ডাকনাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sourov0000 (আলোচনা | অবদান)
নতুন পৃষ্ঠা: '''ডাকনাম''' একটি বিশেষ্য এবং '''নাম''' শব্দটি থেকেই এর জন্ম। কোন ন...
 
Sourov0000 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
'''ডাকনাম''' একটি বিশেষ্য এবং '''[[নাম]]''' শব্দটি থেকেই এর জন্ম। কোন নির্দিষ্ট নামের ব্যক্তি বা বস্তুকে মূল নাম ব্যতীত অন্য কোন পৃথক নামে ডাকাই হচ্ছে ডাকনাম। কোন মানুষের ক্ষেত্রে ডাকনাম দু'ভাবে দেওয়া হয়ে থাকে। প্রথম ক্ষেত্রে বাবা-মা বা কোন আত্মীয় স্বজন ডাকনাম দিয়ে থাকে, যে নামে তাকে পরিবার ও বন্ধু মহলে ডাকা হয়ে থাকে। আর কিছু ডাকনাম মানুষ নিজের কর্মগুণে অর্জন করে থাকে। এটা কখনো মূল নামের সংক্ষিপ্ত রূপও হতে পারে, আবার কখনোবা ব্যঙ্গার্থক অর্থেও ডাকনাম দেওয়া হয়।
'''ডাকনাম''' একটি বিশেষ্য এবং '''[[নাম]]''' শব্দটি থেকেই এর জন্ম। কোন নির্দিষ্ট নামের ব্যক্তি বা বস্তুকে মূল নাম ব্যতীত অন্য কোন পৃথক নামে ডাকাই হচ্ছে ডাকনাম। কোন মানুষের ক্ষেত্রে ডাকনাম দু'ভাবে দেওয়া হয়ে থাকে। প্রথম ক্ষেত্রে বাবা-মা বা কোন আত্মীয় স্বজন ডাকনাম দিয়ে থাকে, যে নামে তাকে পরিবার ও বন্ধু মহলে ডাকা হয়ে থাকে। আর কিছু ডাকনাম মানুষ নিজের কর্মগুণে অর্জন করে থাকে। এটা কখনো মূল নামের সংক্ষিপ্ত রূপও হতে পারে, আবার কখনোবা ব্যঙ্গার্থক অর্থেও ডাকনাম দেওয়া হয়।



যেমন কারও প্রকৃত নাম যদি "আনিসুর রহমান" হয়, তবে সেই ক্ষেত্রে তাকে "আনিস" নামে ডাকা হয়ে থাকে। একইভাবে, কারও নাম "তৌহিদুল ইসলাম" হলে তাকে স্বভাবতই "তৌহিদ" নামে ডাকা হয়, আর এটাই হল ডাকনাম।
যেমন কারও প্রকৃত নাম যদি "আনিসুর রহমান" হয়, তবে সেই ক্ষেত্রে তাকে "আনিস" নামে ডাকা হয়ে থাকে। একইভাবে, কারও নাম "তৌহিদুল ইসলাম" হলে তাকে স্বভাবতই "তৌহিদ" নামে ডাকা হয়, আর এটাই হল ডাকনাম।


বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামের ক্ষেত্রেও আমরা ডাকনাম ব্যবহার করে থাকি। উদাহরণস্বরূপ "র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ান" কে আমরা সংক্ষেপে "[[র‍্যাব]]" বলে থাকি। একইভাবে "[[ইউনিয়ন পরিষদ]]" কে আমরা "ইউ.পি" বলে থাকি।


বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামের ক্ষেত্রেও আমরা ডাকনাম ব্যবহার করে থাকি। উদাহরণস্বরূপ "র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ান" কে সংক্ষেপে "[[র‍্যাব]]" বলে। একইভাবে "[[ইউনিয়ন পরিষদ]]" কে "ইউ.পি" বলা হয়ে থাকে।
এছাড়া বিভিন্ন জীবজন্তুকেও আমরা বিভিন্ন ডাকনাম দিয়ে থাকি। বিশেষত, যেসব প্রাণীকে আমরা পুষে থাকি, সেগুলোকে ডাকার সময় আমরা ডাকনাম ব্যবহার করে থাকি।

এছাড়া বিভিন্ন জীবজন্তুকে ডাকার ক্ষেত্রেও ডাকনাম ব্যবহার করা হয়। বিশেষত, যেসব প্রাণী পোষা হয়ে থাকে, সেগুলোকে ডাকার সময়ও ডাকনাম ব্যবহৃত হয়।





২৩:৪৩, ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ডাকনাম একটি বিশেষ্য এবং নাম শব্দটি থেকেই এর জন্ম। কোন নির্দিষ্ট নামের ব্যক্তি বা বস্তুকে মূল নাম ব্যতীত অন্য কোন পৃথক নামে ডাকাই হচ্ছে ডাকনাম। কোন মানুষের ক্ষেত্রে ডাকনাম দু'ভাবে দেওয়া হয়ে থাকে। প্রথম ক্ষেত্রে বাবা-মা বা কোন আত্মীয় স্বজন ডাকনাম দিয়ে থাকে, যে নামে তাকে পরিবার ও বন্ধু মহলে ডাকা হয়ে থাকে। আর কিছু ডাকনাম মানুষ নিজের কর্মগুণে অর্জন করে থাকে। এটা কখনো মূল নামের সংক্ষিপ্ত রূপও হতে পারে, আবার কখনোবা ব্যঙ্গার্থক অর্থেও ডাকনাম দেওয়া হয়।


যেমন কারও প্রকৃত নাম যদি "আনিসুর রহমান" হয়, তবে সেই ক্ষেত্রে তাকে "আনিস" নামে ডাকা হয়ে থাকে। একইভাবে, কারও নাম "তৌহিদুল ইসলাম" হলে তাকে স্বভাবতই "তৌহিদ" নামে ডাকা হয়, আর এটাই হল ডাকনাম।


বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামের ক্ষেত্রেও আমরা ডাকনাম ব্যবহার করে থাকি। উদাহরণস্বরূপ "র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ান" কে সংক্ষেপে "র‍্যাব" বলে। একইভাবে "ইউনিয়ন পরিষদ" কে "ইউ.পি" বলা হয়ে থাকে।

এছাড়া বিভিন্ন জীবজন্তুকে ডাকার ক্ষেত্রেও ডাকনাম ব্যবহার করা হয়। বিশেষত, যেসব প্রাণী পোষা হয়ে থাকে, সেগুলোকে ডাকার সময়ও ডাকনাম ব্যবহৃত হয়।


ব্যুৎপত্তি

ইংরেজি nickname (নিকনেইম) শব্দটির উৎপত্তি হয়েছে প্রাচীন ইংরেজি (Old English) শব্দ "ekename" থেকে, যা যুগের কালাবর্তণে "an ekename", "a nekename" এবং সর্বশেষে "nickname" এ পরিণত হয়েছে। [১]


তথ্যসূত্র

  1. "Online Etymology Dictionary" 


আরো পড়ুন


বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:Link FA