রুশ–তুর্কি যুদ্ধ (১৬৭৬–১৬৮১)
অবয়ব
রুশ–তুর্কি যুদ্ধ (১৬৭৬–১৬৮১) | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
রুশ–তুর্কি যুদ্ধসমূহের অংশ | |||||||
![]() | |||||||
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
![]() ইভান সামোয়লোভিচের নেতৃত্বাধীন কসাক হেতমানাত |
![]() ![]() পেত্রো দোরোশেঙ্কোর নেতৃত্বাধীন কসাক হেতমানাত | ||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||
![]() ![]() |
![]() ![]() পেত্রো দোরোশেঙ্কো ইউরি খেমলনিতস্কি | ||||||
শক্তি | |||||||
![]() ১,৫০,০০০ সৈন্য (চূড়ান্ত পর্যায়ে) |
![]() ![]() ২,০০,০০০ সৈন্য (চূড়ান্ত পর্যায়ে) | ||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||
![]() |
![]() ![]() |
রুশ–তুর্কি যুদ্ধ (১৬৭৬–১৬৮১) সপ্তদশ শতাব্দীর শেষার্ধে তুর্কি সম্প্রসারণবাদের প্রেক্ষাপটে রাশিয়া ও অটোমান সাম্রাজ্যের মধ্যে সংঘটিত হয়।
১৬৭২–১৬৭৬ সালের তুর্কি–পোলিশ যুদ্ধের সময় পোদোলিয়া অঞ্চলটি দখল ও বিধ্বস্ত করার পর অটোমান সরকার সমগ্র পূর্ব ইউক্রেনে তাদের সাম্রাজ্য বিস্তার করার সিদ্ধান্ত নেয়। তাদের এ পরিকল্পনায় তাদের সহযোগী ছিলেন তুর্কিপন্থী কসাক হেতমান পেত্রো দোরোশেঙ্কো। দোরোশেঙ্কোর তুর্কিপন্থী নীতিতে অনেক ইউক্রেনীয় কসাক অসন্তুষ্ট হয় এবং তারা ১৬৭৪ সালে ইভান সামোয়লোভিচকে (যিনি পশ্চিম ইউক্রেনের হেতমান ছিলেন) সমগ্র ইউক্রেনের হেতমান নির্বাচিত করে।