দালমা সান্তোস
পরিভ্রমণে ঝাঁপ দিন
অনুসন্ধানে ঝাঁপ দিন
এই নিবন্ধটিতে কোনো উৎস বা তথ্যসূত্র উদ্ধৃত করা হয়নি। (ডিসেম্বর ২০১৪) |
![]() ২০০৮ সালে জুলে রিমে ট্রফি হাতে দালমা সান্তোস | |||
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | দালমা পেরেইরা দিয়াস দস সান্তোস | ||
জন্ম | ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯২৯ | ||
জন্ম স্থান | সাও পাওলো, ব্রাজিল | ||
মৃত্যু | ২৩ জুলাই ২০১৩ | (বয়স ৮৪)||
মৃত্যুর স্থান | উবেরাবা, ব্রাজিল | ||
উচ্চতা | ১.৭৩ মি (৫ ফু ৮ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান | রাইট ব্যাক | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের খেলোয়াড়ী জীবন* | |||
বছর | দল | উপস্থিতি† | (গোল)† |
১৯৪৮–১৯৫৯ | পর্তুগিজা | ৪৩৪ | (১১) |
১৯৫৯–১৯৬৮ | পালমেইরাস | ৪৯৮ | (১০) |
১৯৬৯–১৯৭০ | অ্যাতলেটিকো পারানাইন্স | ৩২ | (২) |
মোট | ৯৬৪ | (২৩) | |
জাতীয় দল | |||
১৯৫২–১৯৬৮ | ব্রাজিল | ৯৮ | (৩) |
|
দালমা পেরেইরা দিয়াস দস সান্তোস (ব্রাজিলীয় পর্তুগিজ: [diˈʒawmɐ ˈsɐ̃tus]; জন্ম: ২৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯২৯-২৩ জুলাই, ২০১৩) ছিলেন একজন ব্রাজিলীয় ফুটবলার যিনি ব্রাজিল দলের পক্ষ হয়ে চারটি বিশ্বকাপে প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ১৯৫৮ ও ১৯৬২ সালের বিশ্বকাপ ফুটবল জয়ী ব্রাজিল দলের অন্যতম খেলোয়াড় ছিলেন তিনি। দালমা সান্তোসকে ফুটবলের ইতিহাসের অন্যতম সেরা রাইট ব্যাক হিসেবে গন্য করা হয়। তিনি সাধারনত রক্ষনভাগের খেলোয়াড় হলেও দলের প্রয়োজনে প্রায়ই উপরে উঠে দলের আক্রমণে সহায়তা করতেন। ১৯৫৪, ১৯৫৮ ও ১৯৬২ বিশ্বকাপের অল-স্টার দলে জায়গা পেয়েছেন তিনি। এছাড়াও ২০০৪ সালে ফিফার শততম বর্ষপূর্তিতে পেলের ঘোষিত সেরা ১২৫ বেঁচে থাকা ফুটবলার-এর তালিকায় তার নাম অন্তর্ভুক্ত হয়।
পরিচ্ছেদসমূহ
ক্লাব ক্যারিয়ার[সম্পাদনা]
আন্তরজাতিক ক্যারিয়ার[সম্পাদনা]
১৯৫৪ বিশ্বকাপ[সম্পাদনা]
১৯৫৮ বিশ্বকাপ[সম্পাদনা]
১৯৬২ বিশ্বকাপ[সম্পাদনা]
১৯৬৬ বিশ্বকাপ[সম্পাদনা]
মৃত্যু[সম্পাদনা]
দালমা সান্তোস ২৩ জুলাই ২০১৩ নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে উবেরাবার একটি হাসপাতালে মারা যান।