হাবল (চলচ্চিত্র)
হাবল থ্রিডি | |
---|---|
পরিচালক | টনি মেয়ারস |
প্রযোজক | টনি মেয়ারস গ্রায়াম ফার্গুসন |
রচয়িতা | টনি মেয়ারস ফ্রাঙ্ক সামারস গ্রায়াম ফার্গুসন |
বর্ণনাকারী | লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও |
সুরকার | মাইকি এরবি ম্যারিবেথ সলোমন |
চিত্রগ্রাহক | জেমস নেইহাউজ |
সম্পাদক | টনি মেয়ারস |
প্রযোজনা কোম্পানি | |
পরিবেশক | ওয়ার্নার ব্রস. পিকচার্স আইম্যাক্স ফিল্মড এন্টারটেইনমেন্ট |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ৪৩ মিনিট |
দেশ | যুক্তরাষ্ট্র |
ভাষা | ইংরেজি ভাষা |
আয় | $৭২,৪৬২,৪৫৭[১] |
হাবল (হাবল থ্রিডি, আইম্যাক্স: হাবল, ও আইম্যাক্স: হাবল থ্রিডি নামেও পরিচিত) টনি মেয়ারস পরিচালিত ২০১০ সালের মার্কিন প্রামাণ্য চলচ্চিত্র। হাবল স্পেস টেলিস্কোপ মেরামত মিশন নিয়ে নির্মিত এই প্রামাণ্যচিত্র বর্ণনা করেছেন লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও। প্রামাণ্যচিত্রটি ২০১০ সালের ১০ মার্চ মুক্তি পায়।
বিষয়বস্তু
[সম্পাদনা]আইম্যাক্স থ্রিডির সাহায্যে মহাশূন্যের চারিপাশে ৭জন নভোচারীদের ভ্রমণ ও হাবল স্পেস টেলিস্কোপ মেরামতের কাজ দেখানো হয়েছে।
কুশীলব
[সম্পাদনা]- লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও - বর্ণনাকারী
- স্কট ডি. আল্টম্যান - নিজে (শাটল কমান্ডার)
- অ্যান্ড্রু জে. ফিউস্টেল - নিজে (নভোচারী)
- মাইকেল ট. গুড - নিজে (নভোচারী)
- জন এফ. গ্রুনসফেল্ড - নিজে (মিশন স্পেশালিস্ট)
- গ্রেগরি সি. জনসন - নিজে (শাটল পাইলট)
- মাইকেল জে. ম্যাসিমোনি - নিজে (মিশন স্পেশালিস্ট)
- কে. মেগান ম্যাকআর্থার - নিজে (নভোচারী)
চিত্রায়ণ
[সম্পাদনা]ছবিতে দেখানো ফুটেজ দৃশ্যগুলো বিভিন্ন সূত্র থেকে নিয়ে একত্রিত করা হয়েছে, যার মধ্যে স্পেস শাটল কর্তৃক হাবল স্পেস টেলিস্কোপ মেরামত মিশনের সময় পাঠানো আইম্যাক্সের ক্যামেরায় ধারণকৃত ফুটেজগুলো উল্লেখযোগ্য। মেরামত কাজের সময় আইম্যাক্সের ক্যামেরা স্যাটেলাইটের খুব কাছের এবং মেরামত কাজের ছবি তোলার সুযোগ পায়। হাবল স্পেস টেলিস্কোপ প্রথম ১৯৯৩ সালের ডিসেম্বরে তাদের প্রথম মেরামত মিশনে এবং অতি সম্প্রতি ২০০৯ সালের মে মাসে তাদের চতুর্থ মেরামত মিশনে আইম্যাক্সের ত্রিমাত্রিক ক্যামেরা ব্যবহার করে। আইম্যাক্সের ত্রিমাত্রিক ক্যামেরায় এক মাইলে দৈর্ঘ্যের ফিল্ম রয়েছে, যার মাধ্যমে ৮ মিনিট ৩০ সেকেন্ড পর্যন্ত ফুটেজ ধারণ করা যায়।
মূল্যায়ন
[সম্পাদনা]সমালোচকদের প্রতিক্রিয়া
[সম্পাদনা]চলচ্চিত্রটি ইতিবাচক সমালোচনা লাভ করেছে। রটেন টম্যাটোস-এ চলচ্চিত্রটি ৩৭টি সমালোচনার ভিত্তিতে ৮৬% স্কোর লাভ করেছে, যাকে এই ওয়েবসাইটের ভাষায় বলা হয় 'ফ্রেশ' রেটিং। এই ওয়েবসাইটে এই চলচ্চিত্রের অসাধারণ ও বিস্তারিত দৃশ্যের প্রশংসা করা হয়েছে এবং বলা হয়েছে হাবল থ্রিডি আইম্যাক্স ও ত্রিমাত্রিক প্রযুক্তির সুবিধা পেয়েছে যা অন্য কোন চলচ্চিত্র পায় নি।[২] চলচ্চিত্র সমালোচনা ওয়েবসাইট মেটাক্রিটিক-এ ১৩টি সমালোচনার ভিত্তিতে চলচ্চিত্রটির রেটিং স্কোর ১০০-এ ৭৯, যা মূলত ইতিবাচক।[৩]
পুরস্কার
[সম্পাদনা]- থ্রিডি ক্রিয়েটিভ আর্ট পুরস্কার
- বিজয়ী: লুমিয়ের পুরস্কার, শ্রেষ্ঠ ত্রিমাত্রিক চলচ্চিত্র - প্রামাণ্যচিত্র[৪]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Hubble 3D (2010)"। বক্স অফিস মোজো। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Hubble 3D Movie Reviews, Pictures"। রটেন টম্যাটোস। Flixter। ১ এপ্রিল ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Hubble 3D Reviews, Ratings, Credits"। মেটাক্রিটিক। CBS Corporation। ৪ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Hubble 3D (2010) - Awards"। ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজ। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১৭।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ২০১০-এর চলচ্চিত্র
- ২০১০-এর দশকের প্রামাণ্য চলচ্চিত্র
- ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
- ত্রিমাত্রিক স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র
- টনি মেয়ারস পরিচালিত চলচ্চিত্র
- ওয়ার্নার ব্রসের চলচ্চিত্র
- আইম্যাক্সের স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র
- আইম্যাক্সের প্রামাণ্য চলচ্চিত্র
- মহাকাশ সম্পর্কে প্রামাণ্য চলচ্চিত্র
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ কর্মসূচি বিষয়ক প্রামাণ্য চলচ্চিত্র
- ২০১০-এর দশকের ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
- ২০১০-এর দশকের মার্কিন চলচ্চিত্র
- মার্কিন ত্রিমাত্রিক চলচ্চিত্র
- হাবল মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্র
- ২০১০-এর ত্রিমাত্রিক চলচ্চিত্র
- মার্কিন প্রামাণ্য চলচ্চিত্র