তাসমানিয়ার নেকড়ে
অবয়ব
অনুগ্রহ করে এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি সম্প্রসারণ করে এর উন্নতিতে সহায়তা করুন। অতিরিক্ত তথ্যের জন্য আলাপ পাতা দেখতে পারেন।
|
Thylacine[১] সময়গত পরিসীমা: Early Pliocene to Holocene | |
---|---|
ওয়াশিংটন, ডি.সি.তে তাসমানিয়ার নেকড়ে, ১৯০২ | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | প্রাণী জগৎ |
পর্ব: | কর্ডাটা |
উপপর্ব: | Vertebrata |
মহাশ্রেণী: | Tetrapoda |
শ্রেণী: | স্তন্যপায়ী |
উপশ্রেণী: | Theria |
অধঃশ্রেণী: | Marsupialia |
বর্গ: | Dasyuromorphia |
পরিবার: | †Thylacinidae |
গণ: | †Thylacinus |
প্রজাতি: | †T. cynocephalus |
দ্বিপদী নাম | |
Thylacinus cynocephalus (Harris, 1808) |
তাসমানিয়ার নেকড়ে অস্ট্রেলিয়া তাসমানিয়া দ্বীপে পাওয়া যেত। এই প্রাণীর নাম ছিল থাইলাসিন। একে নেকড়ে বাঘ নামেও ডাকা হত।এই প্রাণীকে পশু পালনের আতঙ্ক মানা হত।
আকার
[সম্পাদনা]বড় আকারের কুকুরের মত। এর পেছনে সরু ডোরাকাটা লেজ ছিল। গায়ের রং ছিল বাদামি।
বৈশিষ্ট্য
[সম্পাদনা]এটি সবচেয়ে বড় মারসুপিয়াল ছিল।
পুন্দর্শ্ন
[সম্পাদনা]বিলুপ্ত হওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পরেও একে দেখা গেছে বলে জানা যায়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Groves, C. (২০০৫)। Wilson, D. E., & Reeder, D. M., সম্পাদক। Mammal Species of the World (3rd সংস্করণ)। Johns Hopkins University Press। পৃষ্ঠা 23। আইএসবিএন ০-৮০১-৮৮২২১-৪।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- Prehistoric range of the Thylacinidae ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১০ তারিখে
- Australian Thylacine
- Various Links