বিষয়শ্রেণী আলোচনা:বান্দুং সম্মেলন অংশগ্রহণকারী

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

বান্দুং সম্মেলন[সম্পাদনা]

উপকৃত হব। শাফায়েত উল্লাহ জিয়াদ (আলাপ) ০০:৪১, ১ নভেম্বর ২০১৯ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

☼ বান্দুং সম্মেলন:- ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দের ১৮ থেকে ২৪শে এপ্রিল ইন্দোনেশিয়ার বান্দুং শহরে ‘বান্দুং সম্মেলন’ অনুষ্ঠিত হয় । জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের পক্ষে এই ‘বান্দুং সম্মেলন’ এক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা । এই সম্মেলনে এশিয়া ও আফ্রিকার ২৯টি দেশের প্রতিনিধিরা মিলিতভাবে উপনিবেশবাদ ও সাম্রাজ্যবাদের বিরোধিতা করেছিলেন । ভারত, চিন, মিশর, যুগোশ্লাভিয়া, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি দেশ বান্দুং সম্মেলনে নেতৃত্বদান করে । এই সম্মেলনে ভারতের উদ্যোগে বিশ্বশান্তি ও সহযোগিতা সংক্রান্ত দুটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব গৃহীত হয় । বান্দুং সম্মেলনের প্রধান উদ্যোক্তাদের মধ্যে পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু ছিলেন অন্যতম । পরবর্তী কালে আমেরিকা ও রাশিয়া দুটি রাষ্ট্র গোষ্ঠীর মধ্যে ঠান্ডা লড়াই তীব্র থেকে তীব্রতর হয়েছে, শক্তিধর দেশগুলির মধ্যে অস্ত্র প্রতিযোগিতা বেড়েছে, দিকে দিকে সামরিক শক্তিজোট গঠনের প্রচেষ্টা জোরদার হয়েছে । এইসব রকম পরিস্থিতিতে ভারত এ সবের বিরুদ্ধে নির্জোট আন্দোলনকে আরও সংহত ও শক্তিশালী করার চেষ্টায় সক্রিয় হয়েছে ।

☼ বান্দুং সম্মেলনের গুরুত্ব :

(১) বান্দুং সম্মেলন থেকেই জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের আনুষ্ঠানিক সূচনা হয় ।

(২) এই সম্মেলনে (ক) বিভিন্ন দেশে ঔপনিবেশিক শাসন ও বর্ণ-বৈষম্য নীতির অবসান, (খ) ঠান্ডা লড়াই জনিত উত্তেজনা প্রশমন, (গ) নয়া উপনিবেশবাদ ও বর্ণ বৈষম্যবাদের বিরোধিতা, (ঘ) তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলিকে ঐক্যবদ্ধ করে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা, (ঙ) বিশ্বরাজনীতিতে ভারসাম্য রক্ষা প্রভৃতি বিষয়ে বিভিন্ন দাবি উত্থাপন করা হয় । শাফায়েত উল্লাহ জিয়াদ (আলাপ) ০০:৪২, ১ নভেম্বর ২০১৯ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]

নিজে বয় পরে খুঁজে পর !!

2409:4060:1B:8EF7:0:0:1FA:68A0 (আলাপ) ০৬:১৪, ১১ জানুয়ারি ২০২৩ (ইউটিসি)[উত্তর দিন]