সিজিএস বগুড়া
| ইতিহাস | |
|---|---|
 বাংলাদেশ
| |
| নাম: | বিএনএস বগুড়া |
| নির্মাতা: | ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিমিটেড |
| কমিশন লাভ: | ১ জুন ১৯৭৭ |
| ডিকমিশন: | ১৯৯৫ |
| শনাক্তকরণ: | পেনান্ট নম্বর: পি ১১৫ |
| নিয়তি: | হতান্তর বাংলাদেশ কোষ্ট গার্ড |
| ইতিহাস | |
| বাংলাদেশ কোষ্ট গার্ড | |
| নাম: | বিএনএস বগুড়া |
| কমিশন লাভ: | ১১৯৫ |
| শনাক্তকরণ: | পেনান্ট নম্বর: পি১১৫ |
| অবস্থা: | সক্রিয় |
| সাধারণ বৈশিষ্ট্য | |
| প্রকার ও শ্রেণী: | পাবনা ক্লাস |
| ওজন: | ৬৯ টন |
| দৈর্ঘ্য: | ২২.৯ মি (৭৫ ফু) |
| প্রস্থ: | ৬.১ ফু (৬.১ ফু) |
| গভীরতা: | ১.৯ মি (৬.২ ফু) |
| প্রচালনশক্তি: |
|
| লোকবল: | ৩৩ কর্মী পরিচালক |
| রণসজ্জা: | ১ এক্স বোফর্স ৪০ মিমি বন্দুক |
সিজিএস বগুড়া হল বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের পাবনা ক্লাসের টহল নৌযান।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
জাহাজটি ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিমিটেডে নির্মিত হয়েছিল। ১ জুন ১৯৭৭ সালে বানৌজা বগুড়া হিসাবে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে কমিশন লাভ করে। পরে ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের গঠনের পর জাহাজগুলি তাদের কাছে স্থানান্তর করা হয়। ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের সিজিএস বগুড়া হিসাবে কমিশন লাভ করে।
নকশা[সম্পাদনা]
জাহাজটি ২২.৯ মিটার (৭৫ ফু) দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থে ১.৯ মিটার (৬.২ ফু)। তার টলা ৬৯ টন এবং পরিপূরক ৩৩ জন। জাহাজটি অস্ত্র হিসাবে একটি বোফর্সকে ৬০ মিমি ৪০ মিমি বন্দুক বহন করে। এই টহল জলযান উপকূলীয় টহল রক্ষার পাশাপাশি নদী টহলেও ব্যবহার করা যেতে পারে। [১]
আরো দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Pabna Class Patrol Boat."। Worldwidwships.com। ১৫ মে ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৫।