বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে ইরানীয় প্রতিবাদ
| বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে ইরানীয় প্রতিবাদ | |||
|---|---|---|---|
| "গার্লস অব এঙ্গেলাব" প্রতিবাদ ইরানীয় গণতন্ত্র আন্দোলনের অংশ | |||
একজন ইরানী মহিলা ইসলামিক হিজাবের বিরুদ্ধে লিনজের হাউপ্টপ্ল্যাটজে গার্লস অব এঙ্গেলাব-এর জন্য সমর্থন প্রদর্শন করছেন | |||
| তারিখ | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৭ – ত্রুটি: অবৈধ সময় (মাহশা আমিনী প্রতিবাদ হিসাবে) (৭ বছর, ৯ মাস, ২ সপ্তাহ ও ৫ দিন) | ||
| অবস্থান | |||
| লক্ষ্য |
| ||
| পদ্ধতি | |||
| ফলাফল |
| ||
| পক্ষ | |||
| |||
| নেতৃত্ব দানকারী | |||
| ক্ষয়ক্ষতি | |||
| গ্রেপ্তার | কমপক্ষে ৪০ জন[১] | ||
এঙ্গেলাব প্রতিবাদের মেয়েরা বা গার্লস অব এঙ্গেলাব প্রটেস্টস (ফার্সি: دختران انقلاب) হল ইরানে বাধ্যতামূলক হিজাবের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, যা ব্যাপক ইরানীয় গণতন্ত্র আন্দোলনের অংশ। এই বিক্ষোভগুলি গার্ল অব এঙ্গেলাব স্ট্রিট হিসাবে পরিচিত একজন ইরানী মহিলা ভিদা মোভাহেদ দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিল। তিনি ২৭শে ডিসেম্বর ২০১৭–২০১৮ ইরানীয় প্রতিবাদ চলাকালীন তেহরানের এঙ্গেলাব স্ট্রিটে একটি ইউটিলিটি বক্সে ভিড়ের মধ্যে দাঁড়িয়েছিলেন, এবং তার হিজাব ও একটি সাদা হেডস্কার্ফকে একটি লাঠির সঙ্গে বেঁধেছিলেন এবং এটিকে পতাকা হিসাবে ভিড়ের কাছে উড়িয়েছিলেন।[২][৩][৪][৫] ওই দিন তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল[৪][৫] এবং এক মাস পরে, ২০১৮ সালের ২৮শে জানুয়ারি জামিনে সাময়িক মুক্তি[৬][৭] দেওয়া হয়েছিল।[৮] কিছু লোক ভিদা মোভাহেদের পদক্ষেপকে ব্যাখ্যা করেছেন যে হোয়াইট ওয়েডসডেসের জন্য মাসিহ আলিনেজাদের আহ্বানের উপর ভিত্তি করে, একটি প্রতিবাদ আন্দোলন যা ভিওএ ফার্সি টেলিভিশনের উপস্থাপক ২০১৭ সালের প্রথমদিকে শুরু করেছিলেন।[৯][১০][১১] তার প্রতিবাদটি অন্যান্য মহিলারা পরে পুনরায় প্রয়োগ করেছিল ও তাদের ক্রিয়াকলাপের ছবি সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেছিল। এই নারীদের ইংরেজি সূত্রসমূহে "গার্লস অব এঙ্গেলাব স্ট্রিট"[১০] ও "গার্লস অব রেভোলুশন স্ট্রিট"[১২] হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। প্রতিবাদকারীদের মধ্যে কেউ কেউ দাবি করেন যে তারা মাসিহ আলিনেজাদের আহ্বান অনুসরণ করছেন না।[১৩][১৪][১৫][১৬] মাহশা আমিনীর মৃত্যুর কারণে ২০২২ সালে বিক্ষোভ তীব্র হয়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "دختر معترض به "حجاب اجباری" در میدان انقلاب بازداشت شد" [The protester's daughter was arrested on "Hijab Forced" in Revolution Square]। রেডিও ফারদা। ২৯ অক্টোবর ২০১৮। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ D'Ignoti, Stefania (১৮ জানুয়ারি ২০১৮)। "Women's campaigns flourish beyond Iran protests"। Al Monitor। ২৭ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ Alfatlawi, Rosie (২০ জানুয়ারি ২০১৮)। "'#Where is She?' Iranians Seek Answers Over Disappearance of Hijab-waving Icon"। Al Bawaba। ২৮ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০১৮।
- 1 2 "Iran lawyer raises concern over missing hijab protester"। The Daily Star (Lebanon)। ২২ জানুয়ারি ২০১৮। ২৬ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০১৮।
- 1 2 Norman, Greg (২৩ জানুয়ারি ২০১৮)। "Iranian woman in iconic video feared to have been arrested after waving hijab on a stick"। Fox News। ২৭ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ ""Girls of Revolution St" Protest Ignites Debate on Iran's Compulsory Hijab"। Center for Human Rights in Iran। ৩১ জানুয়ারি ২০১৮। ৬ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ Wright, Robin (৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮)। "Hijab Protests Expose Iran's Core Divide"। The New Yorker। ৫ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ Lusher, Adam (২৯ জানুয়ারি ২০১৮)। "Girl of Enghelab Street: Iranian woman who stood in Tehran street without a hijab released from custody, says lawyer"। The Independent। ২৯ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ Alimardani, Mahsa (৩০ জানুয়ারি ২০১৮)। "The 'Girls of Revolution Street' Protest Iran's Compulsory Hijab Laws"। Global Voices (NGO)। ৩০ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৮।
- 1 2 "Second woman arrested in Tehran for hijab protest"। The Guardian। ২৯ জানুয়ারি ২০১৮। ২৯ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ Esfandiari, Golnaz (৩০ জানুয়ারি ২০১৮)। "Uncovered 'Girl From Revolution Street' Picks Up Steam in Iran"। Radio Free Europe/Radio Liberty। ৩০ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "In Tehran, New Hijab Protester Led Off By Police"। ভিওএ। ১০ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০২৩।
- ↑ "Another Woman Arrested in Iran For Protesting Against Compulsory Veiling"। Radio Farda। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "مرضیه برومند در واکنش به اعتراضها: با حجاب اجباری مخالفم"। Radio Zamaneh। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। ৬ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "مرضیه برومند: من با حجاب اجبارى مخالفم اما ..."। Asr-e-Iran। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- ↑ "مرضیه برومند: این خانم "وِزوِزی" از جان زنان ما چه میخواهد؟"। Tasnim News Agency। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- অবগুণ্ঠনের বিরুদ্ধে ক্ষোভের প্রতিবাদ
- ২০১৭–২০১৮ ইরানীয় প্রতিবাদ
- ২০২১–২০২২ ইরানীয় প্রতিবাদ
- মাহশা আমিনী প্রতিবাদ
- ইরানে প্রতিবাদ
- ২০১৭-এ প্রতিবাদ
- ২০১৮-এ প্রতিবাদ
- ২০১৯-এ প্রতিবাদ
- ২০২০-এ প্রতিবাদ
- ২০২১-এ প্রতিবাদ
- ২০২২-এ প্রতিবাদ
- ২০১৭-এ ইরান
- ২০১৮-এ ইরান
- ২০১৯-এ ইরান
- ২০২০-এ ইরান
- ২০২১-এ ইরান
- ২০২২-এ ইরান
- ইরানে ডিসেম্বর ২০১৭-এর ঘটনা
- হিজাব
- নাগরিক অধিকারের প্রতিবাদ
- পোশাক বিতর্ক
- ইরানি গণতন্ত্র কর্মী
- ইসলাম ও নারী
- ইরানে মানবাধিকার লঙ্ঘন
- মুসলিমদের দ্বারা নিপীড়ন
- ইরানে নিপীড়ন
- ইসলামি চরমপন্থা
- লিঙ্গ পৃথকীকরণ ও ইসলাম
- মধ্যপ্রাচ্যে যৌনতাবাদ
- এশিয়ায় ইসলাম সম্পর্কিত বিতর্ক
- ইরানে নারী অধিকার আন্দোলন