টোপাভাতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
2টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1) |
অ বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের গ্রামীণ খেলাধুলা সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী ক্রীড়া স্থাপন |
||
৭ নং লাইন: | ৭ নং লাইন: | ||
{{সূত্র তালিকা}} |
{{সূত্র তালিকা}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী ক্রীড়া]] |
১০:১৩, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
টোপাভাতি বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলের মেয়েদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি খেলা।[১] সাধারনত শিশুরা এই খেলা খেলে থাকে। টোপা মানে হাঁড়ি বা রান্না করার বাসন এবং ভাতি হলো ভাত রান্না করা।[২] এজন্য রান্না করার এ খেলাকে টোপাভাতি বলা হয়।
নিয়মকানুন
প্রথমে শিশুরা পাটকাঠি বা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে ছোট ঘর তৈরি করে। এরপর এর উপরে গাছের পাতা, কলা পাতা অথবা পলিথিন দিয়ে ছাউনি দেয়। প্রথমে একজনকে কাছেই কোথাও কাল্পনিক বাজারে পাঠানো হয়। সে বাজার থেকে বিভিন্ন কাল্পনিক জিনিসপত্র বাজার করে আনে। সাধারনত গাছের পাতা তরকারি হিসেবে, বালু ভাত হিসেবে বাজার থেকে নিয়ে আসে। বাজার করার সময় কাঁঠাল গাছের পাতা টাকা হিসেবে ক্যাবহার করা হয়। এরপর একজন সেসব জিনিসপত্র রান্না করে সবাইকে খেতে দেয়। শিশুরা রান্নার জন্য সাধারনত খেলনা হাড়ি-পাতিল ব্যবহার করে। খাওয়ার সময় থাল হিসেবেও গাছের পাতা ব্যবহার করে থাকে। এই খেলার মধ্যে গ্রাম বাংলার পারিবারিক আবহ ফুটে উঠে।
তথ্যসূত্র
- ↑ "টোপাভাতি"। বিডি নিউজ২৪.কম। ২০১৩-০৫-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-২৪।
- ↑ জেড এম সাদ। "বাঙালির খেলা"। সাপ্তাহিক ২০০০। ২০১৬-০৩-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৫-২৪।