শহিদুল ইসলাম (বিচারক)
অবয়ব
শহিদুল ইসলাম | |
---|---|
বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের বিচারক | |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
জীবিকা | বিচারক |
শহিদুল ইসলাম বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।[১][২]
কর্মজীবন
[সম্পাদনা]শহিদুল ইসলাম ও বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান ২০০৮ সালে জরুরি ক্ষমতা আইনের আওতায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আজম জে. চৌধুরীর দায়ের করা একটি চাঁদাবাজির মামলা খারিজ করে দেন।[৩][৪] রায়ের পর দুই বিচারপতির বেঞ্চকে রিট থেকে দেওয়ানী আপিল শুনানিতে স্থানান্তর করা হয়।[৩][৫] হাইকোর্ট বেঞ্চ রায় দিয়েছিল যে, জরুরি ক্ষমতা আইনের অধীনে দোষী সাব্যস্তদের জামিন দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে, পরবর্তীতে আপিল বিভাগ তা বাতিল করে দেয়।[৫]
২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে, ইউনুস আলী আকন্দ একটি আবেদন দাখিল করেন যাতে হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের আইনজীবী হিসাবে কাজ করা থেকে বিরত রাখার রায় চান এবং সেখানে বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী ও শহিদুল ইসলামকে উল্লেখ করা হয়।[৬]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Justice Shahidul Islam along with other distinguished persons at a seminar on 'Crisis, Prospects and Role for Establishing Human Rights' organised by Human Rights Development Society of Bangladesh at the Jatiya Press Club on Saturday."। The New Nation (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-১২-১২। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-০৪।
- ↑ "Justice Nayeem stripped of writ powers"। bdnews24.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-০৪।
- ↑ ক খ "Exalted image of the judiciary"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৮-০৩-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-০৪।
- ↑ "HC scraps Hasina case"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৮-০২-০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-০৪।
- ↑ ক খ "HC bench of justice Nayeem, Shahidul stripped of writ powers"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৮-০৩-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৪-০৪।
- ↑ "Writ seeks restriction on retd HC judges from practising law at SC"। Dhaka Tribune। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০২৪।