মূলধন হিসাব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
→তথ্যসূত্র: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, কোন সমস্যা? |
অ বিষয়শ্রেণী:ফাইন্যান্স সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:অর্থসংস্থান স্থাপন |
||
৩০ নং লাইন: | ৩০ নং লাইন: | ||
{{বাণিজ্য}} |
{{বাণিজ্য}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী: |
[[বিষয়শ্রেণী:অর্থসংস্থান]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:অর্থনীতি]] |
[[বিষয়শ্রেণী:অর্থনীতি]] |
০৫:৫৬, ১৩ এপ্রিল ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
সামষ্টিক অর্থনীতি এবং আন্তর্জাতিক অর্থব্যবস্থায় মূলধন হিসাব হল বিনিময় ভারসাম্যের দুইটি প্রাথমিক উপাদানের একটি; অপরটি হচ্ছে চলতি হিসাব। চলতি হিসাবে একটি দেশের নিট আয় প্রতিফলিত হয়, অন্যদিকে মূলধন হিসাবে একটি দেশের নিট সম্পত্তিতে পরিবর্তন প্রতিফলিত হয়।
মূলধন হিসাবে উদ্বৃত্ত মানে বাইরে থেকে দেশের অভ্যন্তরে অর্থ আসছে; কিন্তু এই অর্থপ্রবাহ চলতি হিসাবের মতো আয় থেকে আসে না, বরঞ্চ এটি আসে বৈদেশিক ঋণ বা সম্পদ বিক্রি থেকে। মূলধন হিসাবের ঘাটতি নির্দেশ করে দেশ থেকে বাইরে অর্থ চলে যাচ্ছে, তবে এটি দ্বারা এটিও বোঝা যায় যে দেশটির বৈদেশিক সম্পদের বৃদ্ধি ঘটছে।
“মূলধন হিসাব” নামটি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ও এর সাথে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান সমূহ কিছুটা ক্ষুদ্রতর অর্থে ব্যবহার করে । বাদবাকি বিশ্বে যা মূলধন হিসাব নামে পরিচিত, তাকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আবার দুটি প্রধান অংশে বিভক্ত করেঃ আর্থিক হিসাব এবং মূলধন হিসাব, যার মধ্যে বেশিরভাগ লেনদেনই আর্থিক হিসাবের মধ্যে লিপিবদ্ধ করা হয় ।
সামষ্টিক অর্থনীতিতে মূলধন হিসাব
সাধারণভাবে:
একে ভাগ করলে পাই: