নওয়াজীশ আলী খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
→কর্মজীবন: সংযোজন ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১০ নং লাইন: | ১০ নং লাইন: | ||
==কর্মজীবন== |
==কর্মজীবন== |
||
নওয়াজীশ আলী খান ১৯৬৭ সালে পাকিস্তান টেলিভিশনে কাজ শুরুর মধ্য দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন।<ref>{{Cite news|url=https://www.thedailystar.net/news-detail-58109|title=TV icon on current state of the industry|date=2008-10-11|work=দ্য ডেইলি স্টার|access-date=2018-05-22|language=en|author=এরশাদ কমল}}</ref> ১৯৭২ সালে তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশনে যোগদান করেন ও [[বাংলাদেশ টেলিভিশন]]-এর মহাব্যবস্থাপক পদ থেকে ১৯৯৮ সালে অবসর গ্রহণ করেন। ১৯৯৯ সালের প্রারম্ভে তিনি [[একুশে টেলিভিশন]]-এর অনুষ্ঠান প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ২০০৩-এর শুরুর দিকে তিনি [[এটিএন বাংলা]] টিভিতে অনুষ্ঠান প্রধান এবং পরবর্তীতে অনুষ্ঠান উপদেষ্টা হিসেবে দীর্ঘদিন কর্মরত ছিলেন। ২০১৮ -এর শেষাশেষি উনি গ্লোবাল টেলিভিশনে প্রধান নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং এখনো উক্ত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন। |
নওয়াজীশ আলী খান ১৯৬৭ সালে পাকিস্তান টেলিভিশনে কাজ শুরুর মধ্য দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন।<ref>{{Cite news|url=https://www.thedailystar.net/news-detail-58109|title=TV icon on current state of the industry|date=2008-10-11|work=দ্য ডেইলি স্টার|access-date=2018-05-22|language=en|author=এরশাদ কমল}}</ref> ১৯৭২ সালে তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশনে যোগদান করেন ও [[বাংলাদেশ টেলিভিশন]]-এর মহাব্যবস্থাপক পদ থেকে ১৯৯৮ সালে অবসর গ্রহণ করেন। ১৯৯৯ সালের প্রারম্ভে তিনি [[একুশে টেলিভিশন]]-এর অনুষ্ঠান প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ২০০৩-এর শুরুর দিকে তিনি [[এটিএন বাংলা]] টিভিতে অনুষ্ঠান প্রধান এবং পরবর্তীতে অনুষ্ঠান উপদেষ্টা হিসেবে দীর্ঘদিন কর্মরত ছিলেন। ২০১৮ -এর শেষাশেষি উনি গ্লোবাল টেলিভিশনে প্রধান নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং এখনো উক্ত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন।<ref>{{Cite news|url=https://sarabangla.net/post/sb-296406|title=এটিএন বাংলা ছেড়ে গ্লোবাল টিভিতে নওয়াজীশ আলী খান|date=2019-07-20|work=সারাবাংলা|access-date=2020-08-12|language=Bengali|author=Entertainment Correspondent}}</ref> |
||
জনাব নওয়াজীশ আলী খান গত ২৯শে নভেম্বর ২০১৭ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশন মিডিয়ায় নিরবচ্ছিন্নভাবে ৫০ বছরের কর্মজীবন পূর্ণ করেছেন। |
জনাব নওয়াজীশ আলী খান গত ২৯শে নভেম্বর ২০১৭ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশন মিডিয়ায় নিরবচ্ছিন্নভাবে ৫০ বছরের কর্মজীবন পূর্ণ করেছেন।<ref>{{Cite news|url=https://http://www.theindependentbd.com/home/printnews/125987|title=Nawazish Ali Khan accorded reception|date= 2017-11-30|work= The Independent|access-date=2020-08-12|language= eng|author=DL Reporter}}</ref> <ref>{{Cite news|url=https://www.observerbd.com/details.php?id=108640|title=Nawazish Ali Khan felicitated on his 50th year in media|date=2017-11-30|work=The Daily Observer|access-date=2020-08-12|language=eng|author=Culture Desk}}</ref> |
||
==কর্ম== |
==কর্ম== |
||
২০ নং লাইন: | ২০ নং লাইন: | ||
== পুরস্কার == |
== পুরস্কার == |
||
* সেরা টেলিভিশন প্রোগ্রামের জন্য জাতীয় পুরস্কার- ''বর্ণালী'' (১৯৭৫ ও ১৯৭৬) |
* সেরা টেলিভিশন প্রোগ্রামের জন্য জাতীয় পুরস্কার- ''বর্ণালী'' (১৯৭৫ ও ১৯৭৬) |
||
* শের-ই-বাংলা সাহিত্য পদক (১৯৯২) |
* শের-ই-বাংলা সাহিত্য পদক (১৯৯২) |
||
* ঢাকা যুব ফাউন্ডেশন পুরস্কার (১৯৯৫) |
* ঢাকা যুব ফাউন্ডেশন পুরস্কার (১৯৯৫) |
০৭:৫৩, ১২ আগস্ট ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
নওয়াজীশ আলী খান | |
---|---|
চিত্র:Nawazish Ali Khan (TV Personality).jpg | |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
পেশা | নাট্য পরিচালক |
নওয়াজীশ আলী খান বাংলাদেশের প্রখ্যাত নাট্য এবং টেলিভিশন অনুষ্ঠান নির্মাতা।[১] তিনি ১৯৭৫ ও ১৯৭৬ সালে "বর্ণালী" ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান পরিচালনার জন্য জাতীয় টেলিভিশন পুরস্কার লাভ করেন।
কর্মজীবন
নওয়াজীশ আলী খান ১৯৬৭ সালে পাকিস্তান টেলিভিশনে কাজ শুরুর মধ্য দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন।[২] ১৯৭২ সালে তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশনে যোগদান করেন ও বাংলাদেশ টেলিভিশন-এর মহাব্যবস্থাপক পদ থেকে ১৯৯৮ সালে অবসর গ্রহণ করেন। ১৯৯৯ সালের প্রারম্ভে তিনি একুশে টেলিভিশন-এর অনুষ্ঠান প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ২০০৩-এর শুরুর দিকে তিনি এটিএন বাংলা টিভিতে অনুষ্ঠান প্রধান এবং পরবর্তীতে অনুষ্ঠান উপদেষ্টা হিসেবে দীর্ঘদিন কর্মরত ছিলেন। ২০১৮ -এর শেষাশেষি উনি গ্লোবাল টেলিভিশনে প্রধান নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং এখনো উক্ত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন।[৩]
জনাব নওয়াজীশ আলী খান গত ২৯শে নভেম্বর ২০১৭ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশন মিডিয়ায় নিরবচ্ছিন্নভাবে ৫০ বছরের কর্মজীবন পূর্ণ করেছেন।[৪] [৫]
কর্ম
হুমায়ূন আহমেদ-এর অসংখ্য নাটকের পরিচালক জনাব নওয়াজীশ আলী খান। ১৯৮৩ সালে হুমায়ুন আহমেদ-কে দিয়ে ওনার প্রথম টেলিভিশন নাটক লিখিয়েছিলেন পরিচালক নওয়াজীশ আলী খান। নাটকটির নাম ছিলো "প্রথম প্রহর"[৬] এবং তারপর এই জুটি ক্রমান্বয়ে তৈরি করেছেন অসংখ্য সব দর্শকপ্রিয় নাটক, যেমনঃ বহুব্রীহি, অয়োময় , নিমফুল, জননী, গাছ মানুষ , কবি, মাটির পিঞ্জিরায় বন্দী হইয়া (যেটি "নান্দাইলের ইউনুস" নামে সর্বাধিক পরিচিত), মরনেরে তুহুঁ মম, বিবাহ, এসো নীপবনে, হিমু, ওইজা বোর্ড এবং আরও অনেক নাটক।
নওয়াজীশ আলী প্রয়াত মেয়র জনাব আনিসুল হক-এর উপস্থাপনায় বেশ কিছু অনুষ্ঠান পরিচালনা করেছিলেন। যার মধ্যে ঈদের " আনন্দমেলা" এবং "জলসা" অনুষ্ঠানটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।[১]
পুরস্কার
- সেরা টেলিভিশন প্রোগ্রামের জন্য জাতীয় পুরস্কার- বর্ণালী (১৯৭৫ ও ১৯৭৬)
- শের-ই-বাংলা সাহিত্য পদক (১৯৯২)
- ঢাকা যুব ফাউন্ডেশন পুরস্কার (১৯৯৫)
- কলধ্বনী স্বাধীনতা স্বর্ণপদক (১৯৯৫)
- জাতীয় টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব পদক (১৯৯৫)
- টিডিএফ আজীবন অবদানের পদক (২০০৪)
- এ-১ টেলিমেডিয়া এবং সিল্ক লাইন স্বাধীনতা পুরস্কার (২০০৫)
- বিজয়বার্তা সন্মাননা পুরস্কার (২০১৭)[১]
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ সানজিদা চৌধুরী (২০১৮-০৫-১৯)। "Nawazish Ali Khan - 50 Years in Television"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৫-২২।
- ↑ এরশাদ কমল (২০০৮-১০-১১)। "TV icon on current state of the industry"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৫-২২।
- ↑ Entertainment Correspondent (২০১৯-০৭-২০)। "এটিএন বাংলা ছেড়ে গ্লোবাল টিভিতে নওয়াজীশ আলী খান"। সারাবাংলা (Bengali ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১২।
- ↑ DL Reporter (২০১৭-১১-৩০)। "Nawazish Ali Khan accorded reception"। The Independent (eng ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১২।
- ↑ Culture Desk (২০১৭-১১-৩০)। "Nawazish Ali Khan felicitated on his 50th year in media"। The Daily Observer (eng ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১২।
- ↑ রাসেল রায়হান (২০২০-০৩-১৫)। "প্রথম নাটক তিনবার লিখেছিলেন হুমায়ূন আহমেদ"। অন্য আলো (bengali ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১২।