হরমুজ প্রণালি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
FerdousBot (আলোচনা | অবদান)
বানান, replaced: কারন → কারণ
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
৪ নং লাইন: ৪ নং লাইন:


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{reflist}}


== বহিঃসংযোগ ==
== বহিঃসংযোগ ==

২১:৫১, ২৩ মার্চ ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মানচিত্রে হরমুজ প্রণালী
হরমুজ প্রণালীর উপগ্রহ চিত্র

হরমুজ প্রণালী /hɔːrˈmz/ ফার্সি: تَنگِه هُرمُز তাঙ্গেহ-ইয়ে হরমজ), (আরবি: مَضيق هُرمُز মাদিক হুরমুজ) একটি সরু জলপথ যা পশ্চিমের পারস্য উপসাগরকে পূর্বে ওমান উপসাগর ও আরব সাগরের সাথে সংযুক্ত করেছে। এটি আরব উপদ্বীপকে ইরান থেকে পৃথককারী। ৩৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই চ্যানেলটি পারস্য উপসাগরের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ওমান ও ইরানকে সংযুক্ত করেছে। এই রুটতি আন্তর্জাতিকভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ন কারণ তেলবাহী জাহাজ যাতায়াতের এটিই একমাত্র পথ। বিশ্বব্যাপী পেট্রোলিয়াম পরিবহনে প্রণালীটির কৌশলগত গুরুত্ব অত্যধিক। জলপথটির সবচেয়ে সরু অংশের দৈর্ঘ্য ২১ মাইল এবং প্রস্থ দুই মাইল। মার্কিন জ্বালানি তথ্য প্রশাসন কর্তৃপক্ষের মতে, ২০০৯ সালে সমুদ্রপথে তেল বাণিজ্যের ৩৩ শতাংশ হয় হরমুজ প্রণালি দিয়ে এবং ২০০৮ সালে হয়েছিল ৪০ শতাংশ। ২০০৯ সালে হরমুজ দিয়ে এক দিনে দেড় কোটি ব্যারেল তেল পরিবাহিত হতো। এ অঞ্চল দিয়ে তেল পরিবহন নির্বিঘ্ন রাখতে মার্কিন যুদ্ধজাহাজ নিয়মিত পাহারা দিচ্ছে। হরমুজ প্রণালি দিয়ে পরিবাহিত তেলের বেশির ভাগই যায় এশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিম ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। জাপান তার আমদানিকৃত তেলের তিন-চতুর্থাংশ হরমুজের ওপর দিয়ে নিয়ে যায়। আর চীনের আমদানিকৃত তেলের অর্ধেকই আসে হরমুজ প্রণালি হয়ে। হরমুজ দিয়ে প্রতিদিন ২০ লাখ ব্যারেলের মতো তেলজাতদ্রব্য রপ্তানি হয়ে থাকে। এর সঙ্গে আছে তরলীকৃত গ্যাসও।[১][২]

তথ্যসূত্র

  1. হরমুজ প্রণালি কেন গুরুত্বপূর্ণ (ভিডিও),অনলাইন ডেস্ক, দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ৩১-১২-২০১১ খ্রিস্টাব্দ।
  2. হরমুজ প্রণালী বন্ধ সহ্য করা হবে না: যুক্তরাষ্ট্র,শেয়ারনিউজ। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ২৯ ডিসেম্বর খ্রিস্টাব্দ।

বহিঃসংযোগ

Videos