রাণী ভিক্টোরিয়া মসজিদ

রাণী ভিক্টোরিয়া মসজিদ
রাণী ভিক্টোরিয়া মসজিদ
অবস্থান
অবস্থান	বো-কাপ, কেপ টাউন, দক্ষিণ আফ্রিকা

রাণী ভিক্টোরিয়া মসজিদ (এছাড়াও জামে বা জামিয়া মসজিদ নামেও পরিচিত)^[১] কেপ টাউন শহরের খিয়াপিনি এবং ক্যাসল রাস্তার কোণে অবস্থিত মসজিদ।^[২] এটি দক্ষিণ আফ্রিকার পঞ্চম প্রাচীনতম মসজিদ।^[৩]^[৪] এটি কেপ টাউনের বো-কাপ অঞ্চলে বৃহত্তম মসজিদ হিসাবেও বিবেচিত।^[৫]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

১৭৯০ সালে নিচু খিয়াপিনি স্ট্রিটে প্রথম জুমার আয়োজন করেছিল প্রস্তর খননকারীরা।^[১] এই ঘটনা সংরক্ষণের উদ্দেশে ১৮৫০ মসজিদটি নির্মিত হয়েছিল।^[ক] অন্যরা উল্লেখ করেছেন যে মসজিদটি নির্মাণের জন্য জমি ১৮৫১ সালে মঞ্জুর করা হয়েছিল। ^[খ] এটি একটি শাফি মসজিদ এবং এটি ব্রিটিশ ক্রাউন দ্বারা অনুমোদিত প্রথম মসজিদ, যা সম্ভবত রানী ভিক্টোরিয়া মসজিদ হিসাবে পরিচিত হওয়ার অন্যতম কারণ ছিল। মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে বিরোধ নিষ্পত্তি করার ক্ষেত্রে ব্রিটিশ মুকুটের জড়িত থাকা এই মসজিদের নাম রানী ভিক্টোরিয়া হিসাবে চিহ্নিত হওয়ার আরেকটি কারণ হতে পারে ।^[৭] জামেয়া মসজিদটি কেপ মুসলিমদের এই আশ্বাসের সাথে মঞ্জুর করা হয়েছিল যে, এই মসজিদটি মুসলমানগণ তাদের মতভেদ নির্বিশেষে ব্যবহার করবে। ১৮৪৬ সালে জমি অনুদানের ফলে কলোনিতে শর্ত সৃষ্টি হয়।^[গ]

টীকা[সম্পাদনা]

↑ Worden, et al. (2004) mention that the mosque was built in 1850.^[৩]
↑ Hutchinson (2006) writes that the mosque site was approved only on 19 October 1851 and the title deeds were transferred three years thence.^[৬]
↑ In 1804, the Cape was threatened by war; the increasing clashes on the Eastern Frontier required the complete trust of those who lived in the Colony, leading to the inclination to appease the Muslim community.^[২]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

↑ ^ক ^খ মহীন, রীয়াদ (১৯ জুলাই ২০২০)। "বো-কাপ পুরোটাই যেন স্বাধীনতার রঙ"। বাংলা ট্রিবিউন। ১৯ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুলাই ২০২০।
↑ ^ক ^খ Achmat Davids,The Mosques of Bo-Kaap-page 138, The South African Institute of Arabic and Islamic Research Athlone, Cape Town, 1980 (ইংরেজি)
↑ ^ক ^খ নাইজেল ওয়ার্ডেন; Elizabeth Van Heyningen (২০০৪)। কেপ টাউন: একটি শহর প্রতিষ্ঠা। নিউ আফ্রিকা বুকস। পৃষ্ঠা 187–। আইএসবিএন 978-0-86486-656-1। (ইংরেজি)
↑ "The colourful Bo-Kaap district in Cape Town, South Africa"। Insightguides.com। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২৪, ২০১৭। (ইংরেজি)
↑ "মসজিদ-"। Bokaap.co.za। অক্টোবর ২৪, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২৪, ২০১৭। (ইংরেজি)
↑ Michael Hutchinson (২০০৬)। Bo-Kaap: Colourful Heart of Cape Town। New Africa Books। পৃষ্ঠা 78–। আইএসবিএন 978-0-86486-693-6।
↑ Kay McCormick (২০০২)। Language in Cape Town's District Six। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 32–। আইএসবিএন 978-0-19-823554-5।

[6] Worden, et al. (2004) mention that the mosque was built in 1850.^[৩]

[8] Hutchinson (2006) writes that the mosque site was approved only on 19 October 1851 and the title deeds were transferred three years thence.^[৬]

[10] In 1804, the Cape was threatened by war; the increasing clashes on the Eastern Frontier required the complete trust of those who lived in the Colony, leading to the inclination to appease the Muslim community.^[২]

[রীয়াদ-1] ক ^খ মহীন, রীয়াদ (১৯ জুলাই ২০২০)। "বো-কাপ পুরোটাই যেন স্বাধীনতার রঙ"। বাংলা ট্রিবিউন। ১৯ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুলাই ২০২০।

[Achmat-2] ক ^খ Achmat Davids,The Mosques of Bo-Kaap-page 138, The South African Institute of Arabic and Islamic Research Athlone, Cape Town, 1980 (ইংরেজি)

[WordenHeyningen2004-3] ক ^খ নাইজেল ওয়ার্ডেন; Elizabeth Van Heyningen (২০০৪)। কেপ টাউন: একটি শহর প্রতিষ্ঠা। নিউ আফ্রিকা বুকস। পৃষ্ঠা 187–। আইএসবিএন 978-0-86486-656-1। (ইংরেজি)

[Insights-4] "The colourful Bo-Kaap district in Cape Town, South Africa"। Insightguides.com। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২৪, ২০১৭। (ইংরেজি)

[Bokaap-5] "মসজিদ-"। Bokaap.co.za। অক্টোবর ২৪, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২৪, ২০১৭। (ইংরেজি)

[Hutchinson2006-7] Michael Hutchinson (২০০৬)। Bo-Kaap: Colourful Heart of Cape Town। New Africa Books। পৃষ্ঠা 78–। আইএসবিএন 978-0-86486-693-6।

[McCormick2002-9] Kay McCormick (২০০২)। Language in Cape Town's District Six। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 32–। আইএসবিএন 978-0-19-823554-5।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[ক]

[খ]

[৭]

[গ]

[৬]