মুনির খান ওরাকজাই

মুনির খান ওরাকজাই
পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য
দায়িত্বাধীন
অধিকৃত কার্যালয় ১৩ আগস্ট ২০১৮
সংসদীয় এলাকা	এনএ -৪৫ (উপজাতি অঞ্চল-৬)
কাজের মেয়াদ ২০০২ – ২০১৩
সংসদীয় এলাকা	এনএ -৩৮ (উপজাতি অঞ্চল -৩)
ব্যক্তিগত বিবরণ
জাতীয়তা	পাকিস্তানি
রাজনৈতিক দল	মুত্তাহিদা মজলিসে আমল (এমএমএ)

মুনির খান ওরাকজাই হলেন একজন পাকিস্তানি রাজনীতিবিদ যিনি আগস্ট ২০১৮ সাল থেকে পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য। এর আগে তিনি ২০০২ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত জাতীয় জাতীয় পরিষদের ছিলেন। এই খসড়াটিতে নয় মাস ধরে যে কমিটি কাজ করেছে, তাতে সংসদের দুটি সভায় প্রতিনিধিত্বকারী সব রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরাও রয়েছেন। এর মধ্যে রয়েছে: রাজা পারভেজ আশরাফ, মাওলানা ফজলুর রহমান, গোলাম মুর্তজা জতোয়, সৈয়দ নাভেদ কামার, বাবর আওয়ান, শহীদ বুগতি, মুনির খান ওরাকজাই, এবং মিয়া রাজা রাব্বানী।

রাজনৈতিক ও কর্মজীবন

মুনির খান ওরাকজাই ২০০২ সালে পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে নির্বাচনী এলাকা এনএ -৩৮ (উপজাতি অঞ্চল -৩) থেকে পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদে সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন । তিনি ৬,৬১৯ ভোট পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী গুল মনানকে পরাজিত করেছিলেন।

২০০৮ সালের পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে তিনি নির্বাচনী এলাকা এনএ -৩৮ (উপজাতি অঞ্চল -৩) থেকে জাতীয় সংসদে পুনরায় জাতীয় পরিষদে সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন । তিনি ১৬৫২৫ ভোট পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী আখুনজাদা ওবায়দুল্লাহ শরীফকে পরাজিত করেছিলেন।

২০১১ সালে তিনি নিশান-ই-ইমতিয়াজ পেয়েছিলেন।

তিনি ২০১৩ সালে পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে এনএ -৩৮ (উপজাতি অঞ্চল -২) আসন থেকে জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম (এফ) এর প্রার্থী ছিলেন। তবে নির্বাচনী বৈঠকে আক্রমণ করা হয়েছিল যাতে কমপক্ষে ১৯ জনকে হত্যা করেছিল। তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের দাবি করা এই হামলার স্পষ্ট লক্ষ্য ছিলেন ওরাকজাই। যার কারণে নির্বাচনী এলাকায় নির্বাচন স্থগিত করা হয়।

তিনি ২০১৮ সালের পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে এনএ -৪৫ (উপজাতি অঞ্চল-৬) আসন থেকে মুত্তাহিদা মজলিস-এ-অমলের (এমএমএ) প্রার্থী হিসাবে জাতীয় সংসদে পুনরায় নির্বাচিত হয়েছিলেন । তিনি ১৬,৩৫৩ ভোট পেয়ে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের প্রার্থী সাইদ জামালকে পরাজিত করেছিলেন।