মালয়েশীয় নৌবাহিনী
Royal Malaysian Navy | |
---|---|
Tentera Laut Diraja Malaysia تنترا لاءوت دراج مليسيا | |
প্রতিষ্ঠা | ২৭ এপ্রিল ১৯৩৪ |
দেশ | Malaysia |
ধরন | Navy |
ভূমিকা | Naval warfare |
আকার | |
অংশীদার | Malaysian Armed Forces |
গ্যারিসন/সদরদপ্তর | RMN Lumut Naval Base, Lumut, Perak |
ডাকনাম | TLDM (Tentera Laut Diraja Malaysia) |
পৃষ্ঠপোষক | HM The King of Malaysia |
নীতিবাক্য | Sedia Berkorban ("Ready to Sacrifice") |
কুচকাত্তয়াজ | Samudera Raya ("Great Ocean") |
বার্ষিকী | 27 April |
যুদ্ধসমূহ | টেমপ্লেট:Blist |
যুদ্ধের সম্মাননা | |
ওয়েবসাইট | navy |
কমান্ডার | |
Captain-in-Chief | HRH Sultan Sharafuddin Idris Shah of Selangor |
Chief of Navy | Admiral Datuk Abdul Rahman Ayob |
Deputy Chief of Navy | Vice Admiral Dato' Sabri bin Zali |
প্রতীকসমূহ | |
Commissioning pennant | |
Ensign | |
Jack | |
Roundel |
মালয়েশীয় নৌবাহিনী হচ্ছে মালয়েশিয়ার সশস্ত্র বাহিনীর নৌবাহিনী। এই নৌবাহিনী সরকারীভাবে 'রাজকীয় মালয়েশীয় নৌবাহিনী' বা ইংরেজিতে রয়্যাল মালয়েশিয়ান নেভি বা সংক্ষেপে আরএমএন নামে পরিচিত। আরএমএন হল দেশের সামুদ্রিক নজরদারি এবং প্রতিরক্ষা অভিযানের জন্য দায়ী প্রধান সংস্থা। আরএমএন এর কার্যক্রমের এলাকা দেশের উপকূলীয় অঞ্চল এবং এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন (ইইজেড) জুড়ে ৬০৩,২১০ বর্গ কিলোমিটার নিয়ে গঠিত। আরএমএন দেশের প্রধান যোগাযোগের সমুদ্রপথ (এসএলওসি) যেমন মালাক্কা প্রণালী এবং সিঙ্গাপুর প্রণালী নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বও বহন করে এবং স্প্রাটলি র মতো ওভারল্যাপিং দাবিগুলির ক্ষেত্রে জাতীয় স্বার্থ পর্যবেক্ষণ করে।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]১৯৫৭ সালের ৩১ আগস্ট মালয়েশিয়ার স্বাধীনতা লাভের আগ পর্যন্ত মালয় তরুণদেরকে সিঙ্গাপুর নৌবাহিনীতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিলো অতি স্বল্প পরিমাণে কারণ ব্রিটিশরা মালয় ভূখণ্ডে কোনো নৌঘাঁটি বানিয়ে যায়নি। ১৯৩৪ সালের ২৭ এপ্রিল স্ট্রেইটস সেটলমেন্ট রয়্যাল নেভাল ভলান্টিয়ার রিজার্ভ নামের একটি ছোটো নৌবাহিনী সিঙ্গাপুরে তৈরি করেছিলো ব্রিটিশ রাজকীয় নৌবাহিনীকে সাহায্য করার জন্য। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানি নৌবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়েছিলো এই ছোটো সিঙ্গাপুরীয় বাহিনী।
১৯৭০-এর দশকে মালয়েশিয়ার নিজস্ব নৌবাহিনী বানানোর পরিকল্পনা হলেও মাহাথির বিন মোহাম্মদ ১৯৮৩ সালে একটি সুগঠিত নৌবাহিনী উদ্বোধন করেছিলেন। শুরুর দিকে না ছিলো একটি ছোটো খাটো জাহাজ না ছিলো কোনো বোট কিন্তু মাহাথিরের সরকার যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনী থেকে অনেক সাহায্য নিয়ে তার বাহিনীকে অনেক উপরে উঠিয়ে দেন ১৯৯০-এর দশকে। মাহাথিরের সরকার ২০০২ সালে সাবমেরিন ক্রয় করে ফ্রান্সের কাছ থেকে।[৪] সত্তরের দশকে মাত্র দেড় শো সদস্যের এই বাহিনীতে ২০০৩ সালে প্রায় ১৫,০০০ নাবিক এবং কর্মকর্তা ছিলো।[৫][৩]
ডুবোজাহাজ বহর
[সম্পাদনা]বায়ু-স্বতন্ত্র প্রবণতা সমন্বিত স্করপিয়ন শ্রেণীর ২টি ডুবোজাহাজই রয়েছে এই বাহিনীর হাতে। কেডি টুংকু আবদুল রহমান ও কেডি টুন্ আবদুল রাজ্জাক।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ International Institute for Strategic Studies (১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩)। The Military Balance 2023। London: Taylor & Francis। পৃষ্ঠা 271। আইএসবিএন 1000910709।
- ↑ "Malaysian Armed Forces"। Global Security। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০১৬।
- ↑ ক খ Shahryar Pasandideh (২৪ আগস্ট ২০১৫)। "The Royal Malaysian Navy: An Assessment"। NATO (The Atlantic Council of Canada)। ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৬। উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "nato canada" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে - ↑ "Malaysia buys two new submarines"। Utusan Malaysia। ৬ জুন ২০০২। ৮ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Malaysian Armed Forces"। Global Security। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ মার্চ ২০১৬।