ব্যবহারকারী:অধম মামুন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে


পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি “ড্রাগ” ঔষধ হিসেবে আমাদের বাংলাদেশের মানুষ গ্রহণ করে। আর এর ফলে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ো কমে যাচ্ছে। যার প্রধান কারণ ড্রাগের অপব্যবহার। আমরা ড্রাগকে যখন ঔষধ হিসেবে গ্রহণ করছি তখন আমাদের দেহের বিভিন্ন কোষ রাসায়নিক ক্রিয়া বা ড্রাগ দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে, যা আমরা চিকিৎসা হিসেবে গ্রহণ করছি। আর এই ড্রাগ সাধারণ মানুষের দেহে প্রবেশ করানোর জন্য দেশে বড় বড় ডক্টরেট করা ডাক্তার দিয়ে মানুষকে ড্রাগ এডিকটেড করা হচ্ছে, যার পেছনে দেশের বড় বড় ড্রাগ কোম্পানীদের প্রধান হাত রয়েছে। কেননা তারা ডাক্তারদের বিভিন্ন অফার দিয়ে ক্রয় করেছেন।

ঔষধ মানুষকে চিকিৎসা দেবে রোগ নয়। আমাদের দেশের সাধারন জনগন রোগ মুক্তির লক্ষ্যে ডাক্তারের কাছে যায়, কিন্ডু আমরা একবার ভেবে দেখিনা একটি ব্যাথা নাশক ড্রাগ যখন ডাক্তার আমাদের পরামর্শ দেয় তার সাথে এ্যাসিডিটি বা গ্যাসের ঔষধ কেন দেন?

অর্থাৎ ডাক্তার যানেন ব্যাথা নাশক ড্রাগ তাকে এ্যাসিডিটি বাড়িয়ে দেবে, তৈরী হবে নতুন রোগ।

এবার এ্যাসিডিটির জন্য যে ড্রাগ দেয়া হয় তা একটি মানুষের পাকস্থলীতে তৈরী হওয়া পাচক রস বা হাইড্রোক্লোরাইড এ্যাসিড তৈরী করা বন্ধ করে দেয়, ফলে একজন মানুষ কিছু সময়ের জন্য এ্যাসিডিটি হতে মুক্ত থাকে আর ঐ ড্রাগকে ঔষধ হিসেবে গ্রহণ করে। কিন্তু পাকস্থলীতে তৈরী হওয়া পাচক রস বা হাইড্রোক্লোরাইড এ্যাসিড উৎপন্ন বন্ধ বা ব্লক হওয়ায় আমাদের খাদ্যকে হজম না করে পচিয়ে দেয়, ফলে দেহ কোষ সঠিক খাবার না পেয়ে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়।