ে ২.৯২টি গোল।
৭টি গোল
- ইন্দ্র সাহদন দাউদ (হোম ইউনাইটেড)
- এগমার গঞ্জালভেজ (হোম ইউনাইটেড)
৬টি গোল
- ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র (ইস্টবেঙ্গল)
- ফ্রাঙ্ক সিয়াটর (পেরাক)
- মহম্মদ কাসাস (নেজমেহ)
৫টি গোল
- মুসা ট্রাওরে (আল-ওয়াহদা)
- আলেকজান্ডার ডুরিচ (গেলাং ইউনাইটেড)