স্বর্ণ অশোক

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

স্বর্ণ অশোক
Flowers
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: Plantae
শ্রেণীবিহীন: Angiosperms
শ্রেণীবিহীন: Eudicots
শ্রেণীবিহীন: Rosids
বর্গ: Fabales
পরিবার: Fabaceae
উপপরিবার: Caesalpinioideae
গোত্র: Detarieae
গণ: Saraca
প্রজাতি: S. thaipingensis
দ্বিপদী নাম
Saraca thaipingensis
Cantley

স্বর্ণ অশোক একটি বহুবর্ষী বৃক্ষ বিশেষ। এর উদ্ভিদতাত্ত্বিক নাম Saraca thaipingensis (সারাকা থাইপিংগেনসিস)। গাছটি ফ্যাবেসি পরিবারের সদস্য।[১][২][৩][৪]

নামকরণ[সম্পাদনা]

১৮৯৭ সালে নাথানিয়েল ক্যান্টলি এর নামকরণ করেন।[৫][৬][৭]

বিস্তৃতি[সম্পাদনা]

ইন্দোনেশিয়ার জাভা, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়ামিয়ানমার প্রভৃতি দেশে স্বর্ণ অশোক সহজলভ্য। বাংলাদেশে এ গাছ খুব একটা দেখা যায় না। তবে ঢাকার গার্ডেনের সাইকি অংশে স্বর্ণ অশোক, রাজ অশোককাউলি অশোক নামে তিন ধরনের অশোক গাছ রয়েছে।[২]

বর্ণনা[সম্পাদনা]

এই গাছ ৭ থেকে ২০ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। গাছের কান্ডের রং কালচে এবং প্রায় মসৃণ। পৌষ ও মাঘ মাসে ফুল ফোঁটে। রাতের বেলায় এ ফুল থেকে হালকা মিষ্টি গন্ধ ভেসে আসে। ফুল থেকে চ্যাপ্টা শিমের মতো ফল হয়। অন্যান্য অশোকের চেয়ে স্বর্ণ অশোকের পাতা কিছুটা বড়। পাতার রং সবুজ, তবে কচি পাতার রং তামাটে লাল।[২]

বংশ বিস্তার[সম্পাদনা]

বীজ থেকে চারা হয়। এছাড়া ডালে গুটি কলমের মাধ্যমেও চারা তৈরি করা যায়।[২]

চিত্রশালা[সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. হোসেন, মোকাররম (১ জানুয়ারি ২০১৮)। "শীতের দুর্লভ ফুল"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-২৫ 
  2. শীতের দিনে স্বর্ণ অশোক- দৈনিক প্রথম আলো; লেখক- মৃত্যুঞ্জয় রায়; প্রকাশকাল- ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮ ইং
  3. "Saraca thaipingensis."  The DNA of Singapore. Accessed 29 March 2018.
  4. "Saraca thaipingensis"। Flora of India। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৮ 
  5. "Saraca thaipingensis"। The Plant List। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৮ 
  6. "Saraca thaipingensis"। The International Plant Name Index। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৮ 
  7. Cantley, N. 1897. in Prain, "The Journal of the Asiatic Society of Bengal, Pt. 2, Nat. Hist. 66(1): 211"। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৮