হ্যাকার (কম্পিউটার নিরাপত্তা)
হ্যাকার হচ্ছেন সেই ব্যক্তি যিনি নিরাপত্তা/অনিরাপত্তার সাথে জড়িত এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থার দুর্বল দিক খুঁজে বের করায় বিশেষভাবে দক্ষ অথবা অন্য কম্পিউটার ব্যবস্থায় অবৈধ অনুপ্রবেশ করতে সক্ষম বা এর সম্পর্কে গভীর জ্ঞানের অধিকারী।
হ্যাকার সাধারনত দুই প্রকার হয়ে থাকে:
- কালো টুপি হ্যাকার যারা ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার নামে পরিচিত।
- অপরদিকে,নৈতিক হ্যাকার রয়েছেন (যারা সাধারনভাবে হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার নামে পরিচিত) এবং নৈতিকতা সম্পর্কে পরিষ্কার হ্যাকার আছেন যাদের গ্রে-হ্যাট হ্যাকার বলে।
এদের মধ্যে পার্থক্য করার জন্য প্রায়ক্র্যাকার শব্দটি ব্যবহার করা হয়, যা কম্পিউটার নিরাপত্তা হ্যাকার থেকে একাডেমিক বিষয়ের হ্যাকার থেকে আলাদা করার জন্য ব্যবহার করা হয় অথবা অসাধু হ্যাকার (ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার) থেকে নৈতিক হ্যাকারের (হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার) পার্থক্য বুঝাতে ব্যবহৃত হয়।যেমন ভাবে বিপদের সংকেট প্রদানের জন্য লাল রং ব্যবহার করা হয়। ঠিক তেমনি হ্যাকারের হ্যাক করার উদ্দেশ্যকে বিবেচনা করে প্রতীক হিসেবে তিন ধরনের হেড (টুপি) ব্যবহার করা হয়। আর এসব হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার, গ্রে হ্যাট হ্যাকার এবং ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার থেকেই গড়ে উঠে বিখ্যাত হ্যাকাররা।[১]
সাদা টুপি হ্যাকার: এরা কম্পিউটার তথা সাইবার ওয়ার্ল্ডের প্রদান করে । এরা কখনো অপরের ক্ষতি করেনা । এদের কে ইথ্যেকেল হ্যাকার বলা হয় ।
ধুসর টুপি হ্যাকার: এরা এমন এক ধরনের হ্যাকার যারা সাদা টুপি এবং কাল টুপি হ্যাকারের মধ্যপর্তি স্থানে অবস্থান করেন । এরা ইচ্ছা করলে কারোও ক্ষতি ও করতে পারে এবং উপকারো করতে পারে।
কালো টুপি হ্যাকার: হ্যাকার বলতে সাধারনত কালো টুপি হ্যাকার দের বোঝায় এরা সব সময় কোন না কোন ভাবে অপরের ক্ষতি করার চেস্টা করে । সাইবার ওয়ার্ল্ডে এরা সবসময় ঘ্রিনিত হয়ে থাকে । এছারাও আরো কিছু হ্যাকারের ধরন রয়েছে । যেমন- (সাইবার এক্সডি) এরা নিজেরা ভিবিন্ন শেল আপলোড করে থাকে ওয়েব সাইটে এবং অন্যের ক্ষতি করেনা। (স্ক্রিপ্ট কিডি) এরা নিজেরা কিছুই পারেনা বরং বিভিন্ন সফটওয়ার টুলস ব্যাবহার করে থাকে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ উইঙ্কলার, ইরা। আমাদের মধ্যে গুপ্তচরবৃত্তি: গুপ্তচরবৃত্তি, সন্ত্রাসবাদী, হ্যাকার এবং অপরাধীদের আপনি কীভাবে বন্ধ করবেন তা আপনি জানেন না যে আপনি প্রতিদিন এনকাউন্টার হন 'জন উইলে অ্যান্ড সন্স'।২০০৫. পাতা. ৯২. আইএসবিএন ৯৭৮০৭৬৪৫৮৯৯০৪
আরো পড়ুন
[সম্পাদনা]- Apro, Bill; Hammond, Graeme (২০০৫)। Hackers: The Hunt for Australia's Most Infamous Computer Cracker। Rowville, Vic: Five Mile Press। আইএসবিএন 1-74124-722-5।
- Beaver, Kevin (২০১০)। Hacking for Dummies। Hoboken, NJ: Wiley Pub। আইএসবিএন 978-0-7645-5784-2।
- Conway, Richard; Cordingley, Julian (২০০৪)। Code Hacking: A Developer's Guide to Network Security। Hingham, Mass: Charles River Media। আইএসবিএন 978-1-58450-314-9।
- Freeman, David H.; Mann, Charles C. (১৯৯৭)। At Large: The Strange Case of the World's Biggest Internet Invasion। New York: Simon & Schuster। আইএসবিএন 0-684-82464-7।
- Granville, Johanna (Winter ২০০৩)। "Dot.Con: The Dangers of Cyber Crime and a Call for Proactive Solutions"। Australian Journal of Politics and History। 49 (1): 102–109। ডিওআই:10.1111/1467-8497.00284। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- Gregg, Michael (২০০৬)। Certfied Ethical Hacker। Indianapolis, Ind: Que Certification। আইএসবিএন 978-0-7897-3531-7।
- Hafner, Katie; Markoff, John (১৯৯১)। Cyberpunk: Outlaws and Hackers on the Computer Frontier। New York: Simon & Schuster। আইএসবিএন 0-671-68322-5।
- Harper, Allen; Harris, Shon; Ness, Jonathan (২০১১)। Gray Hat Hacking: The Ethical Hacker's Handbook (3rd সংস্করণ)। New York: McGraw-Hill। আইএসবিএন 978-0-07-174255-9।
- McClure, Stuart; Scambray, Joel; Kurtz, George (১৯৯৯)। Hacking Exposed: Network Security Secrets and Solutions। Berkeley, Calif: Mcgraw-Hill। আইএসবিএন 0-07-212127-0।
- Russell, Ryan (২০০৪)। Stealing the Network: How to Own a Continent। Rockland, Mass: Syngress Media। আইএসবিএন 978-1-931836-05-0।
- Taylor, Paul A. (১৯৯৯)। Hackers: Crime in the Digital Sublime। London: Routledge। আইএসবিএন 978-0-415-18072-6।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- CNN Tech PCWorld Staff (November 2001). Timeline: A 40-year history of hacking from 1960 to 2001
- Can Hackers Be Heroes? Video produced by Off Book (web series)
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |