ভারতীয় ২০০০ টাকার নোট
(ভারত) | |
---|---|
মূল্যমান | ₹২০০০ |
প্রস্থ | ১৬৬ মিমি |
উচ্চতা | ৬৬ মিমি |
ছাপানোর বছর | নভেম্বর ২০১৬ - বর্তমান |
সম্মুখভাগ | |
নকশা | গান্ধী |
নকশার তারিখ | ২০১৬ |
পশ্চাৎভাগ | |
নকশা | মঙ্গলযান |
নকশার তারিখ | ২০১৬ |
২০১৬ সালে সর্বপ্রথম ভারতে ২০০০ টাকার নোট বাজারে ছাড়া হয়। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক ৮ নভেম্বর ২০১৬ তে ১০০০ এবং ৫০০ টাকার নোট বাজার থেকে তুলে নেয় এবং ১০ নভেম্বর ২০১৬ থেকে নতুন ২০০০ টাকার নোট বাজারে ছাড়ে।[১] এটিও আগের মতন গান্ধী সিরিজের নোট। তবে নতুন আকারে এবং নতুন সজ্জায়। বর্তমানে বাজারের সবথেকে বড় নোট হল এই ২০০০ টাকার নোট। ১৯৭৮ সালের জানুয়ারি মাসে রিজার্ভ ব্যাংক বাজার থেকে ১০,০০০ টাকার নোট তুলে নেয়। রিজার্ভ ব্যাংকের আনুষ্ঠানিক ঘোষণার অনেক আগেই অক্টোবর ২০১৬ তে মিডিয়া ঘোষণা করে ২০০০ টাকার নোট মাইসরের ছাপা খানায় ছাপা হচ্ছে। ২০২৩ সালের মে মাসে, ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ২০০০ টাকার নোট প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে। তা সত্ত্বেও, নোটগুলো বিহিত মুদ্রা থাকবে এবং ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ পর্যন্ত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বিনিময় বা জমা করা যাবে।[২][৩]
সজ্জা
[সম্পাদনা]গান্ধী সিরিজের একটি নোটের দৈর্ঘ্য ১৬৬ মিমি এবং প্রস্থ ৬৬ মিমি। বর্ণ ম্যাজেন্টা। আগের মতনই এতে গান্ধির ছবি, অশোক স্তম্ভ এবং গভর্নরের স্বাক্ষর আছে। শারীরিক প্রতিবন্ধিদের জন্য ব্রাইলে পদ্ধতির একটি সুবিধাও রাখা হয়েছে। পিছনের দিকে মঙ্গলযানের ছবি রাখা হয়েছে, যা ভারতের প্রথম আন্তরগ্রহের মধ্যেকার কোন একটি প্রচেষ্টা। এছাড়াও স্বচ্ছ ভারত প্রচেষ্টার লোগোও রাখা হয়েছে।
আরো দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Killawala, Alpana (৮ নভেম্বর ২০১৬)। "Issue of ₹ 2000 Banknotes" (পিডিএফ) (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। RESERVE BANK OF INDIA। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Rs 2,000 Notes To Be Withdrawn, Exchange Them By This Date, Will Remain Valid"। NDTV.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-২০।
- ↑ "RBI on 2000 Rupee note: RBI to withdraw Rs 2,000 notes from circulation; notes will continue to be legal tender"। The Times of India। ২০২৩-০৫-১৯। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-২০।