মিয়ানমার–রাশিয়া সম্পর্ক

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
Myanmar–Russia সম্পর্ক
মানচিত্র Myanmar এবং Russia অবস্থান নির্দেশ করছে

মিয়ানমার

রাশিয়া

মিয়ানমার-রাশিয়া সম্পর্ক হল মিয়ানমার এবং রাশিয়ার মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক। মিয়ানমারের মস্কোতে একটি দূতাবাস রয়েছে আর রাশিয়ার ইয়াঙ্গুনে একটি দূতাবাস রয়েছে।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

রাশিয়া প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর মিয়ানমারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর তা আজও বিদ্যমান। চীন ও রাশিয়া একবার মিয়ানমারকে শাস্তি দেওয়ার জন্য জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের একটি প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছিল। [১] [২] সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, চীন মিয়ানমার সরকারকে সমর্থন করছেনা এবং মিয়ানমারের রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল করা চেষ্টা করছে। [১]

চুক্তি[সম্পাদনা]

২০১৬ সালের জুন মাসে দুই দেশ একটি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর করে। [৩] মিন অং হ্লাইং এবং সের্গেই শোইগু ২০১৮ সালের বৈঠকে সামরিক সহযোগিতা সম্প্রসারণের তাদের অভিপ্রায় ঘোষণা করেছেন। [৪]

পারমাণবিক সহযোগিতা[সম্পাদনা]

২০০৭ সালে রাশিয়া এবং মিয়ানমার একটি বিতর্কিত পারমাণবিক গবেষণা কেন্দ্র চুক্তি করেছিল। প্রেস রিলিজ অনুসারে, "কেন্দ্রে ২০%-সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম-২৩৫ এর উপর কাজ করা একটি ১০ মেগাওয়াট আলোক-বাষ্প চুল্লি, একটি সক্রিয়করণ বিশ্লেষণ পরীক্ষাগার, একটি মেডিকেল আইসোটোপ উৎপাদন পরীক্ষাগার, সিলিকন ডোপিং সিস্টেম, পারমাণবিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং সমাধি সুবিধা থাকবে"। [৫]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Chinese dilemma over Burma"BBC News। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০০৮ 
  2. "Russia, China veto resolution criticizing Burma"The Washington Post। ১৩ জানুয়ারি ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০০৮ 
  3. "Russia, Myanmar Sign Military Cooperation Agreement"www.defenseworld.net। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০১৮ 
  4. "Russian defense minister points to Russia-Myanmar developing military cooperation"TASS। জানুয়ারি ২০, ২০১৮। Russia and Myanmar implement a large-scale plan for the bilateral military cooperation, Russia’ Defense Minister Sergei Shoigu said on Saturday. 
  5. "Russia and Burma in nuclear deal"BBC News। ১৫ মে ২০০৭।