মিয়ানমার–রাশিয়া সম্পর্ক
মিয়ানমার |
রাশিয়া |
---|
মিয়ানমার-রাশিয়া সম্পর্ক হল মিয়ানমার এবং রাশিয়ার মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক। মিয়ানমারের মস্কোতে একটি দূতাবাস রয়েছে আর রাশিয়ার ইয়াঙ্গুনে একটি দূতাবাস রয়েছে।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
রাশিয়া প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর মিয়ানমারের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর তা আজও বিদ্যমান। চীন ও রাশিয়া একবার মিয়ানমারকে শাস্তি দেওয়ার জন্য জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের একটি প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছিল। [১] [২] সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, চীন মিয়ানমার সরকারকে সমর্থন করছেনা এবং মিয়ানমারের রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল করা চেষ্টা করছে। [১]
চুক্তি[সম্পাদনা]
২০১৬ সালের জুন মাসে দুই দেশ একটি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর করে। [৩] মিন অং হ্লাইং এবং সের্গেই শোইগু ২০১৮ সালের বৈঠকে সামরিক সহযোগিতা সম্প্রসারণের তাদের অভিপ্রায় ঘোষণা করেছেন। [৪]
পারমাণবিক সহযোগিতা[সম্পাদনা]
২০০৭ সালে রাশিয়া এবং মিয়ানমার একটি বিতর্কিত পারমাণবিক গবেষণা কেন্দ্র চুক্তি করেছিল। প্রেস রিলিজ অনুসারে, "কেন্দ্রে ২০%-সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম-২৩৫ এর উপর কাজ করা একটি ১০ মেগাওয়াট আলোক-বাষ্প চুল্লি, একটি সক্রিয়করণ বিশ্লেষণ পরীক্ষাগার, একটি মেডিকেল আইসোটোপ উৎপাদন পরীক্ষাগার, সিলিকন ডোপিং সিস্টেম, পারমাণবিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং সমাধি সুবিধা থাকবে"। [৫]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
- মায়ানমারের বৈদেশিক সম্পর্ক
- রাশিয়ার বৈদেশিক সম্পর্ক
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ "Chinese dilemma over Burma"। BBC News। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০০৮।
- ↑ "Russia, China veto resolution criticizing Burma"। The Washington Post। ১৩ জানুয়ারি ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০০৮।
- ↑ "Russia, Myanmar Sign Military Cooperation Agreement"। www.defenseworld.net। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "Russian defense minister points to Russia-Myanmar developing military cooperation"। TASS। জানুয়ারি ২০, ২০১৮।
Russia and Myanmar implement a large-scale plan for the bilateral military cooperation, Russia’ Defense Minister Sergei Shoigu said on Saturday.
- ↑ "Russia and Burma in nuclear deal"। BBC News। ১৫ মে ২০০৭।