ব্যবহারকারী:Riazul Islam BD/নড়াগাতী থানা্‌

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
Riazul Islam BD/নড়াগাতী থানা্‌
দেশবাংলাদেশ
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)

নড়াগাতী (English: Naragati) বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের নড়াইল জেলার একটি থানা। থানাটি ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

অবস্থান ও আয়তন[সম্পাদনা]

নড়াগাতী সীমানা উত্তরে গোপালগঞ্জ জেলার মধুমতি বাজারতালা বাজার , পূর্বে- গোপালগঞ্জ জেলার পুকুরিয়া দক্ষিণ-পূর্বে- বাগেরহাট মোল্লারহাট,

প্রশাসনিক এলাকা[সম্পাদনা]

এই থানায় রয়েছে ৬ টি ইউনিয়ন সেগুলো হচ্ছে -

১/মাউলী ইউনিয়ন ২/খাশিয়াল ইউনিয়ন ৩/জয়নগর ইউনিয়ন ৪/কলাবাড়ীয়া ইউনিয়ন ৫/বাঐসোনা ইউনিয়ন ৬/পহরডাঙ্গা ইউনিয়ন

নামকরনের ইতিহাস[সম্পাদনা]

ভূ-তত্ত্ববিদদের মতে আনুমানিক ১০ লক্ষ বৎসর পূর্বে গঙ্গা নদী প্রবাহিত পলিমাটি দ্বারা গাঙ্গেয় বদ্বীপ সৃষ্টি হয়। সমগ্র বঙ্গে নড়াইল জেলা ও দক্ষিণ বঙ্গের ব-দ্বীপের অন্তর্গত এক ভূখন্ড।” নড়াইল নামের কোন সঠিক তথ্য পাওয়া যায় না। কিংবদন্তী আছে যে হযরত খানজাহান আলী (রা:) দক্ষিণ বঙ্গে ইসলাম প্রচার করতে এসে খলিফাতাবাদ রাজ্য স্থাপন করেছিলেন এবং রাজধানী স্থাপন করেছিলেন বাগেরহাটে। বাগেরহাটে তাঁর মাজার আছে। খলীফাতাবাদ রাজ্যের সীমানা বা আয়তন কতটুকু ছিল তার সঠিক তথ্য পাওয়া যায় না। অনেকের মতে, খলিফাতাবাদ রাজ্যের উত্তর অংশের সীমান্ত ছিল আজকের নড়াইল এলাকা। এ রাজ্যের সীমান্ত প্রহরী ছিল। সীমান্ত রক্ষীরা যুদ্ধবিদ্যায় পারদর্শী ছিল। তাই লোকে তাদেরকে “লড়ে” বলত। “লড়ে” একটি আঞ্চলিক শব্দ। “লড়ে” শব্দটিকে সাধারণ মানুষ বুঝতো - যারা লড়াই করে। আর নড়াইল এলাকা হযরত খানজাহান আলী (রা:) এর সময় খাল-বিল ও নদী নালায় ভরপুর ছিল। তাই লড়েরা উঁচু আইল তৈরী করে তার ওপর দিয়ে সীমান্ত পাহারা দিতো। লোকে এই আইলকে নাম দিয়েছিল “লড়ে আল”। পরবর্তী সময়ে ‘লড়ে আল’ থেকে নড়াইল নাম হয়েছে। আর লড়েরা সেখানে এক পর্যায়ে বসবাস শুরু করে এবং সেখানে গ্রাম গড়ে ওঠে। লোকে গ্রামের নাম দেয় ‘লড়ে গাতী’। গাতি শব্দের অর্থ গ্রাম। ‘লড়েগাতি’ পরবর্তী সময়ে ‘নড়াগাতী' হয়েছে।

সুত্র: উইকিপিডিয়া।

জনসংখ্যার উপাত্ত[সম্পাদনা]

শিক্ষা[সম্পাদনা]

নড়াগাতী মহাবিদ্যালয়, মুন্সি মানিক মিয়া ডিগ্রি কলেজ


৬ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, একটি গার্লস স্কুল,৬ টি প্রি-ক্যাডেট/কিল্ডার গার্ডেন স্কুল, ৩ টি আলিয়া মাদ্রাসা।

নদ-নদী[সম্পাদনা]

  • মধুমতি এবং আঠারোবাঁকি।

এছাড়াও রয়েছে ভুতের বিল, টোনা গোব এবং খাল।

কৃতী ব্যক্তিত্ব[সম্পাদনা]

অমৃতনাল দাস অমৃত নগর জমিদার বাড়ী

সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক সংগঠন[সম্পাদনা]

১/নবীন মাঝি সংগঠন।

  • শিক্ষা এবং সাংস্কৃতির চর্চাকে বেগবান করা। বই মেলা, বৃক্ষ মেলা,বয়স্ক শিক্ষা কেন্দ্র পরিচালনা সহ নানা সামাজিক কর্মকান্ড পরিচালিত করা।

২০১৩ সালের নভেম্বরে যাত্রা শুরু।

  • বর্তমান আহ্বায়ক: আরিফুল ইসলাম আরিফ।

যুগ্ম-আহ্ববায়ক : জুবায়ের-আল-মাহমুদ।

২/ এনটিসি (নড়াগাতী টাউন ক্লাব)। ক্রিকেট,ফুটবল,ভলিবল,ব্যাডমিন্টন সহ বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলার চর্চা এবং প্রশিক্ষন দেওয়া।

  • যাত্রা শুরু
  • বর্তমান পরিচালক

৩/ ডিসিসি (ডুমারিয়া ক্রিকেট একাদশ)

  • যাত্রা শুরু

৪/ বাংলাদেশ উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী। বাংলাদেশের সর্ববৃহত সাংস্কৃতিক সংগঠনের দুইটি শাখা রয়েছে। (নড়াগাতী এবং বড়দিয়া)।

৫/ সত্যেন সেন সঙ্গীত একাডেমী।

৬/ আল্লামা শামসুল হক ফরিদপুরী (রহ:) স্মৃতী পাঠাগার।

৭/ রনেশ দাস স্মৃতি পাঠাগার।

৮/ ঐক্যতান থিয়েটার।

৯/ এল.জে সাইন্স হাউস।

১০/

আরো দেখুন[সম্পাদনা]

স্বাস্থ্য সেবা পরিবার পরিকল্পনা হাসপাতাল/স্বাস্থ্য কেন্দ্র রেজিস্টার্ড ডাক্তার স্বাস্থ্যকর্মীর তালিকা স্বাস্থ্য কর্মসূচী ইউনিসেফ জিওবি প্রজেক্ট (স্বাস্থ্য , শিক্ষা ও স্যানিটেশন)