হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমাবর্ষণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
SieBot (আলোচনা | অবদান)
রোবট যোগ করছে: zh:广岛市原子弹爆炸
Nife (আলোচনা | অবদান)
৮১ নং লাইন: ৮১ নং লাইন:
[[id:Pengeboman atom Hiroshima dan Nagasaki]]
[[id:Pengeboman atom Hiroshima dan Nagasaki]]
[[it:Bombardamento atomico di Hiroshima e Nagasaki]]
[[it:Bombardamento atomico di Hiroshima e Nagasaki]]
[[ja:1945年広島・長崎に対する原爆投下]]
[[ja:日本への原投下]]
[[ka:ჰიროსიმას და ნაგასაკის ატომური დაბომბვა]]
[[ka:ჰიროსიმას და ნაგასაკის ატომური დაბომბვა]]
[[ms:Pengeboman atom Hiroshima dan Nagasaki]]
[[ms:Pengeboman atom Hiroshima dan Nagasaki]]

১৫:৩৫, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

নাগাসাকির ওপর ফেলা ফ্যাট ম্যান নামের নিউক্লীয় বোমার বিস্ফোরণে উদ্ভূত ব্যাঙের ছাতার মেঘ অধিকেন্দ্র থেকে ১৮ কিমি (১১ মাইল বা ৬০,০০০ ফুট) ওপরে উঠছে
হিরোশিমার ওপরে ফেলা লিটল বয়-এর বিস্ফোরণে উদ্ভূত ব্যাঙের ছাতার মেঘ

১৯৪৫ সালের ৬ই আগস্ট সকালে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান বাহিনী জাপানের হিরোশিমা শহরের ওপর লিটল বয় নামের নিউক্লীয় বোমা ফেলে এবং এর তিন দিন পর নাগাসাকি শহরের ওপর ফ্যাট ম্যান নামের আরেকটি নিউক্লীয় বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।

অনুমান করা হয় যে ১৯৪৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে বোমা বিস্ফোরণের ফলে হিরোশিমাতে প্রায় ১৪০,০০০ লোক মারা যান। [১][২] নাগাসাকিতে প্রায় ৭৪,০০০ লোক মারা যান এবং পরবর্তীতে এই দুই শহরে বোমার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় সৃষ্ট রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান আরও ২১৪,০০০ জন।[৩][৪] জাপানের আসাহি শিমবুন-এর করা হিসাব অনুযায়ী বোমার প্রতিক্রিয়ায় সৃষ্ট রোগসমূহের ওপর হাসপাতাল থেকে পাওয়া তথ্য গণনায় ধরে হিরোশিমায় ২৩৭,০০০ এবং নাগাসাকিতে ১৩৫,০০০ লোকের মৃত্যু ঘটে। দুই শহরেই মৃত্যুবরণকারীদের অধিকাংশই ছিলেন বেসামরিক ব্যক্তিবর্গ।

জাপানের আত্মসমর্পণের পেছনে এই বোমাবর্ষণের ভূমিকা এবং এর প্রতিক্রিয়া ও যৌক্তিকতা নিয়ে প্রচুর বিতর্ক হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরে অধিকাংশের ধারণা এই বোমাবর্ষণের ফলে যুদ্ধ অনেক মাস আগেই সমাপ্ত হয়, যার ফলে পূর্ব-পরিকল্পিত জাপান আক্রমণ (invasion) সংঘটিত হলে উভয় পক্ষের যে বিপুল প্রাণহানি হত, তা আর বাস্তবে ঘটেনি। [৫] অন্যদিকে জাপানের সাধারণ জনগণ মনে করে এই বোমাবর্ষণ অপ্রয়োজনীয় ছিল, কেননা জাপানের বেসামরিক নেতৃত্ব যুদ্ধ থামানোর জন্য গোপনে কাজ করে যাচ্ছিল। [৬]

পাদটীকা

  1. The Spirit of Hiroshima: An Introduction to the Atomic Bomb Tragedy। Hiroshima Peace Memorial Museum। ১৯৯৯। 
  2. Mikiso Hane (২০০১)। Modern Japan: A Historical Survey। Westview Press। ISBN 0813337569 
  3. "Nagasaki's Mayor Slams U.S. for Nuke Arsenal"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-০৬-১৭ 
  4. মৃতের সংখ্যার বিভিন্ন তালিকার সবচেয়ে বিস্তারিত আলোচনা ও বিশ্লেষণ সম্ভবত এখানে রয়েছে: Richard B. Frank (২০০১)। Downfall: The End of the Imperial Japanese Empire। Penguin Publishing। ISBN 067941424X 
  5. Tsuyoshi Hasegawa (২০০৫)। Racing the Enemy: Stalin, Truman, and the Surrender of Japan। The Belknap Press of Harvard University Press। পৃষ্ঠা 298–299। 
  6. Sadao Asada (১৯৯৭)। "The Mushroom Cloud and National Psyches: Japanese and American Perceptions of the Atomic-Bomb Decision, 1945-1995"। Laura Hein and Mark Selden, eds.। Living with the Bomb: American and Japanese Cultural Conflicts in the Nuclear Age। East Gate Book। পৃষ্ঠা 186। ISBN 1563249677 

টেমপ্লেট:Link FA