যুবরাজ খতিওয়াড়া
অবয়ব
সম্মাননীয় ড়া. যুবরাজ খতিবড়া डा. युवराज खतिवडा | |
---|---|
সূচনা ও সঞ্চার মন্ত্রালয় | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ২৬ ফেব্রবরী ২০১৮ | |
রাষ্ট্রপতি | বিদ্যাদেবী ভণ্ডারী |
প্রধানমন্ত্রী | খড়্গপ্রসাদ ওলী |
পূর্বসূরী | জ্ঞানেন্দ্র বাহাদুর কার্কী |
সূচনা ও সঞ্চার মন্ত্রালয় | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ৪ মার্চ ২০২০[১] | |
রাষ্ট্রপতি | বিদ্যাদেবী ভণ্ডারী |
প্রধানমন্ত্রী | খড়্গপ্রসাদ ওলী |
পূর্বসূরী | গোকুল প্রসাদ বাঁসকোটা |
নেপাল রাষ্ট্র ব্যাংকের পঞ্চদশ গভর্নর | |
কাজের মেয়াদ ২২ মার্চ ২০১০ – ১৯ মার্চ ২০১৫ | |
পূর্বসূরী | দিপেন্দ্র বাহাদুর ক্ষেত্রী |
উত্তরসূরী | ডা. চিরঞ্জীবী নেপাল |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ১৪ অগস্ট ১৯৫৬ |
জাতীয়তা | নেপালি |
রাজনৈতিক দল | নেপাল কমিউনিস্ট পার্টী |
বাসস্থান | কাঠমান্ডু, নেপাল |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ত্রিভুবন বিশ্ববিদ্যালয় |
জীবিকা | রাজনিতিবিদ্ , অর্থবিদ্ |
মন্ত্রীসভা | দ্বিতীয় ওলী মন্ত্রিসভা |
ডাঃ যুবরাজ খতিওয়াড়া (নেপালি: युवराज खतिवडा, জন্ম: ১৪ আগস্ট ১৯৫৬), উচ্চারণ:য়ুবরাজ খতিওয়াড়া, একজন নেপালি অর্থনীতিবিদ এবং নেপালের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী, সূচনা ও সঞ্চার মন্ত্রী৷ তিনি নেপাল রাষ্ট্র ব্যাংকের পঞ্চদশ গভর্নর ছিলেন৷ তিনি কলম্বোর ইউএনডিপি আঞ্চলিক কেন্দ্রে তিন বছর (অসার ২০৬৩) অর্থনীতিবিদ হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ডাঃ যুবরাজ খতিবড়া বি.স ২০১০ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত নেপাল সরকার জাতীয় পরিকল্পের উপ সভাপতি ছিলেন।[২]
এর আগে তিনি নেপাল রাষ্ট্র ব্যাংকের অর্থনৈতিক গবেষণা বিভাগের প্রধান অধিকারী ছিলেন। ১৯৮২ সালে তিনি ত্রিভুবন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি নিয়ে স্নাতক অর্জন করেন। ১৯৯২ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তিনি ত্রিভুবন বিশ্ববিদ্যালয় এবং কাঠমান্ডু বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিথি অনুষদের সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।[৩]
অধ্যয়ন
[সম্পাদনা]কাজ
[সম্পাদনা]অর্থমন্ত্রী
[সম্পাদনা]পদ্মবিভূষণ
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ राजीनामा दिएको २४ घण्टा नबित्दै खतिवडा फेरि अर्थमन्त्री
- ↑ "नेपालका गभर्नरहरूको सूची"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০২-২৬।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "युवराज खतिवडा अर्थ र सञ्चारमन्त्रीमा नियुक्त"। नेपाल खवर। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-০৪।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]