পেশাগত বিদ্যা
পেশাগত বিদ্যা পরিভাষাটি দিয়ে এক বিশেষ ধরনের ব্যবহারিক ও আন্তঃশাস্ত্রীয় উচ্চশিক্ষায়তনিক পাঠ্যসূচীকে নির্দেশ করা হয়। সাধারণত যেসব প্রাপবয়স্ক কর্মরত ব্যক্তির এখনও কোনও উচ্চশিক্ষায়তনিক উপাধি নেই, যারা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা পুরোপুরি সমাপ্ত করেননি বা যারা কোনও সহযোগী উপাধির অধিকারী, এবং যারা নিজেদের শিক্ষাগত যোগ্যতা বৃদ্ধির মাধ্যমে কর্মজগতে উন্নততর বেতন, পেশা পরিবর্তন, ইত্যাদিতে আগ্রহী, তাদের জন্য পেশাগত বিদ্যায় স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও ডক্টরেট উপাধি প্রদান করা হয়। পেশাগত বিদ্যার সাথে সাধারণ বিদ্যার সাদৃশ্য আছে, তবে এটিতে ব্যবহারিক ও কারিগরি প্রশিক্ষণের উপরে বেশি জোর দেওয়া হয় এবং উদারপন্থী কলাবিদ্যার বিষয়গুলির উপরে কম জোর দেওয়া হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] স্নাতকোত্তর পেশাগত বিদ্যা উপাধিগুলিতে সাধারণত গবেষণামূলক অভিসন্দর্ভের চেয়ে প্রতিবেদন বা প্রকল্প সংবলিত পাঠক্রম (কোর্স)-ভিত্তিক শিক্ষা দেওয়া হয়।[১] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশন পেশাগত বিদ্যায় ডক্টরেট উপাধিকে পিএইচডি উপাধির সমতুল্য গণ্য করে।[২]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
আরও পড়ুন[সম্পাদনা]
- Dunne, J. (1997). Back to the Rough Ground. Practical Judgment and the Lure of Technique. Notre Dame, Indiana, University of Notre Dame Press.
- McGuirk, J. (2013). «Dreyfus, Merleau-Ponty and the phenomenology of practical intelligence.» Norsk filosofisk tidsskrift 48(3-4): 289-303. Open Access. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩০ এপ্রিল ২০২১ তারিখে
- Polanyi, M. (1967). The tacit dimension. New York, Anchor.
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ US Department of Education। "Master's Degrees Programs"। ২০০৭-০২-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৪-২৫।
- ↑ US Department of Education। "Research Doctorate Programs"। ২০০৭-০৩-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৪-২৫।