শীবা ছাছি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
শীবা ছাছি
জন্ম১৯৫৮ (বয়স ৬৫–৬৬)
হারার, ইথিওপিয়া
শিক্ষাদিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়, দিল্লি এবং ন্যাশানাল ইনস্টিটিউট অফ ডিজাইন, আহমেদাবাদ
পরিচিতির কারণআলোকচিত্র এবং সমসাময়িক কলা
পুরস্কারশিল্পকলা এবং নৈতিকতার জন্য সুইজারল্যান্ডের প্রিক্স থুন পুরস্কার, (২০১৭), এশিয়াতে সমসাময়িক শিল্পের জন্য নির্ণায়ক দ্বারা প্রদত্ত পুরস্কার, সিঙ্গাপুর আর্ট মিউজিয়াম (২০১১)

শীবা ছাছি একজন আলোকচিত্রী, নারী অধিকার কর্মী, লেখক, চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং একজন স্থাপন শিল্পী। তিনি নতুন দিল্লিকে ভিত্তি করে কাজ করেন। তিনি আন্তর্জাতিকভাবে এবং ভারতে ব্যাপকভাবে তার কাজের প্রদর্শন করেছেন।[১][২]

ছাছির স্থান-নির্দিষ্ট স্থাপন এবং স্বাধীন শিল্পকলাগুলিতে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় নারী কেন্দ্রিক বিষয় এবং শহুরে রূপান্তরের প্রভাব।[৩] ১৮টি দেশের ৯টি গ্যালারি প্রদর্শনীতে ছাছি তার কাজ প্রদর্শন করেছেন, ৪টি নিলামে তার কাজ বিক্রি হয়েছে। তিনি ৫টি বিশেষ প্রকল্পে অংশ নেন এবং ৫টি জাদুঘর/পাবলিক সংগ্রহে প্রকাশ করেন। ২০১১ সালে, তিনি সিঙ্গাপুর আর্ট মিউজিয়াম দ্বারা সমসাময়িক শিল্পকলায় নির্ণায়কের পুরস্কার লাভ করেন এবং ২০১৭ সালে, তিনি শিল্পকলা এবং নৈতিকতার জন্য মর্যাদাপূর্ণ প্রিক্স থুন পেয়েছিলেন।[৪]

প্রাথমিক জীবন এবং শিক্ষা[সম্পাদনা]

ছাছি ১৯৫৮ সালে ইথিওপিয়ার হারারএ জন্মগ্রহণ করেন, সেখানে তার বাবা ভারতীয় সেনাবাহিনীর হয়ে নিযুক্ত ছিলেন এবং ৩ বছর বয়সে তিনি ভারতে ফিরে আসেন। তার বাবার চাকরির কারণে তাদের পরিবারকে প্রায়ই এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যেতে হত। তিনি তার কৈশোর জীবনকে স্মরণ করে বলেন, "আমি আমার কিশোর বয়সে কিছু লোক গায়ক এবং অতীন্দ্রিযবাদীর সঙ্গে ঘোরা ফেরা করে কাটিয়েছি," নারীবাদী আন্দোলনের সাথে জড়িত হওয়ার আগে।[৫] তিনি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনো করেন, এরপরে তিনি কলকাতার চিত্রবানীতে ভর্তি হন, এবং তারপর আহমেদাবাদের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ডিজাইন (এনআইডি)এ পড়াশুনো করেন। [১][৬]

মুখ্য কাজগুলি[সম্পাদনা]

ছাছি ১৯৮০ সালে ভারতে নারীর আন্দোলনকে পরপর চিত্রিত করে তথ্যচিত্র মূলক ফটোগ্রাফি নিয়ে তার কর্মজীবন শুরু করেছিলেন।[১][২] একই সময়ের মধ্যে ছাছি দিল্লির গণ বিক্ষোভের ছবি তুলেছেন।[৭]

তার প্রথম আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর শিরোনাম ছিল, ফোর উইমেন ফোটোগ্রাফারস। এটি লন্ডনের হরাইজন গ্যালারীতে স্পেকট্রাম ফোটোগ্রাফি উৎসবের অংশ হিসাবে ১৯৮৮ সালে দেখানো হয়েছিল।[৮] ১৯৯৮ সালে, সেভেন লাইভস ইন অ ড্রিম, তার শিল্পের সাথে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার প্রথম ধারাবাহিক। ২০১১ সালে, আর্ট এশিয়া প্যাসিফিক এর সাথে একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, "এটি আমার অভ্যাসের পদ্ধতিকে বদলে দিয়েছে, এই আন্তঃ-বিষয়কতা, যেখানে বিষয় এবং আলোকচিত্রী একসঙ্গে রচনা করে। এই ভাবে, এটি আমার 'শিল্প'র অভিমুখে গমন। " [৯]

আলোকচিত্র, লেখা, ভাস্কর্য, পাওয়া বস্তু ব্যবহার করে ছবি ভিত্তিক স্থাপনের দিকে সরে গিয়ে, তিনি নতুন করে উদ্ভাবিত করেন তার শিল্প অনুশীলন পন্থা, যাকে তিনি বলেন, "নিখুঁত ধরণ, কারণ এটি আলোকচিত্র, লেখা এবং ভাস্কর্যকে একসঙ্গে এনেছে"।[২][৫] এই বহুমাধ্যম স্থাপনশিল্প, ইতিহাসের প্রশ্ন, নারীর অভিজ্ঞতা, চাক্ষুষ সংস্কৃতি, শহুরে বাস্তুবিদ্যা, ব্যক্তিগত এবং যৌথ স্মৃতিকে অনুসন্ধান করে এবং প্রান্তিক বিশ্বের: মহিলাদের, ভিখারিদের, এবং শ্রমের ভুলে যাওয়া ধরন আহরণ করে এবং পৌরাণিক এবং সামাজিক অবস্থার মধ্যে ঘোরাফেরা করে। স্থান-নির্দিষ্ট পাবলিক শিল্পকলা এবং স্বাধীন কাজ উভয়ের মধ্যে রাজনৈতিক উদ্ভাবক চিন্তা এনে, ছাছি গভীরভাবে ব্যাপৃত পরিবেশ সৃষ্টি করেন।[২][১০] 

তার ছবি স্থাপন, 'হোয়েন দ্য গান ইজ রেইজড, ডায়ালগ স্টপস', লেখক সোনিয়া জব্বারের সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টায় একটি "তৃতীয় স্থান" তৈরি করার চেষ্টা করে, যেখানে কাশ্মীরে ঘটিত সহিংসতার ওপর দিয়ে নারীর কণ্ঠস্বর শোনা যায়।[৫] এটি ২০০০ সালে, নতুন দিল্লির ইন্ডিয়া হ্যাবিটাট সেন্টারে, একটি একক প্রদর্শনী হিসাবে শুরু হয়েছিল। "মানবতাকে আবার আলোচনার মধ্যে নিয়ে আসার" জন্য, যা অন্যথায় সহিংসতায় বিভ্রান্ত, ছাছি ও সোনিয়া জব্বার, কাশ্মীর ও সেখানকার শরণার্থী শিবিরে অসংখ্যবার সফর করেছেন।[৫]

২০০৪ সালে, ছাছি ভারতে নারী সন্ন্যাসীদের প্রতিকৃতির একটি পর্যায় নিয়ে এসেছিলেন। 'গঙ্গা'স ডটারস: মিটিংস উইথ উইমেন অ্যাসেটিকস, ১৯৯২-২০০৪' শিরোনামে এটি নতুন দিল্লির নেচার মর্টে প্রদর্শিত হয়েছিল।[৫][১১] এই মহিলা সাধুদের সম্বন্ধে জানতে এবং তাদের জীবন নথিভুক্ত করতে, এক দশকেরও বেশি সময় কাটিয়েছেন তিনি। তিনি প্রাচীন এবং মধ্যযুগীয় ভারতের মহিলা সাধুদের কবিতা পড়ে মুগ্ধ হয়েছিলেন এবং এমন একটি বিশ্বের সাথে পরিচিত হয়েছিলেন, যেখানে এই মহিলারা সামাজিক আদেশের নিয়মবদ্ধ সীমানা ছাড়িয়ে গেছেন। তাই, তিনি উত্তর ও পূর্ব ভারতের নারী সন্ন্যাসীদের ঘনিষ্ঠভাবে পর্যালোচনা করেন এবং এরই প্রতিফলন ছিল 'গঙ্গা'স ডটারস'। তিনি ব্যাখ্যা করেন, "তাঁরা স্ত্রী নন, তাঁরা মা নন, তাঁরা মেয়ে নন। তাঁরা পৃথক ব্যক্তি হিসাবে নিজেদের তুলে এনেছেন ...। স্ব-সংজ্ঞাটি আধ্যাত্মিক সম্পর্কিত এবং সামাজিক নয়।"[৫] তার কাজ, 'উইঙ্গড পিলগ্রিমস: এ ক্রনিকল', ২০০৭ সালে, নিউ ইয়র্ক শহরে বোস পেসিয়া গ্যালারিতে প্রদর্শন করা হয়েছিল। ভাস্কর্য, আলো এবং একটি পূর্বে রেকর্ড করা ধ্বনি সহ বহুমাত্রিক স্থাপন, যা দিয়ে বিভিন্ন বিষয়বস্তু যেমন পাখি, প্রাকৃতিক ভূদৃশ্য, এবং অবগুন্ঠিত দেহের অঙ্কন বা খোদাই, স্পষ্টভাবে অভিপ্রয়াণের ভাষা উচ্চারণ করে এবং বিশ্বায়নের একটি প্রতিক্রিয়া দেয়। পরপর কিছু কাল্পনিক প্রাকৃতিক ভূদৃশ্য এবং ডিজিটাল বস্তু এবং তার মাঝে মাঝে ভারতীয় ভাস্কর্য, ফার্সি/মুগল ক্ষুদ্রচিত্র, চীনা তুলিচিত্র এবং তথ্যচিত্রমূলক ফোটোগ্রাফি থেকে উল্লেখ যা একটি চলন্ত আলো বাক্স প্রতিমূর্তির মাধ্যমে প্রদর্শিত, এই কাজটি অন্যান্য জায়গায় আরো অনেক গ্যালারিতে প্রদর্শিত হয়।[২] চলন্ত চিত্র আলো বাক্সে (যা তিনি তার পরেও কাজে ব্যবহার করেছেন) স্থির এবং চলন্ত আলোকচিত্রের স্তর ব্যবহার করা হয় এবং তা প্রায় চলচ্চিত্রের মতই প্রভাব দেয়, এটি ছাছি একটি নতুন শৈল্পিক মাধ্যম হিসাবে বিকশিত করেছিলেন। [১০] তিনি এই কাজের অর্থপ্রকাশ করে বলেছিলেন, "এই কাজটি ব্যাপনস্থল তৈরী করে, সাময়িক এবং ধারণাগত ক্ষেত্র যার মধ্যে চিন্তাভাবনা, বস্তুসমূহ, চীন এবং ভারতকে উল্লেখযোগ্য গ্রন্থি ধরে - এশিয়া জুড়ে আকৃতিগুলি ঘোরাফেরা করে, একযোগে উপাদান এবং রূপক যা তিনটি মূল উপাদানের মাধ্যমে গ্রন্থিবদ্ধ হয়: পাখি, বৌদ্ধ তীর্থযাত্রীদের পোশাক এবং 'প্লাজমা অ্যাকশন' বৈদ্যুতিন টিভি খেলনা।"[২]

বিশ্বায়ন এবং শহুরে রূপান্তরের উপর তার প্রভাবগুলি নিয়ে তার পরীক্ষা নিরীক্ষা আরও দেখা যায় তার ভিডিও স্থাপন 'দ্য ওয়াটার ডিভাইনার' (২০০৮)এ, যেটি নতুন দিল্লির ভোল্ট এ প্রদর্শিত হয়েছিল, এবং আর একটি স্থাপন 'ব্ল্যাক ওয়াটারস উইল বার্ন' (২০১১)এ।[৩][১২] তিনি আগের কাজটিকে আজ পর্যন্ত তার প্রিয় কাজ হিসাবে গণ্য করেছেন।[৩] তিনি বর্ণনা করেছেন যে, পবিত্র পাঠ যমুনাশতক এর স্তবগানে, যমুনা নদীকে একটি সুন্দরী, কামুক মহিলা হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে, ছাছি মনে করেন, এটি একটি আহত মহিলার কাঠামো।[৯]

শীবা ছাছি, হান্স উলরিখ ওব্রিস্ট খোজ ম্যারাথনের সময়, ২০১১।

ছাছি, ১৯৯৮ সালে সাবিনা গাডিওকে পরিচালিত একটি তথ্যচিত্র, 'থ্রী উইমেন অ্যান্ড এ ক্যামেরা' তে অংশও নিয়েছিলেন, এটি ছিল ভারতের তিন নারী আলোকচিত্রী, শীবা ছাছি, দয়ানিতা সিং এবং হোমি ব্যারাবালাকে নিয়ে।[১৩] তিনি সোনালী ফার্নান্দোর ১৯৯২ এর একটি ছোট চলচ্চিত্র 'শক্তি' তে একটি সৃজনশীল মহিলা চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন, যিনি তার চারপাশের অপ্রয়োজনীয় জিনিসকে শিল্পকলায় পরিণত করেন। [১৪]

ছাছির কাজটি তথ্যচিত্রমূলক ফটোগ্রাফি, স্থাপন, ভিডিও এবং নতুন প্রচার মাধ্যমকে অন্তর্ভুক্ত করে, বিস্ময়কর পরিবেশ তৈরি করে এবং স্থান-নির্দিষ্ট পাবলিক শিল্পকলা এবং স্বাধীন কাজ উভয়কেই রাজনৈতিক ভাবনায় নিয়ে আসে। তার কাজ উল্লেখযোগ্য পাবলিক এবং ব্যক্তিগত সংগ্রহে পাওয়া যায়, যেগুলির মধ্যে আছে লন্ডনের টেইট মডার্ন যাদুঘর; দিল্লির কিরণ নদর জাদুঘর; নিউ ইয়র্কের বোস পেসিয়া; সিঙ্গাপুর আর্ট মিউজিয়াম; এবং নতুন দিল্লির ন্যাশানাল গ্যালারি অফ মডার্ন আর্ট[১৫]

সাম্প্রতিক প্রদর্শনী[সম্পাদনা]

ছাছির সাম্প্রতিক একক প্রদর্শনীগুলির মধ্যে আছে মুম্বই এর ভোল্ট গ্যালারীতে আগুয়া ডে লুজ, (২০১৬); মুম্বই এর ড. ভাউ দাজি লাড মিউজিয়ামে ইভোকিং দ্য পজ, (২০১১); এবং মুম্বই এর ভোল্ট গ্যালারীতে লুমিনারিয়াম, (২০১১)।

  • তার দলগত প্রদর্শনের মধ্যে আছে পার্ট ন্যারেটিভস: নতুন দিল্লির বিকেনার হাউস এবং মুম্বই এর ড. ভাউ দাজি লাড মিউজিয়ামে।
  • ৫০:৫০: কলকাতার বিড়লা অ্যাকাডেমি অফ আর্ট অ্যান্ড কালচারে ফোটোগ্রাফি টু ডিজিটাল ইমেজিং অ্যান্ড ব্যাক (২০১৭)
  • সেভেন লাইভস অ্যান্ড এ ড্রিম: সিটিজেন, টেইট মডার্ন, লন্ডন (২০১৬–১৭)
  • প্রিক্যারিয়াসলি ইয়োরস, ন্যাশানাল মিউজিয়াম অফ ওয়ার্ল্ড কালচারস,মিউজিয়াম অফ এথনলজি, লীডেন, নেদারল্যান্ড (২০১৬)
  • দ্য আই অ্যান্ড দ্য মাইন্ড: নিউ ইন্টারভেনশনস অফ কনটেমপোরারি আর্ট, কুয়াংতুং মিউজিয়াম অফ আর্ট, কুয়াংচৌ, চায়না আর্ট মিউজিয়াম, সাংহাই, মিনসেং আর্ট মিউজিয়াম, বেজিং, এবং ন্যাশানাল গ্যালারি অফ মডার্ন আর্ট, নতুন দিল্লি (২০১৫)
  • লোকাস্ট টাইম, চন্ডীগড় মিউজিয়াম অফ আর্ট (২০১৪); ওয়াটার, ইউরোপালিয়া ফেস্টিভ্যাল, গ্র্যান্ড কার্টিস মিউজিয়াম, লীজ, বেলজিয়াম (২০১৩)
  • এভরিহোয়্যার বাট নাও, ৪র্থ থেসসালোনিকি বিয়েন্নেল, ম্যাসেডোনিয়ান মিউজিয়াম অফ কনটেমপোরারি আর্ট, থেসসালোনিকি, গ্রিস (২০১৩)
  • রেকর্ড/রেসিস্ট: জোনস অফ কন্ট্যাক্ট, কিরণ নদর জাদুঘর, নয়ডা, ভারত (২০১৩)
  • দ্য ওয়াটার ডিভাইনার: ডিফিকাল্ট লাভস, কিরণ নদর জাদুঘর, সাকেত, নতুন দিল্লি (২০১৩)
  • চিমেরা: দ্য কালেক্টরস শো, সিঙ্গাপুর আর্ট মিউজিয়াম (২০১২)।[১৫]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Sheba Chhachhi"saffronart.com/। saffron Art। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  2. "Understanding Sheba Chhachhi's visual and intellectual realm"theartstrust.com/। The Arts Trust। ১৬ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  3. Dhar, Jyoti (মার্চ–এপ্রিল ২০১২)। "A RIVER OF MEMORIES:SHEBA CHHACHHI"ArtAsiaPacific Magazine (77)। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  4. "Artist Sheba Chhachhi Wins 2017 Prix Thun for Art and Ethics Award"artforum.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৭-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৭-০৮ 
  5. Bergman, Barry (৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৫)। "Transforming the 'poison of time': Sheba Chhachhi brings her art, and activism, to the Townsend Center"UCBerkeley News। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  6. "Sheba Chhachhi: Biography"www.volte.in। Volte.in। ১২ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  7. Radar, Art। "India's Sheba Chhachhi: winner of 2nd Prix Thun for Art and Ethics – artist profile | Art Radar" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৪-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৪-০৬ 
  8. "Sheba Chhachhi"artnet.com। Artnet.com। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  9. "ArtAsiaPacific: A River Of Memories Sheba Chhachhi"artasiapacific.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৪-০৬ 
  10. "Sheba Chhachhi"khojworkshop.org। KHOJ, International Artists' Association। ১৩ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  11. Padmanabhan, Chitra (৩০ অক্টোবর ২০০৪)। "Wild Mothers"Tehelka। ১৪ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  12. "Sheba Chhachhi"lisemckean.org। Lise McKean। ২৭ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  13. "Three Women and a camera"imdb.com। IMDb। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  14. "Movies: Shakti"www.nytimes.com। New York Times। ৬ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৩ 
  15. "FotoFest 2018 Biennial - Sheba Chhachhi"www.fotofestindia.art। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৪-০৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]