হলি রোজারি চার্চ

স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৫′৩২″ উত্তর ৯০°২৩′৩২″ পূর্ব / ২৩.৭৫৮৯° উত্তর ৯০.৩৯২১° পূর্ব / 23.7589; 90.3921
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
হলি রোজারি চার্চ
মানচিত্র
২৩°৪৫′৩২″ উত্তর ৯০°২৩′৩২″ পূর্ব / ২৩.৭৫৮৯° উত্তর ৯০.৩৯২১° পূর্ব / 23.7589; 90.3921
অবস্থানতেজগাঁও
ঢাকা
দেশবাংলাদেশ
মণ্ডলীক্যাথলিক
সদস্যসংখ্যা১৭,১২০
ইতিহাস
স্থাপত্য
মর্যাদাগির্জা
সক্রিয়তাসক্রিয়
নির্মাণের বছর১৬৭৭
প্রশাসন
যাজকীয় বিভাগতেজগাঁও
যাজকমণ্ডলী
যাজকফ্রান্সিস কামাল আন্দ্রেয়াস কররায়া
সহকারী যাজক (বৃন্দ)ফ্রান্সিস মিন্টু লরেন্স পলমা
ফ্রান্সিস অ্যান্টনি রিপন ডি' রোজারিও
ফ্রান্সিস সনি মার্টিন রদ্রিগেজ

হলি রোজারি চার্চ ঢাকার তেজগাঁও এলাকার একটি রোমান ক্যাথলিক চার্চ। এটি তেজগাঁও চার্চ নামে পরিচিত এবং একসময় এটি জপমালা কুইন চার্চ নামে জনপ্রিয় ছিলো। এই ক্যাথলিক চার্চের অধীনে ১৭,১২০ জন ক্যাথলিক রয়েছে। ফ্রান্সিস কামাল আন্দ্রেয়াস কররায়া এই গির্জার প্রধান যাজক হিসেবে এবং ফ্রান্সিস মিন্টু লরেন্স পলমা, ফ্রান্সিস অ্যান্টনি রিপন ডি' রোজারিও এবং ফ্রান্সিস সনি মার্টিন রদ্রিগেজ সেখানে সহকারী যাজক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। প্রতি রবিবার ক্যাথলিকরা রবিবারের মিলনীর জন্য সেখানে সমবেত হয় এবং হাজার হাজার ভক্ত সেখানে যোগ দেয়।

নির্মাণ[সম্পাদনা]

পর্তুগিজ অগাস্টিনিয়ান মিশনারিরা ঢাকায় খ্রিস্টধর্মের প্রচলন করেছিল। ১৬৭৭ সালে ঢাকার তেজগাঁওয়ে দ্বিতীয় চার্চটি নির্মিত হয়েছিল। তবে এখন পর্যন্ত টিকে থাকা গির্জাগুলোর মধ্যে এটিই বাংলাদেশের প্রাচীনতম গির্জার উদাহরণ।

সংস্কার[সম্পাদনা]

চার্চটি তিনবার সংস্কার করা হয়েছিল। এর মধ্যে প্রথমবার ১৭১৪ সালে, তারপর ১৯৪০ সালে এবং শেষবার ২০০০ সালে সংস্কার করা হয়েছিল।

দেয়ালের প্রস্থ এবং ছাদের অংশগুলোর মধ্যে পার্থক্য থেকে বোঝা যায় যে গির্জার পূর্ব অংশটি পরে নির্মিত হয়েছিল।

তথ্য[সম্পাদনা]

যাজক
  • ফ্রান্সিস কামাল আন্দ্রেয়াস কররায়া, প্রধান যাজক
  • ফ্রান্সিস মিন্টু লরেন্স পলমা, সহকারী যাজক
  • ফ্রান্সিস অ্যান্টনি রিপন ডি 'রোজারিও, সহকারী যাজক
  • ফ্রান্সিস সনি মার্টিন রদ্রিগেজ, সহকারী যাজক
ক্যাথলিক

১৭,১২০ জন (নয়ননগর, উত্তরা, বনানী, মহাখালী এবং ভাটারা সহ)

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]