হাজেরা খান
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
জন্ম | ২৯ ডিসেম্বর ১৯৯৩ | ||
জন্ম স্থান | করাচি, পাকিস্তান | ||
মাঠে অবস্থান | মধ্য মাঠের খেলোয়াড়/স্ট্রাইকার | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | বালুচিস্তান ইউনাইটেড | ||
জার্সি নম্বর | ১৪ | ||
যুব পর্যায় | |||
দিয়া | ২০০৮ | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০৮–২০১৪ | দিয়া | 21 | (41) |
২০১৪– | বালুচিস্তান ইউনাইটেড | 13 | (58) |
২০১৪–২০১৫ | → সান হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট এফসি | 5 | (3) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০১০– | পাকিস্তান | 16 | (5) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং 23:03, 6 February 2016 (UTC) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা 23:03, 6 February 2016 (UTC) তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
হাজেরা খান (জন্ম: ২৯ ডিসেম্বর ১৯৯৩) একজন পাকিস্তানি মহিলা ফুটবলার, যে পাকিস্তান জাতীয় মহিলা ফুটবল দলের বর্তমান অধিনায়ক।[১] সে স্ট্রাইকার হিসেবে বা মধ্য মাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলে থাকে। ২০০৯ সাল থেকে খান পাকিস্তান জাতীয় দলে খেলছে এবং ২০১৪ সাল থেকে জাতীয় মহিলা দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছে।
প্রাথমিক জীবন
[সম্পাদনা]হাজেরা খান ১৯৯৩ সালের ২৩ ডিসেম্বর পাকিস্তানের করাচিতে জন্মগ্রহণ করে।[২] ছোটবেলা থেকে তার একজন পেশাদার ক্রীড়াবিদ হওয়ার স্বপ্ন ছিল, ফুটবলার নয়। কিন্তু দিয়া ডব্লিউএফসি এর কোচ সাদিয়া শেখ তার এ ধারণা পাল্টে দেয়, যখন সে প্রাদেশিক দল খুঁজছিল। খানের ফুটবলে যখন অভিষেক হয়, তখন তার বয়স ১৪ বছর এবং সে ডিডব্লিউএফসিতে তিন ম্যাচ খেলে নয়টি গোল করেছিল। যা ছিল টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ স্কোর।
খেলাড়ি জীবন
[সম্পাদনা]ক্লাব
[সম্পাদনা]২০১৪ সালে খান দিয়া ত্যাগ করে বালুচিস্তান ইউনাইটেডে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।[৩] তার দল বালুচিস্তান ইউনাইটেড ২০১৪ সেশনের পাকিস্তান জাতীয় মহিলা ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ শিরোপা জিতে।[৪] এরপর খান মালদ্বীপের ফেম মহিলা ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের দল সান হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট এফসিতে খেলার প্রস্তাব গ্রহণ করে।[৫]
আন্তর্জাতিক
[সম্পাদনা]বাংলাদেশের ঢাকা অনুষ্ঠিত ২০১০ দক্ষিণ এশীয় গেমসের জন্য ২০০৯ সালে পাকিস্তান জাতীয় মহিলা ফুটবল দলে হাজেরা খান নির্বাচিত হয়।[৬] এই গেমসে খানের অংশগ্রহণের পর, পাকিস্তান ফুটবল ফেডারেশন (পিএফএফ) তাকে শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে ফিফা মহিলা ফুটবল কোচিং কোর্সের জন্য নির্বাচিত করে। ২০১০ সালের ডিসেম্বরে খান সাফ মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপে খেলেছিল, যাতে সে পাকিস্তানকে সেমিফাইনালে উঠতে সাহায্য করেছিল।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Hajra Khan – national Hero of women football | FootballPakistan.com (FPDC)"। www.footballpakistan.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০১-৩১।
- ↑ "Hajra's footballing journey and her four aspirations - The Express Tribune"। The Express Tribune (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০১-৩১।
- ↑ Naveed, Malik Riaz Hai (১৭ জানুয়ারি ২০১৪)। "FPDC Exclusive: Hajra Khan moving from Diya to BU"। Football Pakistan। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ Naveed, About Malik Riaz Hai (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। "Winner of All Sindh Noor Women Football Championship crowned: Balochistan United Women Football Club"। Football Pakistan। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ Raheel, Natasha (১৪ জানুয়ারি ২০১৫)। "Hajra's footballing journey and her four aspirations"। The Express Tribune। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Hajra links up with Maldives' top club"। dawn.com। Dawn। জুন ৩, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০২-০৩।