বিষয়বস্তুতে চলুন

সুরভিরঙ্গন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

সুরভিরঙ্গন
সুরভিরঙ্গন
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: Plantae
শ্রেণীবিহীন: Angiosperms
শ্রেণীবিহীন: Eudicots
শ্রেণীবিহীন: Asterids
বর্গ: Gentianales
পরিবার: Rubiaceae
উপপরিবার: Ixoroideae
গোত্র: Ixoreae
গণ: Ixora
L.
আদর্শ প্রজাতি
Ixora coccinea
L.

সুরভিরঙ্গন (বৈজ্ঞানিক নাম: Ixora pavetta Syn : I. arborea) রঙ্গনের অসংখ্য জাঁতের মধ্যে একটি যেটি মিষ্টি সুবাসের জন্য অন্যান্য রঙ্গন থেকে আলাদা। সুরভিরঙ্গন কোথাও কোথাও শ্বেতরঙ্গন বা গন্ধালরঙ্গন নামেও পরিচিত। স্থানবিশেষে এরা ছোটখাটো বৃক্ষও হয়ে উঠতে সক্ষম।[১]

আকার[সম্পাদনা]

সুরভিরঙ্গন গুল্ম বা ছোট বৃক্ষ, অপরিণত শাখা-প্রশাখা মসৃণ। পত্র উপপত্রযুক্ত এবং বৃন্তক, পত্রবৃন্ত প্রশস্তভাবে বল্লমাকার ও আগা তীক্ষ। পত্রফলক ডিম্বাকার থেকে বিডিম্বাকার, ৭ থেকে ১৫ সেন্টিমিটার, মসৃণ এবং গোড়া গোলাকার। পুষ্পবিন্যাস নিয়ত, ঘনবদ্ধ, ক্ষুদ্র ও রোমশ। ফুল ৪-অংশক, অবৃন্তক, ৬ থেকে ৮ মিলিমিটার লম্বা ও সুগন্ধি। বৃতি ক্ষুদ্র। পাপড়িনল সূত্রাকার, ৬ মিলিমিটার পর্যন্ত লম্বা, মসৃণ এবং পেছনের অংশ বাঁকা। পরাগধানী পাপড়ি খণ্ডকের সমান লম্বা, পুংদণ্ড দশমিক ৫ মিলিমিটার লম্বা। গর্ভমুণ্ড দ্বিখণ্ডিত, রোমাবৃত এবং বহির্মুখী। প্রস্ফুটনকাল প্রায় বর্ষব্যাপ্ত।[১]

ফল[সম্পাদনা]

ফল মটর আকৃতির, গোলাকার, দ্বিবীজ।[১]

বংশবৃদ্ধি[সম্পাদনা]

বংশবৃদ্ধি হয় বীজ ও কলমের মাধ্যমে।[১]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. সুরভিরঙ্গন[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ],মোকারম হোসেন, দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ০৮-০৩-২০১৩ খ্রিস্টাব্দ।

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]