লা পোলিজিয়া কিয়েদে আইয়ুতো

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
লা পোলিজিয়া কিয়েদে আইয়ুতো
ইতালীয় থিয়েটারে প্রকাশের পোস্টার
পরিচালকমাসসিমো দাললামান
প্রযোজকপাওলো ইনয়েসালি[১]
চিত্রনাট্যকার
  • অ্যাটোরে সানজো
  • মাসসিমো দাললামান[২]
কাহিনিকারঅ্যাটোরে সানজো[২]
শ্রেষ্ঠাংশে
সুরকারস্টেলভিও চিপরেয়ানি[২]
চিত্রগ্রাহকফ্রাঙ্কো ডেলি কোলি[২]
সম্পাদকঅ্যান্টোনিও সিসিলিয়ানো[২]
পরিবেশকP.A.C.
মুক্তি
  • ১০ আগস্ট ১৯৭৪ (1974-08-10) (ইতালি)
স্থিতিকাল৯০ মিনিট[১]
দেশইতালি[১]
আয়₤১.৩৪ বিলিয়ন

লা পোলিজিয়া কিয়েদে আইয়ুতো (অর্থ:পুলিশ সাহায্য চায়) হলো একটি ইতালীয় জাল্লো এবং পলিচিওটেসকি ধরনের চলচ্চিত্র, যার পরিচালক হিসেবে ছিলেন মাসসিমো দাললামানো।

কাহিনী[সম্পাদনা]

কতিপয় পুলিশ কর্মকর্তা ১৪ বছর বয়সী সিলভিয়া পোলভেসি এর মৃত্যুর তদন্ত করছেন। একজন অপরিচিত ব্যক্তির ফোন কল আসার পর তাকে ঝুলে থাকা অবস্থায় পাওয়া যায়। প্রতক্ষদর্শী এবং অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ করার পর একটি টেপ পাওয়া যায় যেখানে একাধিক যৌন মিলনের ঘটনা রেকর্ড করা ছিল। এখান থেকে পুলিশ একটি অল্প-বয়সীদের পতিতা চক্র এবং এক মোটরসাইকেল আরোহণকারী ধারাবাহিক খুনির সন্ধান পায়।

অভিনেতা ও অভিনেত্রীগণ[সম্পাদনা]

[১]

তৈরি[সম্পাদনা]

চলচ্চিত্রটি রোমে অবস্থিত ডিয়ার স্টুডিওতে ক্যামেরাবন্দি করা হয়।[১]

ধরন[সম্পাদনা]

চলচ্চিত্রটিকে দুই ধরনের চলচ্চিত্রের মিশ্রণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়: জাল্লো এবং পলিচিওটেসকো। এটি ১৯৭৪-১৯৭৫ সালে অনেক মিশ্রিত জাল্লি ধরনের চলচ্চিত্রগুলোর একটি, যখন ইতালিয় বক্স অফিসে জাল্লো এর জনপ্রিয়তা হ্রাস পাচ্ছিল এবং পলিচিওটেসকো ধরনের চলচ্চিত্রগুলো অধিক জনপ্রিয়তা লাভ করতে শুরু করে।

প্রকাশ[সম্পাদনা]

এই চলচ্চিত্রটি ১৯৭৪ সালের অক্টোবর মাসের ১০ তারিখে ইতালিতে প্রকাশিত হয় এবং পিএসি কর্তৃক বণ্টন করা হয়। চলচ্চিত্রটি ইতালিতে প্রকাশের পর মোট ১,৩৪৪,৩০১০০০ ইতালীয় লিরা উপার্জন করে। ২০১৪ সালের আগস্ট মাসের ১৪ তারিখে চলচ্চিত্রটি অ্যারো ভিডিও কর্তৃক ব্লু-রে -তে প্রকাশ করা হয় এবং ক্যামেরা ন্যাগেটিভ থেকে পুনরুদ্ধার করা হয়।

গ্রহণযোগ্যতা[সম্পাদনা]

রবের্তো কুর্তি তার বই, ইতালিয়ান ক্রাইম ফিল্মগ্রাফি-তে এই চলচ্চিত্রটিকে জাল্লো এবং পলিচিওটেসকো ধরনের মিশ্রণে তৈরি সর্বোত্তম চলচ্চিত্র বলে বর্ণনা করেছেন এবং বলেছেন, “দাললামানো এর পরিচালনা সাধারণের চেয়ে খুবই উপরে”[১][৩] একটি ইউরোপীয় শোষণ সংস্থাগুলোর উপর লেখা বইয়ের লেখক, ডেনি শিপকা এর মতে, “চলচ্চিত্রটি পুলিশের প্রোটোকলের উপর অনেক বেশি মনোযোগ দেওয়ায় ‘কজা আভেতে ফাত্তো আ সোলাঞ্জ’-এর মতো জোরালো নয়, তবুও দেখার মতো একটি তীব্র জোরালো চলচ্চিত্র।”

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Curti 2013, পৃ. 125।
  2. Curti 2013, পৃ. 124।
  3. Curti 2013, পৃ. 126।

উৎস[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]