থর্নি ড্রাগন
কাঁটাময় ড্রাগন (Moloch horridus), সাধারণত পাহাড়ি ড্রাগন, থর্নি লিজার্ড, থর্নি ড্রাগন ও কাঁটাময় অসুর নামে পরিচিত।[১] এটি অস্ট্রেলিয়ার এন্ডেমিক (অধিস্বত্ব) এবং মোলোক গোত্রের একমাত্র প্রজাতি। এটি লেজ সহ দৈর্ঘ্যে মোট ২১ সেন্টিমিটার (৮.৩ ইঞ্চি) পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়, পুরুষদের চেয়ে সাধারণত মহিলাদের আকার বড় হয়।
থর্নি ড্রাগন | |
---|---|
![]() | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | Chordata |
উপপর্ব: | Vertebrata |
শ্রেণী: | Reptilia |
বর্গ: | Squamata |
উপবর্গ: | Lacertilia |
পরিবার: | Agamidae |
উপপরিবার: | Amphibolurinae |
গণ: | Moloch Gray, 1841 |
প্রজাতি: | horridus |
দ্বিপদী নাম | |
Moloch horridus Gray, 1841 | |
![]() | |
প্রতিশব্দ | |
Acanthosaura gibbosus |
শ্রেণিবিন্যাস
[সম্পাদনা]১৮৪৪ সালে জীববিজ্ঞানী জন এডওয়ার্ড গ্রে সর্বপ্রথম কাঁটাময় ড্রাগনের বর্ণনা দিয়েছিলেন। যদিও এটি মোলোক গোত্রের একমাত্র প্রজাতি, তবে অনেক শ্রেণীবিন্যাসবিদ সন্দেহ করেন যে এর অন্য কোনো প্রজাতি হয়তো বন্যের মধ্যেও পাওয়া যেতে পারে।[২] কাঁটাময় ড্রাগন কেবল উত্তর আমেরিকার ফিরানোসোমা প্রজাতির শিংযুক্ত গিরগিটির সাথে দূরসম্পর্কের সাদৃশ্যপূর্ণ। এই মিলটি সাধারণত অভিসারী বিবর্তনের উদাহরণ হিসাবে ভাবা হয়।
এই টিকটিকিটিকে দেওয়া নামগুলোই এর চেহারাকে প্রতিফলিত করে: এর মাথায় রয়েছে দুটি বড় শিং যা একটি ড্রাগন বা অসুরের অবয়ব সম্পূর্ণ করে। মোলোক নামটি প্রাচীন নিকট প্রাচ্যের একজন দেবতার জন্য ব্যবহৃত হত, কিন্তু সাধারণত থর্নি ড্রাগন একটি জঘন্য বা কুৎসিত জন্তু হিসাবে প্রদর্শিত হয়।[৩] এর অন্যান্য ডাক নামও রয়েছে যা লোকেদের দেওয়া, "অসুর টিকটিকি", "শিংযুক্ত টিকটিকি" এবং "কাঁটাযুক্ত তুষারপাত"।[১]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ http://www.factzoo.com/reptiles/lizards/thorny-devil-lizard.html
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;Browne-Cooper
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Beolens, Bo; Watkins, Michael; Grayson, Michael (2011). The Eponym Dictionary of Reptiles. Baltimore: Johns Hopkins University Press. xiii + 296 pp. আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪২১৪-০১৩৫-৫. (Moloch horridus, p. 182).