শেলবর্ন হোটেল

স্থানাঙ্ক: ৫৩°২০′২০″ উত্তর ৬°১৫′২২″ পশ্চিম / ৫৩.৩৩৮৯৩° উত্তর ৬.২৫৬০৯২° পশ্চিম / 53.33893; -6.256092
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
২০০৮-এর অগাস্টে, শেলবর্ন হোটেল

শেলবর্ন হোটেল একটি বিখ্যাত হোটেল যা আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনের সেন্ট স্টিফেনস গ্রীণ এর দক্ষিণ পাশে একটি সুষমা-মণ্ডিত অট্টালিকায় অবস্থিত। বর্তমানে এটি ম্যারিয়ট ইন্টারন্যাশনাল দ্বারা পরিচালিত হয়। হোটেলটিতে সর্বমোট ২৬৫টি কামরা রয়েছে এবং আঠারো মাস সংস্কারের পর হোটেলটি ২০০৭ সালের মার্চ মাসে পুনরায় চালু করা হয়।

জন ম্যাক কার্ডি হোটেলটির নকশা তৈরি করেন এবং প্যারিসের এম. এম. বারবাজেট স্টুডিও হোটেলের বাহিরের চত্বরের চারটি ভাস্কর্য, দুজন নিউবিআন রাজকন্যা এবং তাদের দাসীর মূর্তিগুলো নির্মাণ করেন।[১][২]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

শেলবর্ন হোটেল, ১৯০০ খ্রিস্টাব্দ

শেলবর্ন হোটেলটি ১৮২৪ সালে মার্টিন বার্ক দ্বারা নির্মিত হয়, যিনি টিপারারির অধিবাসী ছিলেন; মার্টিন সেন্ট স্টিফেনসের কাছাকাছি তিনটি টাউনহাউসের অধিকার লাভ করেন, যা ইউরোপের সবচেয়ে বড় গার্ডেন স্কয়ার। মার্টিন বার্ক তার নতুন হোটেলটির নামকরণ শেলবর্নের দ্বিতীয় আর্ল উইলিয়াম পেটির নামানুসারে দ্যা শেলবর্ন রাখেন।[৩]

১৯০০ সালের শুরুর দিকে, অ্যালোয়েস হিটলার জুনিয়ার, অ্যাডলফ হিটলারে সৎভাই ডাবলিনে থাকাকালীন হোটেলটিতে কাজ করেন।

১৯১৬ সালে ইস্টার রাইজিং এর সময় হোটেলটি অ্যান্ড্রুজ নামের একজন ক্যাপ্টেনের নেতৃত্বে ৪০ জনের একটি বিট্রিশ সৈন্যদল অধিগ্রহণ করে। তাদের উদ্দেশ্য ছিলো মাইকেল ম্যালিনের নেতৃত্বাধীন আইরিশ বাহিনীকে আক্রমণ করা।

১৯২২ সালে, ১১২ নম্বর কক্ষে আয়ারল্যান্ডীয় সংবিধান|আইরিশ সংবিধানের খসড়া তৈরি করা হয়, যা বর্তমানে সংবিধান কক্ষ নামে পরিচিত।[৪]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "The Shelbourne Hotel - History"। marriott.com। ১১ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৬ 
  2. "About The Shelbourne Dublin, A Renaissance Hotel"। cleartrip.com। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৬ 
  3. Michael O'Sullivan, Bernard O'Neill: The Shelbourne and its people. Blackwater Press, 1999. আইএসবিএন ১-৮৪১৩১-৪৪২-০
  4. Lyons, Tom; McConnell, Daniel (১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "FG insider briefs the top bankers at private dinner: Cox marks the card of corporate elite on crisis"। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৬ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]