হোয়েন আই কনসিডার হাও মাই লাইফ ইজ স্পেন্ট
হোয়েন আই কনসিডার হাও মাই লাইট ইজ স্পেন্ট অথবা অন হিজ ব্লাইন্ডনেস হলো জন মিলটনের সনেটগুলোর মধ্যে অন্যতম পরিচিত। শেষ তিনটি লাইন বিশেষভাবে পরিচিত, যার শেষ অংশ হলো দে অলসো সার্ভ হু অনলি স্ট্যান্ড এন্ড ওয়েট। এর বিভিন্ন রূপ বেশ কয়েকটি জায়গায় নীতিবাক্য হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, পরিষেবা প্রাণীদের জন্য ডিকিন পদক উই অলসো সার্ভ নীতিবাক্য বহন করে এবং আমেরিকার নেভি ওয়াইভস ক্লাবস দে অলসো সার্ভ, হু স্টে এন্ড ওয়েট নীতিবাক্য হিসেবে ব্যবহার করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে এটি সম্ভবত হল অফ ফেম বেসবল সম্প্রচারকারী ভিন স্কুলির জন্য সবচেয়ে বেশি পরিচিত, যিনি খেলায় না থাকা খেলোয়াড়কে দেখানোর সময় এটি উদ্ধৃত করতেন।[১]
কবিতাটি প্রথমে মিলটনের ১৯৭৩ কবিতা বইয়ে প্রকাশিত হয়। তিনি কবিতাটিকে ১৯ ক্রমিক দেন,তবে প্রকাশিত বইয়ে এর ক্রমিক ছিলো ১৬,[২][৩] ফলে উভয় নম্বরই ব্যবহৃত হয়।
কবিতাটি পেট্রার্কান রূপে লিখিত। এর রাইম স্কিম হলো এ বি বি এ এ বি বি এ সি ডি ই সি ডি ই।
মূলপাঠ[সম্পাদনা]
ইংরেজি |
উচ্চারণ |
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Lowe, John (২০০৫-০৪-১৯)। "Percival eager for save chances"। Detroit Free Press। পৃষ্ঠা 25। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-০৭ – Newspapers.com-এর মাধ্যমে।
- ↑ Kelley, M. (1956). Milton's later sonnets and the Cambridge manuscript. Modem Philology, 54, 20-25.
- ↑ Revard, S. P. (Ed.), (2009). John Milton: Collected Shorter Poems. Chichester, UK: Wiley (আইএসবিএন ৯৭৮-১০৫১-২৯২৭-৫ {{আইএসবিএন}} এ প্যারামিটার ত্রুটি: দৈর্ঘ্য)