একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি (ভাস্কর্য): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
চিত্র যোগ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
বিষয়বস্তু যোগ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
||
১০ নং লাইন: | ১০ নং লাইন: | ||
'''একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি''' হলো [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একমাত্র গুচ্ছ ভাস্কর্য। এই ভাস্কর্যটি [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের]] স্মরণে নিবেদিত। এটি [[জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়|জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের]] নতুন ভবনের সামনে স্থাপিত হয়েছে। এতে একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি তুলে ধরা হয়েছে।<ref name="বাংলাদেশ প্রতিদিন">[http://174.120.152.66/~pratidin/print_news.php?path=data_files/6&cat_id=3&menu_id=16&news_type_id=1&index=4 জবিতে দেশের একমাত্র গুচ্ছ ভাস্কর্য]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ডিসেম্বর ২০১৮ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}",রকিবুল হক,বাংলাদেশ প্রতিদিন।</ref> |
'''একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি''' হলো [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একমাত্র গুচ্ছ ভাস্কর্য। এই ভাস্কর্যটি [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের]] স্মরণে নিবেদিত। এটি [[জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়|জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের]] নতুন ভবনের সামনে স্থাপিত হয়েছে। এতে একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি তুলে ধরা হয়েছে।<ref name="বাংলাদেশ প্রতিদিন">[http://174.120.152.66/~pratidin/print_news.php?path=data_files/6&cat_id=3&menu_id=16&news_type_id=1&index=4 জবিতে দেশের একমাত্র গুচ্ছ ভাস্কর্য]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ডিসেম্বর ২০১৮ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}",রকিবুল হক,বাংলাদেশ প্রতিদিন।</ref> |
||
[[File:Jagannath University Campus Sculpture.jpeg|thumb|একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি (ভাস্কর্য), ভাস্কর রাসা]] |
[[File:Jagannath University Campus Sculpture.jpeg|thumb|একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি (ভাস্কর্য), ভাস্কর রাসা]] |
||
==বর্ণনা== |
|||
একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ভাস্কর্যটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশমুখে নতুন ভবনের সামনে অবস্থিত।ভাস্কর্যটি তৈরি করেছেন শিল্পী ভাস্কর রাসা। তার সহযোগিরা ছিলেন ভাস্কর রাজীব সিদ্দিকী, রুমি সিদ্দিকী, ইব্রাহীম খলিলুর রহমান ও মিয়া মালেক রেদোয়ান। এটি দুই অংশে বিভক্ত। এক অংশে চিত্রায়িত হয়েছে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় পাক হানাদার বাহিনীর গণহত্যা ও অত্যাচারের দৃশ্য। অপর অংশে দেশের আপামর জনসাধারনের মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতির চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম খান ২০০৮ সালের ৩১ মার্চ এটি উদ্বোধন করেন। |
|||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
০৬:১৮, ১ মে ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি | |
---|---|
শিল্পী | ভাস্কর রাসা |
অবস্থান | ঢাকা |
একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি হলো বাংলাদেশের একমাত্র গুচ্ছ ভাস্কর্য। এই ভাস্কর্যটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মরণে নিবেদিত। এটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ভবনের সামনে স্থাপিত হয়েছে। এতে একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি তুলে ধরা হয়েছে।[১]
বর্ণনা
একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ভাস্কর্যটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশমুখে নতুন ভবনের সামনে অবস্থিত।ভাস্কর্যটি তৈরি করেছেন শিল্পী ভাস্কর রাসা। তার সহযোগিরা ছিলেন ভাস্কর রাজীব সিদ্দিকী, রুমি সিদ্দিকী, ইব্রাহীম খলিলুর রহমান ও মিয়া মালেক রেদোয়ান। এটি দুই অংশে বিভক্ত। এক অংশে চিত্রায়িত হয়েছে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় পাক হানাদার বাহিনীর গণহত্যা ও অত্যাচারের দৃশ্য। অপর অংশে দেশের আপামর জনসাধারনের মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতির চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম খান ২০০৮ সালের ৩১ মার্চ এটি উদ্বোধন করেন।
তথ্যসূত্র
- ↑ জবিতে দেশের একমাত্র গুচ্ছ ভাস্কর্য[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]",রকিবুল হক,বাংলাদেশ প্রতিদিন।
বহিঃসংযোগ
- গণহত্যার নীরব সাক্ষী জবির গুচ্ছ ভাস্কর্য দৈনিক সমকাল, ২৫ মার্চ ২০১৮, পৃষ্ঠা ৩।